নতুন বছরের শুরুতেই  জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছেন  জনপ্রিয় গায়ক তাহসান খান। মেকওভার আর্টিস্ট রোজা আহমেদের সঙ্গে বিয়ে করেন তিনি। জনপ্রিয় গায়কের আচমকা বিয়ের খবর ভাইরাল হয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সপ্তাহ খানেক থাকে চর্চায়।

এইহুমূর্তে মধুচন্দ্রিমা কাটাচ্ছেন দুজনে। গত ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে দেশের একটি এয়ারলাইন্সের বিমানে মালদ্বীপে গেছেন তাহসান-রোজা। সূর্যময় দ্বীপরাজ্যে মধুচন্দ্রিমার বিশেষ মুহূর্তগুলো কাটাতেই উড়ে যান এই  দম্পতি।

এবার সামনে এল মধুচন্দ্রিমার ছবি। তাহসানপত্নী রোজা আহমেদ নিজেই ছবি প্রকাশ করে জানিয়ে দিলেন সত্যি সত্যিই আলো খুঁজে পেয়েছেন গায়ক। 

 ছবিতে দেখা যাচ্ছে মালদ্বীপের নীল জলে সাদা বালি মেখে আছেন রোজা। সাগর পারে লাল রঙা গাউনেও ধরা দিলেন তিনি। দেখে মনে হচ্ছিল নীল সাগর পারে ঠিক যেন লালটুকটুকে পরী!

গত ৪ জানুয়ারি মেকআপ আর্টিস্ট রোজা আহমেদকে বিয়ে করেন তাহসান। তার আগে গায়ে হলুদের ছবি প্রকাশ্যে আসার পরই বিয়ের ছবি প্রকাশ করে বিয়ের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেন গায়ক। তাহসানের স্ত্রী রোজা আহমেদ নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে কসমেটোলজিতে পড়াশোনা করেছেন। পড়াশোনা শেষ করে কসমেটোলজি লাইসেন্স গ্রহণ করেন এবং পরবর্তীতে নিউইয়র্কের কুইন্সে রোজাস ব্রাইডাল মেকওভার প্রতিষ্ঠাতা করেন।
 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা

মানজু রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী খাবার আয়োজন, যেখানে দেশি স্বাদের সাথে ছিল আন্তর্জাতিক রান্নার কৌশল ও উপকরণ। আয়োজনে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা একসূত্রে গাঁথা হয়েছে।

সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এ আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রন্ধনশিল্পী ইনারা জামাল, যিনি ফুড স্টাডিজে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর এবং ইনস্টিটিউট অব কালিনারি এডুকেশন, নিউইয়র্ক থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।

ইনারা জামাল বলেন, ‘খাবার শুধু স্বাদের বিষয় নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গ। আমি চাই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারকে ভিন্ন দেশের উপকরণ ও কৌশলের সঙ্গে মিশিয়ে বিশ্বদরবারে নতুন রূপে উপস্থাপন করতে। সৃজনশীল উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশি খাবারকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা। একইসঙ্গে, তার লক্ষ্য বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে গবেষণার আলোয় তুলে ধরা, যেন এই সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষিত থাকে। খাবারে তিনি সবসময় প্রাধান্য দেন প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান এবং টেকসই উপস্থাপনাকে।

এই আয়োজনকে আরও রঙিন করে তোলে রন্ধনশিল্পী মালিহার বাহারি পরিবেশনা, যেখানে দেশি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয় নানান স্বাদের সুস্বাদু খাবার।

আয়োজকরা জানান, এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশি খাদ্যসংস্কৃতিকে আধুনিক উপস্থাপনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা এবং ভোজনরসিকদের সামনে এক নতুন স্বাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা খাবারের স্বাদ, গন্ধ ও পরিবেশনায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। এমন আয়োজনের ধারাবাহিকতা রক্ষার ওপর জোর দেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জলবায়ু সংকট ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও বটে: প্রধান বিচারপতি
  • ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা
  • পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন