ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করতে ফিফা–উয়েফাকে চিঠি দিয়েছে তুরস্ক
Published: 27th, September 2025 GMT
ইসরায়েলকে ফুটবল প্রতিযোগিতা থেকে নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানিয়ে ফিফা, উয়েফা এবং জাতীয় ফুটবল সংস্থাগুলোর প্রধানদের কাছে চিঠি দিয়েছেন তুরস্ক ফুটবল ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম হাজিওসমানোউলু। শুক্রবার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এ খবর নিশ্চিত করে।
ইউরোপিয়ান ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা আগামী সপ্তাহে ইসরায়েলকে নিজেদের টুর্নামেন্ট থেকে সাময়িক স্থগিত করার বিষয়ে বৈঠক করতে পারে বলে জানিয়েছে একাধিক ইউরোপিয়ান সংবাদমাধ্যম। যুক্তরাষ্ট্র সরকার জানিয়েছে, ২০২৬ বিশ্বকাপে ইসরায়েলকে নিষিদ্ধ করার কোনো প্রচেষ্টা তারা সফল হতে দেবে না। পক্ষে–বিপক্ষে এমন আলোচনার মধ্যেই হাজিওসমানোউলুর এই পদক্ষেপের খবর সামনে এল।
আনাদোলু এজেন্সির বরাত দিয়ে হাজিওসমানোউলুর চিঠি পাঠানোর কথা জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। হাজিওসমানোউলু চিঠিতে লিখেছেন, ‘সভ্যতার মূল্যবোধ ও শান্তির রক্ষক দাবি করলেও খেলাধুলার দুনিয়া ও ফুটবল প্রতিষ্ঠানগুলো লম্বা সময় ধরে নীরবতা পালন করছে। এই মূল্যবোধ দ্বারা চালিত হয়ে আমরা বাধ্য হয়েছি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করতে। কারণ, গাজা ও আশপাশে ইসরায়েল রাষ্ট্রের অবৈধ, অমানবিক ও একেবারেই অগ্রহণযোগ্য কার্যক্রম চলছে।’
আরও পড়ুনবিশ্বকাপে ইসরায়েলের সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞা ঠেকাতে ‘সর্বোচ্চ চেষ্টা’ করবে যুক্তরাষ্ট্র২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫হাজিওসমানোউলু চিঠিতে আরও বলেন, ‘পরিস্থিতি অনেক দিন ধরেই ভয়াবহ ছিল, তবে সাম্প্রতিক দিনগুলোতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হস্তক্ষেপের কারণে বিষয়টি নতুন মাত্রায় জরুরি ও সংকটপূর্ণ হয়ে উঠেছে।’
ইস্তানবুলে উয়েফা প্রতিনিধিদফতের উদ্বোধনের সয় তুরস্ক ফুটবল ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট হাজিওসমানোউলু (বাঁয়ে) ও উয়েফা প্রেসিডেন্ট সেফেরিন।.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে