তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং আমাদের প্রযুক্তি—অধ্যায় ১। এসএসসি পরীক্ষা–২০২৫
Published: 17th, March 2025 GMT
১.
একুশ শতকের পৃথিবীতে কোনো ধরনের অর্থনীতি দাঁড়াতে শুরু করেছে?
ক. অর্থ-সম্পদভিত্তিক খ. বাজেটভিত্তিক
গ. জ্ঞানভিত্তিক ঘ. তথ্যভিত্তিক
২.
কোনটিকে বর্তমানে ‘পৃথিবীর সম্পদ’ বলা হয়?
ক. রোবট খ. জ্ঞান
গ. সাধারণ মানুষ ঘ. খনিজ সম্পদ
৩.
বর্তমানে কোনটির কারণে ‘মানুষ সম্পদ’ হয়ে উঠছে?
ক. আন্তর্জাতিকতার কারণে খ. সৃজনশীলতার কারণে
গ.
৪.
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় দক্ষতা কোনটি?
ক. কম্পিউটার জানা খ. পারদর্শিতা
গ. ইন্টারনেট সংযোজন ঘ. তথ্যের ক্রমবিকাশ
৫.
‘ইনফরমেশন হাইওয়ের’ প্রাথমিক রূপ কোনটি?
ক. ইন্টারনেট খ. নেটওয়ার্ক গ. আইসিটি ঘ. সফটওয়্যার
৬.
‘তড়িৎ চৌম্বক বলের’ ধারনা প্রকাশ করেন কোনো বিজ্ঞানী?
কই গার্লস ব্যান্ডেজ খই অ্যাডে লাভলেস
গত জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল ঘর জগদীশ চন্দ্র বসু
৭.
‘শিল্পবিপ্লব’ কবে সংঘটিত হয়েছিল?
ক. সপ্তদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীতে
খ. অষ্টাদশ থেকে ঊনবিংশ শতাব্দীতে
গ. ঊনবিংশের শেষে
ঘ. বিংশ শতাব্দীতে
৮.
ভবিষ্যতে ‘পৃথিবীর চালিকাশক্তি’ হিসেবে কাজ করবে কারা?
ক. যারা ঘরে বসে থাকবে
খ. যারা জ্ঞানভিত্তিক সমাজ তৈরিতে বিপ্লব করবে
গ. যারা অর্থভিত্তিক সমাজ তৈরিতে বিপ্লব করবে
ঘ. যারা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হবে
৯.
‘ফেসবুক’ এর নির্মাতা কে?
ক. স্টিভ জবস খ. বিল গেটস
গ. মার্ক জাকারবার্গ ঘ. টিম বার্নার্স-লি
১০.
‘আধুনিক কম্পিউটারের জনক’ বলা হয় কাকে?
ক. চার্লস ব্যাবেজ খ. অ্যাডে লাভলেস
গ. জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল ঘ. স্টিভ জবস
আরও পড়ুনহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাস্পায়ার লিডারস প্রোগ্রাম, আইইএলটিএস ছাড়াই আবেদন ৯ ঘণ্টা আগে১১.
ডিফারেন্স ইঞ্জিন গণনাযন্ত্রটির আবিষ্কারক বলা হয় কাকে?
ক. চার্লস ব্যাবেজ খ. জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল
গ. মার্ক জাকারবার্গ ঘ. অ্যাডা লাভলেস
১২.
‘অ্যানিলিটিক্যাল ইঞ্জিন’ গণনাযন্ত্রটি কে আবিষ্কার করেন?
ক. স্টিভ জজনিয়াক খ. চার্লস ব্যাবেজ
গ. বিল গেট ঘ. মার্ক জাকারবার্গ
১৩.
‘ডিফারেন্ট ইঞ্জিন’ ও ‘অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন’—এ যন্ত্র দুটি কোনো পদ্ধতিতে কাজ করে?
ক. চৌম্বকীয় বলের মতো খ. যান্ত্রিকভাবে গণনা করতে পারে
গ. কম্পিউটারের মতো কাজ করে
ঘ. গাড়ির ইঞ্জিনের মতো কাজ করে
১৪.
কত সালে Difference ইঞ্জিন ও Analytical ইঞ্জিন তৈরি করা হয়?
ক.১৭৯১ সালে খ.১৮১৫ সালে
গ.১৮৭১ সালে ঘ.১৯৯১ সালে
আরও পড়ুনউন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা, ভর্তি ৫ এপ্রিল পর্যন্ত১ ঘণ্টা আগে১৫.
ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরির চূড়ান্ত লক্ষ্য কী?
ক. সব শ্রেণির, সব ধরনের মানুষের জীবনের মানোন্নয়ন
খ. সুবিচার নিশ্চিত করা
গ. সব ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ঘ. সব ক্ষেত্রে দায়বদ্ধতা
১৬.
‘প্রোগ্রামিং ধারণার প্রবর্তক’ বলা হয় কাকে?
ক. চার্লস ব্যাবেজ খ. অ্যাডা লাভলেস
গ. স্যামুয়েল টমলিনসন ঘ. জন বার্নার্স লি
১৭.
বিনোদন সৃষ্টির ব্যাপারে কোনটির বড় ভূমিকা রয়েছে?
ক. টেলিভিশন খ. তথ্যপ্রযুক্তি
গ. বিনোদন পত্রিকা ঘ. স্মার্টফোন
১৮.
ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের জন্য সরকার কয়টি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছে?
ক.৩টি খ.৪টি গ.৫ ঘ.৭ টি
১৯.
‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গড়ে তোলার প্রথম ধাপ কোনটি?
ক. সিভিল সার্ভিস খ. মানবসম্পদ উন্নয়ন
গ. জনগণের সম্পৃক্ততা
ঘ. গ্রামীণ মানুষকে তথ্যপ্রযুক্তি সেবার আওতায় নিয়ে আসা
২০.
‘অ্যালগরিদম প্রোগ্রামিংয়ের’ ধারণাটি প্রথম প্রকাশ করেছিলেন কে?
ক. চার্লস ব্যাবেজ খ. বিল গেটস
গ. অ্যাডে লাভলেস ঘ. লর্ড বায়রন
সঠিক উত্তর:
১. গ ২. গ ৩. গ ৪. খ ৫. ক ৬. গ ৭. খ ৮. খ ৯. গ ১০. ক ১১. ক ১২. খ ১৩. খ ১৪. ঘ ১৫. ক ১৬. খ ১৭. খ ১৮. খ ১৯. খ ২০. গ
প্রকাশ কুমার দাস, সহকারী অধ্যাপক, মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: চ র লস ব য ব জ খ ক জ কর
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশের কাছে আবারো ইলিশের জন্য অনুরোধ করেছে ভারত
আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশের রূপালি ইলিশ চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে চিঠি দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের মৎস্য ব্যবসায়ী সংগঠন। মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সেই চিঠি দেওয়া হয়েছে কলকাতার ফিস ইমপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের কাছে।
আর মাত্র ২ মাসের কম সময় বাকি দুর্গোৎসবের। আগামী সেপ্টেম্বরের শেষে পশ্চিমবঙ্গে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে, এরপর ভারতজুড়ে কালীপূজা, দীপাবলি ইত্যাদি। এই উপলক্ষে গত কয়েক বছর ধরে পূজা মৌসুমে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানি করে থাকে বাংলাদেশ সরকার। যদিও তা করা হয় ভারতের অনুরোধে। আর এবারও সেই অনুরোধের ব্যতিক্রম হলো না।
গত বছর পূজা মৌসুমে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার হস্তক্ষেপের কারণে ইলিশ এসেছিল ভারতে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, “অত্যন্ত বিনীত ও শ্রদ্ধার সঙ্গে আপনাকে জানানো যাচ্ছে যে, গত বছর আপনার হস্তক্ষেপের ফলে, ভারত ২ হাজার ৪২০ মেট্রিক টন ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছিল। পদ্মার ইলিশ পশ্চিমবঙ্গ, আসাম এবং ত্রিপুরার মৎস প্রেমীদের জন্য একটি সুস্বাদু এবং জনপ্রিয়।”
আরো পড়ুন:
সিরিজের শেষ ম্যাচে নেই স্টোকস, দায়িত্বে পোপ
শেষ ম্যাচের আগে ভারতের শিবিরে ধাক্কা, বিশ্রামে বুমরাহ
এরপরই লেখা হয়েছে, “দুর্গাপূজা-২০২৫ এর কাউন্টডাউন শুরু হওয়ায়, আমরা আপনাকে আসন্ন দুর্গাপূজার জন্য ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। উল্লেখ্য এ বছর দুর্গাপূজা ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পড়েছে।”
তবে প্রতিবছর অনুমোদিত ইলিশের সম্পূর্ণ কোটা রপ্তানি না হওয়ায় আক্ষেপ প্রকাশ করেছে সংগঠনটি। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, “গত বছর আপনার অফিস কর্তৃক প্রদত্ত ২ হাজার ৪২০ মেট্রিক টন ইলিশ মাছের মধ্যে মাত্র ৫৭৭ মেট্রিক টন ইলিশ মাছ রপ্তানি করা সম্ভব হয়েছিল। তার আগের বছর (২০২৩) ৩ হাজার ৯৫০ মেট্রিক টনের মধ্যে মাত্র ৫৮৭ মেট্রিক টন, ২০২২ সালে ২ হাজার ৯০০ মেট্রিক টনের মধ্যে ১ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন এবং ২০২১ সালে ৪ হাজার ৬০০ মেট্রিক টনের মধ্যে ১২শ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানি করেছি।”
এই সমস্যার কারণ হিসেবে রপ্তানির জন্য বেঁধে দেওয়া সময়সীমাকে দায়ী করা হয়েছে। ফিশ ইম্পোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মাকসুদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, “প্রায় প্রতি বছরই আমরা অনুমোদিত ইলিশ মাছের সম্পূর্ণ পরিমাণ গ্রহণ করতে ব্যর্থ হই। কারণ রপ্তানি পারমিটগুলো একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে। যেমন ৩০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ পরিমাণ রপ্তানি করতে হয়। এত বিশাল পরিমাণ রপ্তানির জন্য এই সময়সীমা আসলে যথেষ্ট নয়। তাই আপনার কাছে আমাদের অনুরোধ, যে দয়া করে কোনো সময়সীমা ছাড়াই ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হোক।”
চিঠিতে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন।
বর্তমান সরকারের আমলে ভারতের সঙ্গে আরো শক্তিশালী দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে ব্যবসায়ীদের এ সংগঠন।
ঢাকা/সুচরিতা/ফিরোজ