দুবাইয়ে আজ বসেছে আইসিসির ত্রৈমাসিক সভা। তবে এবারের সভায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভাপতি ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি থাকছেন না বলে কয়েক দিন ধরে এক ধরনের ধোঁয়াশা তৈরি করে আসছিল ভারতীয় সংবাদমাধ্যম।

কিন্তু সব জল্পনা উড়িয়ে শেষ মুহূর্তে সভায় যোগ দিয়েছেন নাকভি। ক্রিকেটবিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজ জানিয়েছে, আজ বিকেলে দুবাইয়ে আইসিসির সদর দপ্তরে পৌঁছেছেন নাকভি। তিনি উপস্থিত হওয়ায় এবারের সভায় সবচেয়ে বড় আলোচ্য বিষয় হয়ে উঠেছে এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে বিতর্ক।

ক্রিকবাজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই খবর প্রকাশের সময়ই বৈঠকে ওই বিতর্কিত বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছিল বলে জানা গেছে। এ নিয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতিরও সৃষ্টি হতে পারে।

এশিয়া কাপের ট্রফি এখনো পায়নি ভারত.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

প্লে স্টোরে দেশের সর্বোচ্চ রেটিং অর্জন বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপের’

দেশের অন্যতম মুঠোফোন অপারেটর বাংলালিংকের ‘মাই বিএল সুপার অ্যাপ’ গুগল প্লে স্টোরে ৪.৭ স্টার রেটিং অর্জন করেছে। বাংলালিংক বলছে, এটিই দেশের টেলিকম অ্যাপগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ রেটিং।

বাংলাদেশের কোটি গ্রাহক নির্বিঘ্ন সংযোগ, বিনোদন, ডিজিটাল পেমেন্ট এবং জীবনযাপনভিত্তিক নানা সেবার জন্য এই অ্যাপটির ওপর নির্ভর করেন উল্লেখ করে বাংলালিংক বলছে, এই মাইলফলক অর্জন অ্যাপটির প্রতি তাদের আস্থারই প্রতিফলন।

সাধারণ সেলফ-কেয়ার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করা ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’ এখন একটি পূর্ণাঙ্গ লাইফস্টাইল প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরিত হয়েছে। ব্যবহারকারীরা এখন অ্যাকাউন্ট পরিচালনা থেকে শুরু করে চাহিদা অনুযায়ী প্যাকেজ কেনা, পেমেন্ট প্রদান, পছন্দমতো বিনোদন উপভোগ করা, বিশেষ অফার ও সুবিধা গ্রহণ—সবকিছুই এই একটি সহজ ও ব্যবহারবান্ধব অ্যাপের মাধ্যমেই করতে পারেন। বাংলালিংকের এই রূপান্তর অপারেটরটির গ্রাহককেন্দ্রিক মনোভাবের প্রতিফলন। ব্যবহারকারীর মতামত ও প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতে বাংলালিংক প্রতিনিয়ত তাদের অ্যাপের স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে এবং সহজ ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছে।

এ অর্জন প্রসঙ্গে বাংলালিংকের চিফ ডিজিটাল অফিসার (সিডিও) গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘গুগল প্লে স্টোরে সর্বোচ্চ রেটিং অর্জন আমাদের জন্য শুধু একটি প্রযুক্তিগত সাফল্য নয়, এটি গ্রাহকের ভালোবাসা ও আস্থার প্রতিফলন।’ তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, প্রকৃত উদ্ভাবন তখনই অর্থবহ হয়, যখন তা মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনে এবং তাদের প্রয়োজনের সঙ্গে প্রযুক্তিকে যুক্ত করে। মাইবিএল অ্যাপের এই সাফল্য আমাদের সেই বিশ্বাসকে আরও শক্তিশালী করেছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ