হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলায় দুইপক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় ওই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।

বুধবার (১ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার মনতৈল গ্রামে ফরিদ মিয়ার লোকজনের সঙ্গে নোয়াব আলীর লোকজনের সংঘর্ষ হয়। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় ৩০ জনকে লাখাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন। 

আরো পড়ুন:

ট্রেন ছাড়তে দেরি হওয়ায় ভাঙ্গুড়ায় যাত্রীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ

ভাঙ্গায় আধিপত্য লড়াইয়ে নিহত বৃদ্ধ, আহত ২০

লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলী জানান, পূর্ব বিরোধ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, মনতৈল গ্রামের ফরিদ মিয়ার সঙ্গে একই গ্রামের নোয়াব আলীর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে মামলা মোকদ্দমাও চলছে। এর জের হিসেবে দুপুরে দুইপক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। 
 

ঢাকা/মামুন/বকুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ঘর ষ র স ঘর ষ

এছাড়াও পড়ুন:

ইমামের স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মোসা. মুকুল বেগম (৫০) নামের এক নারীকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। 

রবিবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কলাপাড়া উপজেলার চাকামাইয়া ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া গ্রামে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। মুকুল ওই এলাকার হাফেজ হাবিবুর রহমানের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন। 

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, হাবিবুর রহমান পার্শ্ববর্তী মৌলভীতবক সুলতান মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদের ইমাম। তিনি দুপুরের খাবার শেষ মসজিদে নামাজ পড়াতে যান। সে সময় তার স্ত্রী ঘরেই অবস্থান করছিলেন। সন্ধ্যার পরে প্রতিবেশী এক নারী তাদের ঘরে এসে মুকুল বেগমের লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার দিলে স্থানীয়রা এসে পুলিশে খবর দেন।

কলাপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জুয়েল ইসলাম বলেন, মুকুল বেগমের পরিবারের ধারণা, তাদের ঘরে থাকা ৬০ হাজার টাকা নিয়ে যাওয়ার জন্য দুর্বৃত্তরা হয়ত এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যার রহস্য উদঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের চেষ্টা চলছে।

ঢাকা/ইমরান/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ