সেতু বিভাগে ইন্টার্নশিপ, ভাতা ১০ হাজার, আবেদন করুন দ্রুত
Published: 8th, March 2025 GMT
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ইন্টার্নশিপ নীতিমালার আওতায় সেতু বিভাগের অধীন তিন মাস মেয়াদে পাঁচজন ইন্টার্ন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
যেসব বিষয়ে ইন্টার্নশিপ১. প্রশাসন, অর্থ ও হিসাব এবং উন্নয়ন ও বাজেট কার্যক্রম
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।
২.
কারিগরি ও অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স–বিষয়ক কার্যক্রম
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং–সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
৩. আইসিটিবিষয়ক কার্যক্রম
যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং/ ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি–সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
আরও পড়ুনপানি উন্নয়ন বোর্ডে বড় নিয়োগ, পদ ২৭৭, নারীদের আবেদনে উৎসাহিত করা হয়েছে৩ ঘণ্টা আগেআবেদনের যোগ্যতাস্নাতক/ স্নাতকোত্তর/ সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ অথবা অবতীর্ণ (অ্যাপিয়ার্ড) প্রার্থী হতে হবে। ইন্টার্নশিপ নীতিমালা, ২০২৩-এর অধীন একজন প্রার্থী শুধু একবার ইন্টার্নশিপ করতে পারবেন।
ভাতাইন্টার্নশিপ চলাকালীন মাসিক ১০ হাজার টাকা হারে ভাতা প্রদান করা হবে। ইন্টার্নশিপ ভাতা ছাড়া অন্য কোনো ভাতা/ সুবিধা প্রদান করা হবে না।
আরও পড়ুনতুরস্কে বিলকেন্ট ইউনিভার্সিটির বৃত্তি, আইইএলটিএসে ৬.৫ হলে আবেদন ৭ ঘণ্টা আগেযেভাবে আবেদনআগ্রহী প্রার্থীদের এই লিংকে ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হবে। এ–সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে জানা যাবে।
আবেদনের শেষ সময়: ৯ মার্চ, ২০২৫।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
১০ ও ১১ মে সিটি ব্যাংকের সব সেবা বন্ধ থাকবে
ডেটা সেন্টার স্থানান্তরের কাজ সম্পন্ন করতে লেনদেনসহ সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম দুই দিন বন্ধ রাখবে সিটি ব্যাংক। আগামী ৯ মে রাত ১২টা থেকে ১১ মে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে ব্যাংকটিকে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধ বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এ–সংক্রান্ত আদেশে বলা হয়েছে, ডেটা সেন্টার স্থানান্তর কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য আগামী ৯ মে রাত ১২টা থেকে ১১ মে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে সিটি ব্যাংককে সম্মতি দেওয়া হলো।
১৯৮৩ সালে যাত্রা শুরু করা সিটি ব্যাংকের গ্রাহক গত বছর শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ লাখে। ২০০৭ সালে ব্যাংকটির গ্রাহক ছিল ৬৮ হাজার। ব্যাংকটির কর্মকর্তার সংখ্যা এখন ৫ হাজার ৩২১ জন। দেশের সবচেয়ে বেশি সাত লাখ ক্রেডিট কার্ড গ্রাহক রয়েছে সিটি ব্যাংকের। ব্যাংকটির ক্রেডিট কার্ডের ঋণের পরিমাণ প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। গত বছর শেষে ব্যাংকটির আমানত বেড়ে হয়েছে ৫১ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। আর ঋণ ছিল ৪৪ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। গত বছর শেষে হাজার কোটি টাকা মুনাফার মাইলফলক ছুঁয়েছে সিটি ব্যাংক। ব্যাংকটি গত বছর শেষে সমন্বিত মুনাফা করেছে ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে ব্যাংকটির সমন্বিত মুনাফার পরিমাণ ছিল ৬৩৮ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ব্যাংকটির মুনাফা ৩৭৬ কোটি টাকা বা ৫৯ শতাংশ বেড়েছে।