Prothomalo:
2025-10-24@12:22:02 GMT

২৩ বছরেই চলে গেলেন ইসাবেল

Published: 24th, October 2025 GMT

যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় টিভি সিরিজ ‘৯-১-১: ন্যাশভিল’ অভিনেত্রী ইসাবেল টেট আর নেই। ১৯ অক্টোবর তাঁর মৃত্যু হয় বলে অভিনেত্রীর এজেন্সির বরাত দিয়ে জানিয়েছে পিপলডটকম। তাঁর বয়স হয়েছিল ২৩ বছর।
ইসাবেল জন্মগত স্নায়বিক রোগে ভুগছিলেন। বিরল এই রোগ পেশি নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ুকে প্রভাবিত করে। রায়ান মারফির জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজির স্পিন-অব সিরিজ ‘৯-১-১: ন্যাশভিলের’ পাইলট পর্বে জুলি চরিত্রে দেখা যায় তাঁকে।

এটি সম্প্রচারিত হয় অক্টোবর মাসেই। এটিই ছিল তাঁর অভিনয়জীবনের সবচেয়ে বড় সাফল্য। তবে সিরিজটি প্রচারের কয়েক দিনের মধ্যেই চলে গেলেন তরুণ অভিনেত্রী।
এজেন্সির পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, ‘ইজিকে (ইসাবেলের ডাকনাম) আমরা কিশোরী বয়স থেকেই চিনি। কয়েক বছর পর আবার অভিনয়ে ফেরেন, আর প্রথম অডিশনেই তিনি কাজ পেয়ে যান। শুটিং করে নিজের স্বপ্নের কাজটি করতে পেরে তিনি খুবই খুশি ছিলেন।’

‘৯-১-১: ন্যাশভিল’ –এ ইসাবেল। আইএমডবি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ছেলের দায়ের আঘাতে বাবার মৃত্যু, গ্রেপ্তার ২

ঢাকার সাভার উপজেলার আশুলিয়ায় ছেলের দায়ের আঘাতে বাবার মৃত্যু হয়েছে। ছেলেকে বাঁচাতে স্বামীর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ গোপন করে লাশ দাফন করেছেন স্ত্রী। পরে প্রকৃত ঘটনা জানতে পেরে নিহতের স্ত্রী ও ছেলেকে আসামি করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন নিহতের ভাই। তাদেরকে গ্রেপ্তার করে শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে আদালতে নিয়ে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেছে পুলিশ।

নিহত এনামুল হক দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার শিবরামপুর এলাকার বাসিন্ধা। তিনি স্ত্রী-সন্তান নিয়ে আশুলিয়ার পূর্ব ডেন্ডাবর এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে অটোরিকশা চালাতেন।

বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাতে নিহতের ভাই আমিরুল ইসলামের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নিহতের ছেলে ফাহিম (১৯) ও স্ত্রী ফাতেমা বেগমকে (৪০) গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, গত ১৯ অক্টোবর পারিবারিক কলহের জের ধরে ধারালো দা দিয়ে নিহত এনামুলের মাথায় আঘাত করেন ছেলে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরদিন ২০ অক্টোবর তার মৃত্যু হয়। ছেলেকে বাঁচাতে এনামুলের স্ত্রী স্বজনদের বলেন যে, ছিনতাইকারীরা এনামুলকে কুপিয়ে পালিয়ে গেছে। পরে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে লাশ দাফন করা হয়। তবে, প্রতিবেশীদের দেওয়া তথ্য ও বাসার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে প্রকৃত ঘটনা জানতে পেরে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নিহতের ভাই। 

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহেল আল মামুন বলেছেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, পারিবারিক কলহের জের ধরে বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে হাতে থাকা ধারালো দা দিয়ে বাবাকে আঘাত করার কথা স্বীকার করেছেন ছেলে। ছেলেকে বাঁচাতে তথ্য গোপন করে লাশ দাফন করেন নিহতের স্ত্রী। তাদেরকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। 

ঢাকা/সাব্বির/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ