বিচার পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে উল্লাসে ফেঁটে পড়েছেন জনতা।শনিবার রাত ১১টার দিকে নিষিদ্ধের ঘোষণা আসায় আন্দোলনকারীরা ‘নিষিদ্ধ, নিষিদ্ধ’ স্লোগানে উল্লাস প্রকাশ করেন। অনেককে ভি চিহ্ন দেখাতে দেখা যায়। তবে অনেকে বলছিলেন, ঘোষণাপত্র ছাড়া জনতা মাঠ ছাড়বে না। 

এনসিপির সংগঠক হামজা মাহবুব বলেন, আমাদের দাবি তিন দফা। তিন দফা দাবি আদায় না হওয়া ছাড়া আমাদের কোনো আনন্দ ও প্রতিক্রিয়া নেই। 

নজরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি বলেন, আওয়ামী লীগ যেভাবে ছাত্রদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছিল, তাতে আর তারা রাজনীতি করার যোগ্য না। সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে এটি সঠিক। তাদের আর কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেওয়া উচিত হবে না। আর বাকি দাবিগুলোও মেনে নেওয়া উচিত।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আওয় ম ল গ

এছাড়াও পড়ুন:

বর্ষায় কেন হয় সংস্কার কাজ

বর্ষায় সংস্কার

বর্ষা আমাদের দেশের অন্যতম প্রধান ঋতু। অথচ এই মৌসুমেই নানা স্থানে রাস্তা ও ড্রেন সংস্কারের কাজ শুরু হয়। এতে যেমন কাজের মান ব্যাহত হয়, তেমনি জনদুর্ভোগও চরমে পৌঁছায়। বৃষ্টির পানিতে সৃষ্ট কাদা, জলাবদ্ধতা ও যানজট সাধারণ মানুষের চলাচলকে অত্যন্ত কষ্টকর করে তোলে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের সময়মতো ক্লাসে পৌঁছানো দুষ্কর হয়ে পড়ে। অন্যদিকে কর্মজীবী মানুষকে সময়মতো কর্মস্থলে পৌঁছাতে গিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়, যা তাঁদের কাজের দক্ষতাতেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

প্রশ্ন হলো, এ ধরনের সংস্কারকাজ কি বর্ষা শুরুর আগেই সম্পন্ন করা সম্ভব নয়? পরিকল্পিত সময়সূচি মেনে কাজ সম্পন্ন করলে যেমন জনদুর্ভোগ কমবে, তেমনি কাজের গুণগত মানও বৃদ্ধি পাবে। সবার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এ বিষয়ে সচেতন দৃষ্টি দেওয়া জরুরি।

মো. সজল হোসাইন

ছাত্র, মিরপুর-১০, ঢাকা

লোডশেডিং

সম্প্রতি ফরিদপুরে বিদ্যুৎ সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করেছে। দিন কিংবা রাত কোনো সময়ই ঠিকভাবে বিদ্যুৎ থাকছে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিং চলে। এতে দৈনন্দিন কাজ যেমন ব্যাহত হচ্ছে, তেমনি অর্থনীতির গতিও থমকে যাচ্ছে।

বিদ্যুৎ ছাড়া কলকারখানায় উৎপাদন সম্ভব হয় নয়, কৃষক খেতে সেচ দিতে পারেন না। ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা করতেও সমস্যা হচ্ছে। এ অবস্থায় প্রত্যাশা, সরকার ফরিদপুরের বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।

মো. ইয়ামিন খান, ফরিদপুর

সম্পর্কিত নিবন্ধ