অবৈধ স্যাটেলাইট পে চ্যানেল বন্ধে বিটিআরসির নির্দেশ
Published: 24th, March 2025 GMT
দেশের কিছু ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (আইএসপি) অনুমোদন ছাড়া স্যাটেলাইট পে চ্যানেল বিজ্ঞাপনসহ (ক্লিন ফিডবিহীন) দেখাচ্ছে। এতে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জানিয়ে বিটিআরসি এসব চ্যানেল বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
১৯ মার্চ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) দেশের সব আইএসপি লাইসেন্সধারীদের এই নির্দেশনার কথা জানিয়ে চিঠি দিয়েছে।
বিটিআরসি লিখেছে, কিছু আইএসপি অনুমোদন ছাড়া প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনুমোদিত বিদেশি চ্যানেলের পরিবেশকদের পরিবেশিত পে-চ্যানেলগুলো পাইরেসি করে বাসা-বাড়িতে বিজ্ঞাপনসহ ইন্টারনেট সংযোগে প্রদর্শন করছে। এ ছাড়া কিছু কিছু ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে একই কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এতে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানির সেবার আওতায় বিদেশি চ্যানেলের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।
অবৈধ প্রযুক্তি ব্যবহার করে অবৈধভাবে বিজ্ঞাপনসহ স্যাটেলাইট চ্যানেল প্রদর্শন করা টেলিযোগাযোগ আইনের লঙ্ঘন বলে জানিয়েছে বিটিআরসি। এসব বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে পরবর্তী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে বিটিআরসিকে জানাতে বলা হয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স য ট ল ইট ব ট আরস
এছাড়াও পড়ুন:
সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।