ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৩০ এপ্রিল) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এক কার্যদিবস বাদেই সপ্তাহ জুড়ে পুঁজিবাজার ছিল নিম্নমুখী।

এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। তবে, উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

এদিকে, পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক পতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীরা বুধবার দুপুরে বৃষ্টিতে ভিজে মতিঝিলের দিলকুশা এলাকায় ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।

আরো পড়ুন:

নয় মাসে তিতাস গ্যাসের লোকসান বেড়েছে ৪৭৩.

৬৫ শতাংশ

প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ চেয়ে ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের চিঠি

ডিএসই ও সিএসই সূত্র জানিয়েছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৭.৬৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.২২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১.৩৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে মোট ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৫৮টি কোম্পানির, কমেছে ১৭৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬২টির।

এদিন ডিএসইতে মোট ৩২৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২৯১ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১.৮৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৪২৮ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৯.৮৮ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৮০৫ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৬.৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ৮৯৭ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ১৪.৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৬৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ২৩৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৮৮টি কোম্পানির, কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৯টির।

সিএসইতে ৪১ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট ড এসই স এসই

এছাড়াও পড়ুন:

সূচকের বড় উত্থান, হাজার কোটি ছাড়াল লেনদেন

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সূচকের বড় উতত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।

এ দিনে ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে লেনদেন বেড়ে হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে। তবে তবে সিএসইতে লেনদেন কমেছে। 

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৯১.২১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৪৩ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬.২০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৭০ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪৮.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

আরো পড়ুন:

৮ ব্যাংকের অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

নেগেটিভ ইক্যুইটি বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা জমা দেওয়ার সময় বাড়াল বিএসইসি

ডিএসইতে মোট ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৫০টি কোম্পানির, কমেছে ১৬৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭টির।

এ দিন ডিএসইতে মোট ১ হাজার ৬৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৪৩ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮৩.১৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৩২৫ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৮১.৭১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ২০২ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১১.৭৮ পয়েন্ট বেড়ে ৯৪৮ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৩৭৩.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৪৮১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ২২৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০৮টি কোম্পানির, কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৭টির।

সিএসইতে ১১ কোটি ৭৮লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/রাসেল

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সূচকের বড় উত্থান, হাজার কোটি ছাড়াল লেনদেন