ফিজিওথেরাপি কোর্সে ছাত্রছাত্রী ভর্তি, ২০২১ সালে এসএসসি পাসেও আবেদন
Published: 4th, May 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত চিকিৎসা অনুষদের অধীন ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ফিজিওথেরাপি কোর্সের প্রথম বর্ষে ছাত্রছাত্রী ভর্তির জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। এ কোর্সের মেয়াদ পাঁচ বছর। চার বছর একাডেমিক ও এক বছর বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ।
আবেদনের যোগ্যতা* ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী, জীববিজ্ঞান, পদার্থবিদ্যা, রসায়নসহ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ–৮.
* আবেদনকারীকে অবশ্যই ২০২১ অথবা ২০২২ সালে মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষায় এবং ২০২৩ অথবা ২০২৪ সালে উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
আরও পড়ুনথাইল্যান্ডের এআইটি স্কলারশিপে উচ্চশিক্ষার সুযোগ, জেনে নিন সব তথ্য৪ ঘণ্টা আগেআবেদনপত্র নির্দেশিকা• নির্ধারিত আবেদনপত্র অফেরতযোগ্য ১,০০০/- (এক হাজার) টাকা জমা দিয়ে ঢাকা কলেজ অব ফিজিওথেরাপি (ডিসিপিটি), বাড়ি নম্বর–১০৩৯, সড়ক নম্বর-১৪/এ, বায়তুল আমান হাউজিং সোসাইটি, আদাবর, ঢাকা-১২০৭ থেকে অফিস চলাকালে সংগ্রহ করতে হবে।
• ভর্তি ও কোর্স–সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাবলি আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রদত্ত প্রসপেক্টাসে দেওয়া থাকবে।
• ওয়েবসাইট থেকে নির্ধারিত আবেদনপত্র প্রিন্ট করে ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে। ওয়েবসাইট ই-মেইল: [email protected]
• ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত আবেদনপত্র ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠানোর ক্ষেত্রে ব্যাংক হিসাব অথবা বিকাশ/নগদ/রকেটের মাধ্যমে টাকা জমা দেওয়া যাবে। ব্যাংকে জমাকৃত টাকার রশিদ এবং যে মুঠোফোন নম্বর থেকে বিকাশ করা হয়েছে, সে নম্বরের Transaction Id প্রিন্ট কপিসহ আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। বিকাশ/নগদ/রকেটে টাকা জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ২০ টাকাসহ সর্বমোট ১০২০ টাকা প্রদান করতে হবে। ব্যাংক হিসাব নাম: ঢাকা কলেজ অব ফিজিওথেরাপি, হিসাব নম্বর- ০১৯০১৫১৭৬৭০০১, আইএফআইসি ব্যাংক, মোহাম্মদপুর শাখা।
• বিকাশ/নগদ/রকেট নম্বর নম্বর: ০১৭৯৩৫৫৭৮২৫ (পারসোনাল)।
• অসম্পূর্ণ আবেদন/কোনো তথ্য ভুল বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে আবেদনপত্র/ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে।
পূরণকৃত ভর্তি ফরম জমা দেওয়া সাপেক্ষে যোগ্য প্রার্থীদের প্রবেশপত্র প্রদান করা হবে। বৈধ প্রবেশপত্র ব্যতীত কোনো প্রার্থীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না।
আরও পড়ুনপ্রাথমিকে বৃত্তিও চালু করতে যাচ্ছি: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা১৯ ঘণ্টা আগেভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতিমোট ২০০ নম্বরের মধ্যে ফলাফল প্রস্তুত করা হবে। ক) এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফলের জন্য ১০০ নম্বর (এসএসসি ৪০ শতাংশ ও এইচএসসি ৬০ শতাংশ)। খ) লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ পদ্ধতি) = ১০০ নম্বর। লিখিত পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক মানবণ্টন: পদার্থবিদ্যা–২৫, রসায়নবিদ্যা–২৫, জীববিদ্যা–২৫, ইংরেজি–১৫, সাধারণ জ্ঞান–১০।
আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ: ৮ মে ২০২৫, রোজ বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত।
ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি ও স্থানভর্তি পরীক্ষা ১০ মে ২০২৫, রোজ শনিবার সময়: সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা (১ ঘণ্টা), ঢাকা কলেজ অব ফিজিওথেরাপি (ডিসিপিটি), বাড়ি নম্বর-১০৩৯, সড়ক নম্বর–১৪/এ, বায়তুল আমান হাউজিং সোসাইটি, আদাবর, ঢাকা-১২০৭–তে অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুনজাপানে উচ্চশিক্ষা: যাত্রা শুরু করবেন কোথা থেকে, কীভাবে?২৮ এপ্রিল ২০২৫ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ১০ মে ২০২৫ বিকেল পাঁচটায় কলেজের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে।
প্রয়োজনীয় ফোন নম্বর: ০২-৮১৯০৫২৫-৬, ০১৭৯৩৫৫৭৮২৫, ০১৭২৬২৮৯৮৪২, ০১৯১৬৭৫৭৩৪৫, ০১৬১৬০২৪৪৪৭। ভর্তিসংক্রান্ত যেকোনো ব্যাপারে ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে এ–সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পর ক ষ য পর ক ষ র ফল ফল
এছাড়াও পড়ুন:
ঋণে জর্জরিত ৫ কোম্পানিতে বিএসইসির নজরদারি, কমিটি গঠন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেক্সিমকো গ্রুপেরে ৩টি কোম্পানির সার্বিক কার্যক্রম তদন্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কোম্পানিগুলোর কার্যক্রমে বিশেষ নজরদারির অংশ হিসেবে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। এছাড়া আরো দুইটি কোম্পানির সার্বিক কার্যক্রম তদন্ত করবে বিএসইসি। এসব কোম্পানি দীর্ঘদিন ধরে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদী ঋণে জর্জরিত।
এ লক্ষ্যে ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি। গঠিত তদন্ত কমিটিকে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তদন্তের নির্দেশ দেওয়া কোম্পানিগুলো হলো- বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, বেক্সিমকো, শাইনপুকুর সিরামিকস, রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলস (আরএসআরএম) ও নিউ লাইন ক্লোথিংস। এর মধ্যে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, বেক্সিমকো ও শাইনপুকুর সিরামিকস বেক্সিমকো শিল্পগোষ্ঠীর কোম্পানি।
আরো পড়ুন:
সূচক ডিএসইতে কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ২৪ জুন
সম্প্রতি বিএসইসির ইনসপেকশন, ইনকোয়ারি অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন থেকে এ সংক্রান্ত আদেশগুলো জারি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বিএসইসির গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- অতিরিক্ত পরিচালক মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান, উপ-পরিচালক সিরাজুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক মো. মেহেদী হাসান রনি ও সহকারী পরিচালক মো. আবু হেনা মোস্তফা।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, তদন্তের নির্দেশ দেওয়া কোম্পানিগুলোর কারখানা, অফিস, আর্থিক হিসাব এবং ব্যবসায়িক অন্যান্য কার্যক্রম তদন্ত করা হবে। এছাড়া সঠিক নথির মাধ্যমে কমিশনের বিধান অনুসারে আয় ও ব্যয় নিশ্চিত করা হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে। পাশাপাশি কোম্পানিগুরোর উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের শেয়ারধারন, আর্থিক প্রতিবেদন, বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম), অভ্যন্তরীণ লেনদেন, ব্যাংক অ্যাকাউন্টের লেনদেন ও এসব বিষয়ে অন্য কোন প্রাসঙ্গিক সমস্যা থাকলে তা যাচাই করবে গঠিত তদন্ত কমিটি।
বিগত সরকারের আমলে আইন লঙ্ঘন করা কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে তেমন কোনো কঠোর ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। তবে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর পুনর্গঠিত বিএসইসির খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন নতুন কমিশন পুঁজিবাজারের কোম্পানিগুলোর ব্যবসায়িক কার্যক্রমে অসঙ্গতি খুঁজে বের করতে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির মুখপাত্র ও পরিচালক আবুল কালাম রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “বেক্সিমকো গ্রুপের ৩টি কোম্পানিসহ আরো ২টির সার্বিক কার্যক্রম তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে কোনো অসঙ্গতি পাওয়া গেলে, সে অনুযায়ী প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
বিশ্লেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের নজরদারি পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। তবে একই সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সচেতনতা ও সতর্কতাও বাড়বে, যাতে তারা গুজব নয়, বাস্তব তথ্যের ভিত্তিতে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেয়।
বিএসইসির তদন্তের আদেশ
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এ মর্মে অভিমত দেয় যে, পুঁজিবাজার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বৃহত্তর স্বার্থে ৫টি ইস্যুয়ার কোম্পানির সিকিউরিটিজ আইন ও বিধি-বিধানের অধীনে রেগুলেটরি কমপ্লাইয়েন্স সংক্রান্ত বিষয়াদি পরিপালন নিশ্চিত করার জন্য কমিশনের অনুসন্ধান করা প্রয়োজন। এমতাবস্থায়, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিনেন্স, ১৯৬৯ এর সেকশন ২১ এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে চারজন কর্মকর্তার সমন্বয়ে একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে অনুসন্ধান কার্য পরিচালনার নির্দেশ প্রদান করা হলো। অনুসন্ধান কর্মকর্তারা এই আদেশ জারির তারিখ থেকে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে অনুসন্ধান সম্পন্ন করে কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করবেন।
এদিকে, সর্বশেষ কোম্পানিগুলোর মধ্যে বেক্সিমকো ফার্মার ৩০.১৩ শতাংশ, বেক্সিমকোর ৩৩.১৩ শতাংশ, শাইনপুকুর সিরামিকসের ৫০ শতাংশ, রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলসের ২৯.৯৩ শতাংশ ও নিউলাইন ক্লোথিংসের ৩০.৬১ শতাংশ শেয়ার উদ্যোক্তা পরিচালকের হাতে রয়েছে। এর মধ্যে রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলসের উদ্যোক্তা পরিচালকের হাতে সম্মিলিতভাবে নূন্যতম সীমা ৩০ শতাংশের কম শেয়ারধারন রয়েছে।
বেক্সিমকো ফার্মা: বেক্সিমকো গ্রুপের ব্যাংক ঋণের পরিমাণ ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে, যার বড় অংশই এখন মন্দ ঋণে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরির বেক্সিমকো ফার্মার ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪২৬ কোটি ৭৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা। আর দীর্ঘমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭৫ কোটি ৭৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা। ফলে কোম্পানির স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে মোট ঋণের পরিমাণ ৬০২ কোটি ৫৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
বেক্সিমকো: ‘বি’ ক্যাটাগরির এ কোম্পানির ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১০৯ কোটি ১৭ লাখ ২০ হাজার টাকা। আর দীর্ঘমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৩৪০ কোটি ৫১ লাখ টাকা। ফলে কোম্পানির স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে মোট ঋণের পরিমাণ ৬ হাজার ৪৪৯ কোটি ৬৮ লাখ ২০ হাজার টাকা।
শাইনপুকুর সিরামিকস: ‘বি’ ক্যাটাগরির এ কোম্পানির ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৭ কোটি ৫৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা। আর দীর্ঘমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা। ফলে কোম্পানির স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে মোট ঋণের পরিমাণ ৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলস: ‘জেড’ ক্যাটাগরির এ কোম্পানির ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৪ কোটি ৯৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। আর দীর্ঘমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৮ কোটি ৬৭ লাখ ২০ হাজার টাকা। ফলে কোম্পানির স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে মোট ঋণের পরিমাণ ১৯৩ কোটি ৬৬ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে ২০২১ সালের পর প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক কোনো তথ্য নেই।
নিউলাইন ক্লোথিংস: ‘জেড’ ক্যাটাগরির এ কোম্পানির ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১ কোটি ৮২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। আর দীর্ঘমেয়াদি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৯ কোটি ৯১ লাখ ২০ হাজার টাকা। ফলে কোম্পানির স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে মোট ঋণের পরিমাণ ৯১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে ২০২১ সালের পর প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক কোনো তথ্য নেই।
ঢাকা/এনটি/এসবি