​নারায়ণগঞ্জ: আগামী ত্রয়োদশ  জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত এমপি প্রার্থী মাওলানা মইনুদ্দিন আহমাদ শুক্রবার  (৭ নভেম্বর) বন্দর উপজেলার ধামগড় ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার  ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন।

​সকাল থেকে শুরু হওয়া এই গণসংযোগ ইস্পাহানী, মালামত, চানঁ মার্কেট, চৌরাবাড়ি এলাকায় এসে শেষ হয়। এমপি প্রার্থী মাওলানা মইনুদ্দিন আহমাদ নেতা-কর্মীদের নিয়ে ঐ এলাকার বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করেন। এ সময় তার সমর্থনে বিভিন্ন ধরনের স্লোগানে স্লোগানে এলাকাটি মুখরিত হয়ে ওঠে। তিনি সাধারণ ভোটারদের কাছে ভোট ও দোয়া চান।

​গণসংযোগ শেষে মাওলানা মইনুদ্দিন আহমাদ এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। বক্তব্যে তিনি আগামী দিনে বাংলাদেশের মানুষ একটি ইসলামী রাষ্ট্র দেখতে চায় বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এর-ই লক্ষ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ন্যায় ও ইনসাফের ভিত্তিতে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে চায়।

​তিনি জনগণের উদ্দেশে বলেন, "সব দল দেখা শেষ, জামায়াতে ইসলামীর বাংলাদেশ।" নারায়ণগঞ্জের স্থানীয় রাজনীতির সমালোচনা করে তিনি যোগ করেন, "এই নারায়ণগঞ্জে ভাই, চাচা-চাচী, ভাতিজা, আপা কতো কিছুই দেখেছেন। কিন্তু কোনো উন্নয়ন দেখেননি। আমি বলতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো চাঁদাবাজকে দেখতে চায় না। বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো জালেমের রাজত্ব কায়েম দেখতে চায়না।"

​মাওলানা মইনুদ্দিন আহমাদ দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, জামায়াতে ইসলামী আগামী দিনের সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে। তিনি একটি ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমে সবার একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান, যার মাধ্যমেই "আমাদের নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ হবে।"

​উক্ত গণসংযোগে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগরী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি এইচ এম নাসির উদ্দিন, বন্দর উত্তর থানা আমীর মাওলানা আতিকুর ররমান,  বন্দর উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা খোরশেদ আলম ফারুকী, শ্রমিক নেতা মোহাম্মদ সোলামায়ন মুন্না সহ জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা। নেতা-কর্মীরা জনগণের কাছে প্রার্থীর পরিচয় তুলে ধরেন এবং লিফলেট বিতরণ করেন

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব ল দ শ জ ম য ত ইসল ম ন র য়ণগঞ জ ন র য ণগঞ জ গণস য গ ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

৭ নভেম্বর: ঐতিহাসিক বাস্তবতা, গণতন্ত্র ও বিএনপির প্রাসঙ্গিকতা

বাংলাদেশের ইতিহাসে ৭ নভেম্বর একটি ঐতিহাসিক দিন, যেদিন রাষ্ট্র, সেনাবাহিনী এবং রাজনীতি একইসঙ্গে এক অগ্নিপরীক্ষার মধ্য দিয়ে গিয়েছিল। দিনটিকে ‘সিপাহী বিপ্লব’, ‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’, আবার অনেকে ‘গণতন্ত্র পুনরুত্থান দিবস’ হিসেবে উদযাপন করে। কিন্তু রাজনৈতিক ভিন্নতা অতিক্রম করে ইতিহাসের মূল প্রেক্ষাপটের ভেতর চোখ রাখলে দৃশ্যমান হয়, দিনটি ছিল রাষ্ট্রের অস্তিত্ব রক্ষার এক সন্ধিক্ষণ, যখন বাংলাদেশ রাজনৈতিকভাবে এক চরম সংকট, বিশৃঙ্খলা ও অনিশ্চয়তার মুখে দাঁড়িয়ে ছিল। সেই মুহূর্তে নেতৃত্বের শূন্যতা পূরণ ছিল অপরিহার্য, তখনই দৃশ্যপটে আবির্ভূত হন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে পুনর্গঠিত হয়েছিল বাংলাদেশের রাজনৈতিক মেরুকরণ, ভিত্তি, রাষ্ট্রযন্ত্রে ফিরে আসে নিয়ন্ত্রণ ও স্থিতি এবং পরবর্তীতে শুরু হয় একটি নতুন গণতান্ত্রিক ধারার অগ্রযাত্রা।

১৯৭৫ সালের আগস্ট মাস থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত সময় ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অস্থির অধ্যায়। শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর দেশজুড়ে টানা হয় বিভক্তি ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের রেখা। রাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ে আস্থা ও কর্তৃত্বের সংকট চরম আকার ধারণ করে, সেনাবাহিনী বিভক্ত হয়ে পড়ে নানা গোষ্ঠীতে, প্রশাসন হয়ে পড়ে অচল, সাধারণের জনমনে তৈরি হয় চরম অস্থিরতা। 

এদিকে ওই একই বছর ৩ নভেম্বর কারাগারে নিহত হন জাতীয় চার নেতা। ফলে পুরো জাতি এক গভীর অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে যায়। এই অস্থির প্রেক্ষাপটে ৭ নভেম্বর যে ঘটনাটি ঘটে তা ইতিহাসে একদিকে সেনা-জনতার অভ্যুত্থান, অন্যদিকে রাষ্ট্র পুনর্গঠনের সূচনা।

সিপাহী বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐতিহাসিক ভিত্তি বিশ্লেষণের আলোকে, এটি ছিল এক ধরনের প্রতিবিপ্লব নয়, বরং রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ পুনঃপ্রতিষ্ঠার এক প্রক্রিয়া। একদিকে বামশক্তিরা সেনাবাহিনীর ভিতরে প্রবেশ করতে শুরু করেছিল, অন্যদিকে প্রশাসনিক দুর্বলতা দেশকে আরও অনিশ্চিত করে তুলছিল। এমন পরিস্থিতিতে সামনে আসেনে জিয়াউর রহমান। তার নেতৃত্বে সেনা ও জনগণের মধ্যে এক ধরনের ঐক্য গঠিত হয়, যা ছিল প্রকৃত অর্থে জাতীয় একত্রীকরণ, গণতন্ত্র উদ্ধারের দিন। 

ইতিহাসের পুনঃপুনঃ বিশ্লেষণে, যদি ৭ নভেম্বরের পর রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণ অন্য কারও হাতে যেত, বিশেষত সেই সময়কার বামপন্থী প্রভাবশালী গোষ্ঠীর কাছে, তবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক গতিপথ সম্ভবত ভিন্নখাতে প্রবাহিত হতে পারতো, বিপর্যয় তৈরি হতো, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা পেতো না, অথবা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করতে হতো।

মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিশৃঙ্খল সেনাবাহিনীতে ঐক্য প্রতিষ্ঠা পায়, প্রশাসনে ফেরে স্থিতি এবং ধীরে ধীরে দেশে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়। পৃথিবীর দিকে চোখ রাখলে দেখতে পাই—পাকিস্তান, মিশর, ব্রুনাই, লিবিয়া, ইরাক, ইন্দোনেশিয়া এবং হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদের আমলে বাংলাদেশ অর্থাৎ সামরিক শাসকরা সাধারণত ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করতে চান; সেখানে জিয়া ছিলেন ব্যতিক্রম। তিনি দলীয় রাজনীতিকে পুনরায় বৈধতা দিলেন, জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করলেন এবং অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের পথে অগ্রসর হলেন। তার প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপি—এই দর্শনেরই ধারক ও বাহক। 

০২.
৭ নভেম্বরের তাৎপর্য বহুমাত্রিক। এটি কেবল একটি সামরিক ঘটনা নয়, বরং রাজনৈতিক রূপান্তরের সূচনাকাল। সংকটকালে রাষ্ট্রের নতুন জন্ম। জিয়াউর রহমানের আহ্বানে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারণা বিকশিত হয়, যা বাঙালি জাতিসত্তাকে রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতার বাইরে নিয়ে সার্বভৌম নাগরিক পরিচয়ের নতুন পরিধি তৈরি করে। তিনি অনুধাবন করলেন, মুক্তিযুদ্ধের অর্জনকে টিকিয়ে রাখতে হলে জনগণকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন ঘোষণা করতে হবে। তার সময়েই কৃষিতে সবুজ বিপ্লবের সূচনা, বিদেশে কর্মসংস্থান তৈরি, গ্রামীণ অর্থনীতি বিকাশ লাভ এবং বিভিন্ন কর্মসূচিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ে। এই অর্থনৈতিক আত্মনির্ভরতার দর্শনই ছিল ৭ নভেম্বরের ‘সংহতি’র বাস্তব রূপ অথবা সাধারণ জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন।

কিন্তু সময়ের প্রবাহে ৭ নভেম্বরের ঐতিহাসিক মূল্যবোধ রাজনীতির মঞ্চে যেন কিছুটা ম্লান হয়ে গেছে। একদল আখ্যা দিয়েছে সেনা বিদ্রোহ হিসেবে, অন্যদল নিজেদের রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের উদ্দেশ্যে এর তাৎপর্য বিকৃত করেছে বারবার। অথচ, ইতিহাসের প্রকৃত বিচার হয় আবেগ দিয়ে নয়, বাস্তবতার নিরিখে; ফলাফল দিয়ে। আর ফলাফল বলছে—এই দিনটির ফলেই বাংলাদেশ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরে পেয়েছে, গণতন্ত্রের পথ খুলেছে এবং এক নতুন রাজনৈতিক দর্শনের জন্ম হয়েছে। বিএনপি মূলত গণতন্ত্র, আস্থা ও বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, অর্থনৈতিক ও ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত। ফলে আজকের বিএনপির দায় ও দায়িত্ব অনেক বেড়েছে। বিএনপি কেবল একটি দল নয়; একটি দর্শন, যা মূলত ৭ নভেম্বরের যোগ্য উত্তরাধিকার। জিয়াউর রহমান যে দর্শন রেখে গেছেন তা হলো, বাস্তববাদ, কর্মনিষ্ঠা এবং জাতীয় ঐক্য—বিএনপির পুনর্জাগরণের ডাক। সিপাহী বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি অবস্থানকে তিনভাবে মূল্যায়ন করা যায়।

প্রথমত রাষ্ট্রের আরও সংকটকালীন মুহূর্ত সন্নিকটে, এজন্য বিএনপিকে নিজেদের অভ্যন্তরীণ সংহতি সুদৃঢ় ও পোক্ত করার পাশাপাশি জাতীয় ঐক্য নিয়ে কাজ করতে হবে। দলের ভেতরে বিশ্বাসের ভিত্তি আরও মজবুতের পাশাপাশি জাতীয় বিভাজন রেখা চিরতরে বন্ধ করে জনগণের কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার দিকে মনোযোগী হবে । কারণ, ৭ নভেম্বরের মূল শিক্ষা ছিল—ঐক্যই শক্তি। আজকের বাংলাদেশকে স্বীকার করতে হবে, বিএনপির জন্ম হয়েছিল জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য, বিভাজনের জন্য নয়, যা দলটি চলমান রেখেছে এবং আমরা আশা করব ভবিষ্যতে এই ধারা তারা অব্যাহত রাখবে।

দ্বিতীয়ত বিএনপির এখন প্রয়োজন বাস্তবমুখী রাজনীতি। জিয়াউর রহমান কর্মঠ মানুষ ছিলেন, বক্তৃতার নয়। তার নীতি ও আর্দশ ছিল, কী কাজ সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপিকেও সেই পথেই ফিরতে হবে। দেশের বড় সংকট যতটা রাজনীতি তারচেয়েও কয়েকগুণ বেশি—চাকরি, মূল্যস্ফীতি ও জান ও জীবনের নিরাপত্তা। তরুণ প্রজন্ম বর্তমানে দিক ও দিশাহারা, কারণ তারা কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা পাচ্ছে না। বর্তমান বিএনপি যদি সত্যিকারভাবে মেজর জিয়াউর রহমানের আদর্শে বিশ্বাসী হয়,তাহলে দেশ ও জনগণমুখী হবে এবং রাজনীতির মাধ্যমে জনগণের কর্মসংস্থান ও অর্থনীতি মুক্তির লড়াই জারি রাখবে। যার মাধ্যমে দেশের তরুণরা প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে আত্মনির্ভর হবে, এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।

তৃতীয়ত নির্বাচন ও ক্ষমতাগ্রহণ পরবর্তীতে বিএনপিকে অর্থনৈতিক জাতীয়তাবাদের দর্শন বাস্তবায়নের ভূমিকায় দেখতে চায় এ দেশের জনগণ। যেমন বিদেশি বিনিয়োগের পাশাপাশি দেশীয়- ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সুরক্ষা, বিনিয়োগ এবং কৃষিকে লাভজনক করে গড়ে তোলা—যা জিয়ার নীতি ও দর্শন। কারণ, গরিব মানুষের দল হিসেবে বিএনপির শক্তি গ্রামীণ অর্থনীতিতে; সেই বাস্তবতা বাস্তবায়নই হবে বাংলাদেশের উন্নয়ণ।

জাতীয় ঐক্য, সমন্বয়, নীতি ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন, কর্ম ও যোগ্যতার মূল্যায়ন এবং কাজের পুনর্লিখন ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশের বাস্তব ‍উদাহরণ। তাই মাঠ ও মতবাদ গোছানো, জান ও জীবনের নিরাপত্তার আওয়াজ, অর্থ ও কর্মসংস্থানের ভিত্তি বাস্তবায়নই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সিপাহী বিপ্লব ও সংহতি দিবসের তাৎপর্য। এই দিনে সেনা ও জনতা এক হয়েছিল রাষ্ট্রকে বাঁচাতে, আজকে আবার গণতন্ত্র চর্চার সংকটকাল চলছে, বিএনপি থাকবে সেই ঐক্যের নেতৃত্বে আর  গণতন্ত্র বাঁচানোর ভূমিকায়, যা বাস্তবায়ন হবে—বক্তৃতায় নয়, কর্মকৌশলে।

আলোচনার শুরুতে বলা হয়েছে, বিএনপি গরীব ও মেহনতি মানুষের দল। এই দিনে জনতা এবং সেনাদের সমন্বয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়। ৭ নভেম্বর সমুন্নত রেখে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারসাম্যের এক নতুন অধ্যায় শুরু। কারণ ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে—যে শক্তি জনগণের সঙ্গে মিশে থাকে, রাজনীতি কর্মনিষ্ঠা ও সংহতির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে, শেষ পর্যন্ত সময় তাদের পক্ষেই যায়। বিএনপির অবস্থান সেখানেই।

লেখক: কবি ও কথাসাহিত্যিক
 

ঢাকা/তারা//

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘জামায়াতের রাজনীতি শুরু হয় জিয়াউর রহমানের নীতির কারণে’
  • একটি দল দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে: মির্জা আব্বাস
  • একটি দলের দায়িত্বশীল ব্যক্তি কীভাবে বলেন ‘নো হাঙ্কি পাঙ্কি’, প্রশ
  • ৭ নভেম্বর: ঐতিহাসিক বাস্তবতা, গণতন্ত্র ও বিএনপির প্রাসঙ্গিকতা
  • জামায়াতের কেউ এমপি হলে সরকারি প্লট ও বিনা ট্যাক্সের গাড়ি নেবেন না : শফিকুর রহমান
  • চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রাজনীতি করতে চাই: নাসীরুদ্দীন
  • এনসিপির প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য
  • প্রয়োজনে প্রথম আলোর সম্পাদককে মনোনয়ন দেবে এনসিপি: নাসীরুদ্দীন
  • নির্বাচন দেরি হলে বিভিন্ন ধরনের আশঙ্কা–বিশৃঙ্খলার সম্ভাবনা আছে: জামায়াতের আমির