পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজে বজ্রপাতে একটি মেহগনিগাছ দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সামনে এ ঘটনা ঘটে। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

এদিকে গাছটি দ্বিখণ্ডিত হওয়ার খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ার পর উৎসুক জনতা গাছটি দেখতে সেখানে ভিড় করেন। অনেকে ছবিও তুলছেন।

কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানান, সকাল থেকে আকাশে মেঘ ছিল। এরপর গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা তখন শ্রেণিকক্ষ ও অফিসকক্ষে ছিলেন। এর মধ্যে হঠাৎ বিকট শব্দে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। বৃষ্টি থেমে যাওয়ার পর সবাই বাইরে বেরিয়ে বিশাল আকারের মেহগনিগাছটিকে দ্বিখণ্ডিত অবস্থায় দেখতে পান।

দুপুর ১২টার দিকে সরেজমিন দেখা যায়, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সামনে লম্বা মেহগনিগাছটির মাঝ বরাবর দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছে। ওপরে ডালপালা ও সবুজ পাতায় মোড়া। গাছের কাণ্ডের নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত প্রায় ২০ ফুট দ্বিখণ্ডিত হয়ে আছে। তবে গাছটিতে কোনো পোড়া চিহ্ন নেই। উৎসুক জনতা গাছটি দেখতে ভিড় করছেন।

বজ্রপাতে এভাবেই দ্বিখণ্ডিত হয়ে ফাঁক হয়ে যায় বিশাল আকারের মেহগনিগাছটি। মঙ্গলবার পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ ক্যাম্পাসে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পোকার কামড়ে কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে

আমাদের চারপাশে নানা প্রজাতির পোকার বিচরণ। অনেক সময় পোকা কামড় দিতেই পারে। সে ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় বাড়িতে কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। তবে অনেক সময় গুরুতর পর্যায়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। সাধারণত মশা, পিঁপড়া বা অন্য কীটপতঙ্গের কামড়ে সামান্য চুলকানি, লালচে ভাব বা ফোলা হতে পারে। এসব সমস্যা কয়েক দিনের মধ্যে সেরে যায়। তবে কয়েকটি লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

১. গুরুতর অ্যালার্জির লক্ষণ দেখা দিলে

শরীরের অসম্ভব চুলকানি হলে এবং চুলকানোর ওষুধ দেওয়ার পরও না কমলে সেটিকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। অতিরিক্ত অ্যালার্জিতে চোখ, মুখ, ঠোঁট বা গলার ভেতর ফুলে যাওয়া বিপজ্জনক লক্ষণ। অনেকে বুকে চাপ, ব্যথা, শ্বাসকষ্ট অনুভব করতে পারেন, এমনকি মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন। এসব লক্ষণের কোনোটি দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

বিষধর পোকা হুল ফোটালে বা কামড় দিলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে

সম্পর্কিত নিবন্ধ