টি-টোয়েন্টি সিরিজ এর আগেও জিতেছে নেপাল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে নামার আগে নিজেদের ইতিহাসে আটটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলে চারটিতে জিতেছে তারা, হেরেছে তিনটি, একটিতে করেছে ড্র। তবে ওই তিন সিরিজের একটিও নেপাল কোনো টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে খেলেনি।
টেস্ট খেলুড়ে কোনো দেশের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে নেমেই বাজিমাত করেছে নেপাল। সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচ জিতে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে ফেলেছে তারা। এই সিরিজ জয়কে ঐতিহাসিক না বলে উপায় কী!

নেপাল শুধু যে সিরিজ জিতেছে, সেটাই নয়। দুই ম্যাচেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে দিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সারজায় প্রথম ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৯ রানে জিতেছে নেপাল। সেই ম্যাচে আগে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪৮ রান করেছিল তারা। রান তাড়া করতে নেমে ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেটে ১২৯ রান করতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
আজ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেও একই ভেন্যুতে টসে জিতে ব্যাটিং নেয় নেপাল। আসিফ শেখ (৪৭ বলে ৮ চার ও ২ ছয়ে অপরাজিত ৬৮) ও সন্দীপ জোরার (৩৯ বলে ৩ চার ও ৫ ছয়ে ৬৩ রান) ফিফটিতে ভর করে ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৩ রান তোলে তারা।

আরও পড়ুনওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ পর্যন্ত তারা অলআউট হয়ে যায় ১৭.

১ ওভারে ৮৩ রান করে। ৪ ওভারে ২৪ রান দিয়ে নেপালের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন আদিল আলম। ১৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট কুশল ব্রুতেলের।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ