আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ
Published: 9th, May 2025 GMT
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে খুলনার শিববাড়ি মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন ছাত্র-জনতা।
শুক্রবার (৯ মে) দুপুরে এ কর্মসূচিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ইসলামী ছাত্র ও যুব আন্দোলন, রেড জুলাইসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘আওয়ামী লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘আওয়ামী লীগ, ব্যান ব্যান’ সহ নানা স্লোগান দেন।
আরো পড়ুন:
আ.
কাশিমপুর মহিলা কারাগারে আইভী
বক্তারা বলেন, এই বাংলায় আওয়ামী লীগের ঠাঁই হবে না। আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। এই সন্ত্রাসী সংগঠন দীর্ঘ ১৬ বছর ছাত্র-জনতার ওপরে অন্যায় অত্যাচার করেছে। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের এই বাংলায় থাকার অধিকার শেষ হয়ে গেছে। অতি দ্রুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
এনসিপির খুলনার সংগঠক আহমদ হামিম রাহাত বলেন, “আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে সরকারের কাছ থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসতে হবে।” তিনি জুলাই অভ্যুত্থানের সব শক্তিকে এক হওয়ার আহ্বান জানান।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ খুলনা মহানগরের সহ-সভাপতি শেখ মো. নাসির উদ্দিন বলেন, “ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে খুলনার শিববাড়ি মোড়ে ছাত্র-জনতার ব্লকেড কর্মসূচিতে বিক্ষোভে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, যুব আন্দোলনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।”
ঢাকা/নূরুজ্জামান/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আওয় ম ল গ আওয় ম ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
পিডিবির কর্মকর্তাকে হুমকির সঙ্গে জড়িত না থাকার দাবি এস কমার্শিয়াল এন্টারপ্রাইজের
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) এক কর্মকর্তাকে সরকারি কাজে বাধাদান ও গুলি করে হত্যার হুমকি দিয়েছেন আনিস নামের এক ব্যক্তি। এ নিয়ে ২৫ জুন রাতে প্রথম আলো অনলাইনে ‘পিডিবির কর্মকর্তার কক্ষে ঢুকে পিস্তল বের করে হত্যার হুমকি’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। পিডিবির বক্তব্যের ভিত্তিতে করা এ প্রতিবেদনের আংশিক তথ্য নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন এস কমার্শিয়াল এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. সাইফুর রহমান।
প্রতিবেদনে পিডিবির পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটি তুলে ধরা হয়। এতে পিডিবির কর্মকর্তাকে হুমকিদানকারী আনিস নামের ব্যক্তি এস কমার্শিয়াল এন্টারপ্রাইজের পক্ষ হয়ে এসেছেন বলে উল্লেখ করা হয়। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার পাঠানো এক পত্রে সাইফুর রহমান বলেছেন, আনিস নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে এস কমার্শিয়াল এন্টারপ্রাইজের কোনো ব্যবসায়িক চুক্তি নেই। আনিস ব্যক্তিগতভাবে পিডিবিতে যান।
এতে আরও বলা হয়, আনিসের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে পিডিবির কাজ করে এস কমার্শিয়াল। পাওনা টাকা চেয়ে আনিস তাগাদা দিচ্ছিলেন। কিন্তু পিডিবি থেকে কাজের বিল পরিশোধ না করায় পাওনা টাকা ফেরত দিতে পারছিল না এস কমার্শিয়াল। দুই বছর ধরে বিলটি আটকে আছে। বিল পেলে টাকা ফেরত দেবে বলে আনিসকে জানানো হয়। তবে তাদের প্রতিনিধি হিসেবে তারা আনিসকে পিডিবিতে পাঠায়নি। এ নিয়ে তিনি ২৫ জুন মতিঝিল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেছেন।
প্রতিবেদকের বক্তব্য: প্রকাশিত প্রতিবেদনে পিডিবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তির তথ্য ছাপা হয়েছে। এখানে প্রথম আলো বা প্রতিবেদকের কোনো বক্তব্য নেই।