খাগড়াছড়ির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রবিবার (৫ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে পৌর এলাকাসহ খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় জারি করা ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ির জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবিএম ইফেতখারুল ইসলাম খন্দকার শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত ৮টায় ১৪৪ ধারার এ আদেশ প্রত্যাহার করেন।
এর আগে মারমা কিশোরীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে জুম্ম ছাত্র জনতার ব্যানারে অনির্দিষ্টকালের জন্য সড়ক অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কায় রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারা উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
ঢাকা/রূপায়ন/সাইফ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আইনশৃঙ্খলার কারণে নির্বাচন নিয়ে উৎকণ্ঠা হচ্ছে: ইউনুস আহমাদ
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ বলেছেন, “পুলিশ সদর দপ্তরের অপরাধের তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে যে, চলতি বছরের গত ১০ মাসে (অক্টোবর পর্যন্ত) সারা দেশে প্রায় তিন হাজার ২৩০টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই হিসেবে প্রতি মাসে গড়ে ৩২৩টি খুন হয়েছে। রাজধানীতে গত ১০ মাসে ৩৭১টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। প্রতি মাসে গড়ে ৩৭টি হত্যাকাণ্ড ঘটছে। তবে ডিএমপি থেকে দাবি করছে, প্রতি মাসে রাজধানীতে গড়ে ১৯-২০টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। হত্যাকাণ্ডের এই তথ্য জনমে উদ্বেগ তৈরি করেছে এবং আসন্ন নির্বাচনে রাজনৈতিক কর্মী ও নেতাদের নিরাপত্তা নিয়ে উৎকণ্ঠা তৈরি করেছে।”
বুধবার এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব বলেন, “দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা আছে। এমন বাস্তবতায় এতো হত্যাকাণ্ড সকল বিবেচনাতেই ভীতিকর এবং দেশে আইনের শাসনের বিদ্যমানতা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি করে। তাই জনমনে আস্থা ফিরিয়ে আনতে এবং আসন্ন নির্বাচন সম্পর্কে জনমনে স্থতি ফিরিয়ে আনতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবশ্যই উন্নতি করতে হবে।”
অধ্যক্ষ ইউনুস আহমদ বলেন, “আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। প্রকাশ্য বিদালোকে হত্যা করতেও দ্বিধা করছে না সন্ত্রাসীরা। তাই অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে এবং অপরাধীদের দমন করতে সর্বব্যাপী অভিযান পরিচালনা করতে হবে।”
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি