Samakal:
2025-11-02@06:25:51 GMT

শিশুর সহায়তা চেয়ে কল বেড়েছে

Published: 12th, January 2025 GMT

শিশুর সহায়তা চেয়ে কল বেড়েছে

হেল্পলাইন ১০৯৮ চালুর পর থেকে গত ১৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কল এসেছে ২০২৪ সালে। শিশু বিষয়ে সহায়তা চেয়ে সাড়ে ৫ লাখ ফোন কল আসে গত বছর। যেখানে ২০২৩ সালে কলের সংখ্যা ছিল সোয়া ৩ লাখ। সমাজসেবা অধিদপ্তরের চাইল্ড সেনসিটিভ সোশ্যাল প্রটেকশন ইন বাংলাদেশ (সিএসপিবি) প্রকল্প সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশে বিপদগ্রস্ত শিশুদের সাহায্যের জন্য হেল্পলাইন ১০৯৮ পরিচালিত হয়। ২০১০ সালে অপরাজেয় বাংলাদেশ নামের একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে পাইলট প্রকল্প আকারে এটি চালু হয়। ২০১৬ সাল থেকে পুরোপুরি সরকারি ব্যবস্থাপনায় এই হেল্পলাইনের কার্যক্রম চলছে। এতে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে ইউনিসেফ বাংলাদেশ চ্যাপ্টার।
২৪ ঘণ্টায় পালা করে টোলমুক্ত এ নম্বরে আসা কল ধরেন ২৮ জন প্রতিনিধি। বর্তমানে গড়ে ১৯৮টি কারণে শিশুর জন্য সহায়তা চেয়ে প্রতিদিন ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ফোনকল আসে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে (জুলাই-আগস্ট) বাড়ে তিন গুণ, যা করোনাকালে ছিল দ্বিগুণ। গত কয়েক বছরে শিশুদের মনোসামাজিক সহায়তা, নির্যাতন-সহিংসতা, ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের তরফ থেকেও এই নম্বরে ফোনকল বেড়েছে।

কত কল, কোথা থেকে, কী বিষয়ে
সিএসপিবি সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালে শিশু সহায়তা চেয়ে ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৮৫১টি ফোনকল আসে। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকা থেকে সর্বাধিক ২৮ শতাংশ, চট্টগ্রাম থেকে ১৫ শতাংশ, খুলনা থেকে ১৩ শতাংশ, রংপুর থেকে ১২ শতাংশ, ময়মনসিংহ থেকে ১০ শতাংশ, বরিশাল থেকে ৭ শতাংশ এবং রাজশাহী থেকে ১০ শতাংশ কল আসে। এর মধ্যে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কল ছিল ১১ হাজার ৩২১টি। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত ৬ হাজার ৬৭৬ এবং পরিবার সংশ্লিষ্ট ৫ হাজার ৩৮১টি কল ছিল।
যেখানে ২০২৩ সালে ছিল ৩ লাখ ২৫ হাজার ৪১৪টি কল। এ ছাড়া ২০২২ সালে মোট কল এসেছে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৭৬১টি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি তথ্য সহায়তা চেয়ে ১ লাখ ২০ হাজার ৭৯৩টি কল আসে। ২০২৪ সালের ২০ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত মোট ৪৫ হাজার ৯১৮টি কল এসেছে, যা স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় তিন গুণ।
হেল্পলাইনের তথ্য অনুযায়ী, শিশুর মনোসামাজিক সমস্যা, নিরাপত্তা, মৌলিক চাহিদা বিঘ্নিত, নির্যাতন, বাল্যবিয়ে, যৌন নির্যাতন, সাইবার ক্রাইম, পাচার, গৃহশ্রমে নিযুক্ত শিশুর নির্যাতন, অপহরণ, প্রেমের প্রতারণা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শারীরিকভাবে নির্যাতন এমনকি অভিভাবকের নির্যাতন সম্পর্কিত কলও আসে এই হেল্পলাইনে।

আট মিনিটে উদ্ধার
বিদ্যালয়ে ক্লাস শেষ হলে নীলফামারীর একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে গত বছর বের হয় তিন ছাত্রী। বাড়ি ফেরার জন্য তারা একটি ইঞ্জিনচালিত রিকশায় ওঠে। তাদের বহনকারী রিকশা চলতে শুরু করলে তারা খেয়াল করে, দুটি ছেলে তাদের পিছু নিয়েছে। তারা জানতে পারে, পরিকল্পনা অনুযায়ী একজন ছাত্রীকে তুলে নেওয়ার জন্য দুই ছেলে পিছু নিয়েছে। ওই অবস্থায় কোনো উপায় না পেয়ে হেল্পলাইন ১০৯৮-এ ফোন করে বিষয়টি জানায়। তাৎক্ষণিকভাবে ঢাকা থেকে বিপদগ্রস্ত ছাত্রীদের নিরাপদে বাড়ি পৌঁছে দিতে পাশের থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। ওসি কল কনফারেন্সে মেয়েদের সঙ্গে কথা বলেন। সেই সঙ্গে আরেক ফোনে টহল দলকে তথ্য দেন। ৮ মিনিটের মধ্যে পুলিশের টহল দল মেয়েদের কাছে পৌঁছে যায়। ওই দুই ছেলেকে আটক করে।

পাচার হওয়া মেয়েকে ফিরে পান মা-বাবা
রাজধানীর অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী গত বছর বিদ্যালয় থেকে বাড়ি ফিরছিল। পথে পাচার চক্রের এক নারী সদস্য তাকে ভুলিয়ে নিয়ে যৌনপল্লিতে বেচে। ১৪ বছরের সেই শিশু কৌশলে ১০৯৮ নম্বরে ফোন করে বিষয়টি জানায়। শিশুটিকে উদ্ধার করে তার পরিবারে ফেরত দেয়। শিশুটি যেন নিয়মিত পড়াশোনা করতে পারে এবং পরিবারও যেন এ ঘটনা নিয়ে কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্বে না থাকে, সেজন্য বাবা-মাকে কাউন্সেলিং করে ১০৯৮ কর্তৃপক্ষ।

ভোলায় ২২০ শিক্ষার্থী পেল প্রবেশপত্র
ভোলার এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গত বছর ভুলে ২২০ শিক্ষার্থীর প্রবেশপত্র আটকে যায়। জেলা প্রশাসক, শিক্ষা কর্মকর্তাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানানো হলেও সমাধান হচ্ছিল না। এ সময় কোনো এক শিক্ষার্থীর বাবা ১০৯৮ নম্বরে কল করে সহযোগিতা চান। তখন ১০৯৮ টিম তথ্য সংগ্রহ করে সত্যতা পায়। স্থানীয় পর্যায় এবং পরে বোর্ডে কথা বলা হয়। জানানো হয়, শিক্ষার্থীদের অধিকারের কথা। এর দু’দিন পর শিক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র পায়।

প্রকল্পের মেয়াদ শেষ
গত ডিসেম্বরে শেষ হয়েছে এ প্রকল্প। এ অবস্থায় প্রশ্ন উঠছে, কীভাবে চলবে ১০৯৮। কিন্তু শিশুদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠা এ হেল্পলাইনের কার্যক্রম এখনও চলছে বলে জানালেন সংশ্লিষ্টরা। প্রকল্প শেষ হলেও নতুন বছরের প্রথম ১০ দিনে সহায়তা চেয়ে ৩১ হাজার ২২৬ শিশু কল করেছে।

কর্মকর্তার বক্তব্য
হেল্পলাইনের ব্যবস্থাপক চৌধুরী মো.

মোহায়মেন বলেন, ‘১০৯৮ নম্বরে বিপদগ্রস্ত শিশুকে উদ্ধারসহ যা প্রয়োজন, তার সব ব্যবস্থা করা হয়। এটি হোলস্টিক সাপোর্টের (সামগ্রিক সহায়তা) ভিত্তিতে কাজ করে। যেমন কোনো অভিভাবক ফোন করে বলেন, শিশুর দুধ কেনার টাকা নেই; তাকে দুধ কিনে দেওয়া হয়। কারও বই-খাতা না থাকলে তাকে তা দেওয়া হয়। অনেক শিশুদের বিদ্যালয়ের ফি দেওয়া হয়। স্কুলে নির্যাতনের শিকার হলে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হয়, আর যাতে এমন ঘটনা না ঘটে।’
তিনি জানান, প্রকল্প শেষ হলেও বন্ধ হবে না এই শিশু সহায়তা নম্বরটি। কারণ, এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও গ্রহণযোগ্য। ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাংক ও ইউনিসেফ বাংলাদেশের আর্থিক সহায়তায় সিএসপিবি চালু রাখা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকতা না হলেও কার্যক্রম চলছে। আগামীতে এই প্রকল্পের আওতায় জনবল বাড়ানো হবে বলে জানান তিনি।

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

শাহরুখের ব্যাপারে সাবধান করলেন জুহি চাওলা

বলিউড বাদশা শাহরুখ খান। অভিনয় গুণে কোটি কোটি ভক্তের হৃদয়ে দোলা দিয়েছেন তিনি। দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে যশ-খ্যাতি যেমন পেয়েছেন, তেমনি আয় করেছেন মোটা অঙ্কের অর্থও। রবিবার (২ নভেম্বর) ৬০ বছর পূর্ণ করে একষট্টিতে পা দেবেন এই তারকা।  

অভিনয় ক্যারিয়ারে অনেক নায়িকার সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন শাহরুখ খান। তাদের মধ্যে অন্যতম জুহি চাওলা। ‘রাজু বান গায়া জেন্টলম্যান’, ‘রামজানে’, ‘ডর’, ‘ইয়েস বস’, ‘ডুপ্লিকেট’সহ আরো কিছু জনপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন এই জুটি। একসঙ্গে অভিনয় ছাড়াও, এই দুই তারকা বাস্তব জীবনে খুবই ভালো বন্ধু। কেবল তাই নয়, ব্যবসায়ীক অংশীদারও তারা। 

আরো পড়ুন:

শাহরুখের অজানা এই সাত তথ্য জানেন?

পাকিস্তানের সন্ত্রাসী তালিকায় সালমান খান কেন?

বন্ধু শাহরুখের জন্মদিন উপলক্ষে হিন্দুস্তান টাইমসের সঙ্গে কথা বলেছেন জুহি। এ আলাপচারিতায় স্মৃতিচারণ তো করেছেনই, পাশাপাশি শাহরুখের বিষয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছেন এই অভিনেত্রী।  

শাহরুখের সঙ্গে প্রথম পরিচয়ের বিষয়ে জুহি চাওলা বলেন, “আমি যখন প্রথম ‘রাজু বান গায়া জেন্টলম্যান’ সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হই, তখন সহপ্রযোজক বিবেক ভাসওয়ানি আমাকে বলেছিলেন, ‘আমার নায়ক দেখতে আমির খানের মতো।’ আমি শাহরুখকে দেখে ভীষণ অবাক হয়েছিলাম। দেখি, শাহরুখের চুল চোখের ওপরে নেমে এসেছে। আর সে একেবারেই আমার কল্পনার সেই ‘চকলেট বয়’ নয়! যখন কাজ শুরু করি, তখন বুঝতে পারি, সে একদম নতুন অভিনেতাদের মতো নয়, সে পরিশ্রমী, দিনে তিন শিফটে কাজ করছে।” 

একটি ঘটনা বর্ণনা করে জুহি চাওলা বলেন, “আমার মনে আছে, ‘ইয়েস বস’ সিনেমার শুটিংয়ের সময়, কোনো দৃশ্য ঠিকমতো লেখা না থাকলে পরিচালক আজিজজি (আজিজ মির্জা) বলতেন, ‘শাহরুখ আসুক, সব ঠিক হয়ে যাবে।’ রোমান্স আর মজার মিশেলে থাকা দৃশ্যগুলো আমাদের সবচেয়ে ভালো ছিল। সেই সূত্রেই আমরা অনেকগুলো সিনেমায় একসঙ্গে কাজ করেছি।” 

শাহরুখের পাশে অবস্থান করলে সাবধান থাকার কথার কথা বলেছেন জুহি। হাসতে হাসতে এ অভিনেত্রী বলেন, “শাহরুখের আশেপাশে থাকলে সাবধানে থাকবেন। কারণ সে কথা দিয়ে আপনাকে যেকোনো কিছু করাতে রাজি করিয়ে ফেলতে পারে। ওর কথাবলার ভঙ্গি এমন যে, আপনি ‘না’ বলতেই পারবে না। আমি ‘ডুপ্লিকেট’ সিনেমা করতে চাইছিলাম না, কারণ সেখানে আমার তেমন কিছু করার ছিল না। আমরা তখন আরেকটি সিনেমার শুটিং করছিলাম, আর শাহরুখ আমাকে সিঁড়িতে বসিয়ে দুই ঘণ্টা বোঝায় এবং আমি সিনেমাটিতে চুক্তিবদ্ধ হই। সে আপনাকে যেকোনো কিছু করতে রাজি করাতে পারে, তাই সাবধানে থাকবেন।” 

শাহরুখ খানের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের বিষয়ে জুহি চাওলা বলেন, “অফস্ক্রিনে আমাদের সম্পর্কেও উত্থান-পতন রয়েছে। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা কোনো না কোনোভাবে আমাদের যুক্ত রেখেছেন, এমনকি আইপিএলের মাধ্যমেও। আমাদের বন্ধন কোনো পরিকল্পনার ফল নয়, এটা একেবারেই ভাগ্যের ব্যাপার।” 

শাহরুখ খানের সঙ্গে আইপিএল দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) সহ-মালিক জুহি ও তার স্বামী জয় মেহতা। এই দলের পেছনে জুহি বিনিয়োগ করেছেন ৬২৯ কোটি রুপি। বর্তমানে এই দলটির মূল্য আছে ৯ হাজার ১৩৯ কোটি রুপি। শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘রেড চিলিস গ্রুপ’ প্রতিষ্ঠা করেন জুহি। 

১৯৬৫ সালে ২ নভেম্বর ভারতের নয়াদিল্লিতে এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন শাহরুখ খান। তার শৈশবের প্রথম পাঁচ বছর কেটেছে ম্যাঙ্গালুরুতে। শাহরুখের দাদা ইফতিখার আহমেদ স্থানীয় পোর্টের প্রধান ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। যার কারণে সেখানে বসবাস করেন তারা। শাহরুখের বাবার নাম তাজ মোহাম্মদ খান, মা লতিফ ফাতিমা। 

দিল্লির হংসরাজ কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন শাহরুখ খান। তারপর জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়াতে গণযোগাযোগ বিষয়ে মাস্টার্সে ভর্তি হন। কিন্তু অভিনয় জীবন শুরু করার কারণে পড়াশোনা ছেড়ে দেন তিনি। তবে বলিউডে ক্যারিয়ার শুরুর দিকে দিল্লির ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামা-তে ভর্তি হন এই শিল্পী। 

১৯৯২ সালে ‘দিওয়ানা’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন শাহরুখ খান। রোমান্টিক ঘরানার এ সিনেমায় অভিনয় করে নজর কাড়েন তিনি। সিনেমাটিতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কারণে সেরা নবাগত অভিনেতা হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন শাহরুখ। 

একই বছর ‘চমৎকার’, ‘দিল আসনা হে’ ও ‘রাজু বান গায়া জেন্টলম্যান’ সিনেমায় অভিনয় করেন শাহরুখ। তার পরের বছর ‘ডর’ ও ‘বাজিগর’ সিনেমায় অভিনয় করে নিজের জাত চেনান শাহরুখ। তার অভিনয়ের জাদুতে মুগ্ধ হন কোটি ভক্ত; পৌঁছে যান সাফল্যের চূড়ায়। তার অভিনয়ের খ্যাতি আরো বাড়তে থাকে যশরাজ ফিল্মসের সিনেমায় ধারাবাহিকভাবে অভিনয় করে। একের পর এক হিট সিনেমা দিয়ে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান করেন শাহরুখ। যদিও তার এই সফলতার জার্নির গল্প মোটেও সহজ ছিল। আর সে গল্প সবারই জানা। 

অভিনয় ক্যারিয়ারে অসংখ্য সম্মাননা পেয়েছেন শাহরুখ খান। তার মধ্যে মোট পনেরোবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেছেন তিনি। এর মধ্যে আটবার সেরা অভিনেতা হিসেবে পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। হিন্দি সিনেমায় বিশেষ অবদানের জন্য ২০০২ সালে তাকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে ভারত সরকার। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি গ্রহণ করেছেন মোট পাঁচবার। তবে শাহরুখ খানের ৩৩ বছরের অভিনয় ক্যারিয়ারে অধরা ছিল জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। চলতি বছর ‘জওয়ান’ সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন শাহরুখ।

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ