আছিয়ার মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক
Published: 13th, March 2025 GMT
সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশু আছিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) এক বার্তায় শোক ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের এ সংগঠন। একইসঙ্গে দেশের বিভিন্ন স্থানে নারী ও শিশু ধর্ষণ এবং নারী হেনস্থার ঘটনায় উদ্বেগ জানায় তারা।
সংগঠনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড.
আরো পড়ুন:
ঢাবির এএফআর হলে নিম্নমানের ইফতার পরিবেশনের অভিযোগ
কিউএস এর ৫৫০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ঢাবি
নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা প্রত্যাশা করি যে, শিশু আছিয়ার ধর্ষণের বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে ধর্ষকদের শাস্তির এক দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক। কেননা দেশে দীর্ঘদিন ধরে বিচারহীনতা, বিচারে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং দীর্ঘসূত্রতা বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থাকে যে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে।
শিশু আছিয়ার ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার মাধ্যমে সেই বিচারব্যবস্থা আবার জেগে উঠুক। ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার না হলে আছিয়াদের মৃত্যু থামবে না। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আরো বেশি কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান তারা।
এছাড়া বার্তায় সাদা দলের নেতারা শিশু আছিয়ার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং শিশুটির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জাপানের রাস্তায় রাস্তায় ‘হিটেড বেঞ্চ’
জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।
হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে। এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী।
আরো পড়ুন:
কারা বেশি কাঁদেন?
যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়
হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা।
ঢাকা/লিপি