উত্তরপ্রদেশে মহাকুম্ভে যাওয়ার পথে ১০ প্রাণহানি
Published: 15th, February 2025 GMT
মহাকুম্ভে যাওয়ার পথে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে বাসের সঙ্গে বোলেরো গাড়ির সংঘর্ষে ১০ পুণ্যার্থী নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৯ জন। খবর এনডিটিভির।
খবরে বলা হয়েছে, ছত্তিশগড়ের কোরবা জেলা থেকে গঙ্গা, যমুনা ও পৌরাণিক সরস্বতী নদীর মোহনা সঙ্গমে স্নান করতে যাচ্ছিলেন পুণ্যার্থীরা। তাদের বহনকারী বোলেরো গাড়ির সঙ্গে মধ্যপ্রদেশের রাজগড় জেলা থেকে আসা একটি বাসের সংঘর্ষ হয়।
এর আগে চলতি সপ্তাহের শুরুতে মহাকুম্ভ থেকে ফেরার পথে মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুর জেলায় একটি মিনিবাসের সঙ্গে ট্রাকের সংঘর্ষে সাত তীর্থযাত্রীর মৃত্যু হয়। ওই সময় আহত হয় আরও দুজন।
এছাড়া গত ২৯ জানুয়ারি মহাকুম্ভে ভোরের আলো ফোটার আগে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় ৩০ জনের। পুলিশ কর্মকর্তা বৈভব কৃষ্ণ সাংবাদিকদের বলেন, ২৫টি মৃতদেহ শনাক্ত করা হয়েছে, আহত হয়েছেন ৬০ জন।
প্রসঙ্গত, মহাকুম্ভ শুরু হয়েছে ১৩ জানুয়ারি, শেষ হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: সড়ক দ র ঘটন
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।