তখন বাংলায় এসেছে শীতকাল। শুরু হয়েছে পৌষ মাস। মাটিতে নেই আর্দ্রতা। বাতাসে এসেছে শুষ্ক ভাব। ভোরের কুয়াশা মিলিয়ে যায় হঠাৎ। দিনটি ছিল গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ১৯৫৮ সালের ২১ ডিসেম্বর। বাংলা মাসের তারিখমতে ৫ পৌষ ১৩৬৫। এই দিনে জয়নুল আবেদিনের ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত শিল্পশিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্র-শিক্ষক সবাই মিলে বার্ষিক বনভোজনে গিয়েছিলেন মুন্সিগঞ্জের এক চরে। ‘জয়নুল আবেদিন: সৃষ্টিশীল জীবনসমগ্র’ বইতে সৈয়দ আজিজুল হক লিখেছেন, ওই দিন ঢাকার সদরঘাট থেকে দুটি লঞ্চে করে সবাই বনভোজনে গিয়েছিলেন। প্রতি বছরের মতো ওই বছরও সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীরা যুক্ত হয়েছিলেন এই আয়োজনে।
বনভোজনে গিয়ে আঁকা নৌকা, কাগজে জলরং, ১৯৫৮.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
জয়নুলশৈলীতে নদীবাহিত বাংলার জীবন
তখন বাংলায় এসেছে শীতকাল। শুরু হয়েছে পৌষ মাস। মাটিতে নেই আর্দ্রতা। বাতাসে এসেছে শুষ্ক ভাব। ভোরের কুয়াশা মিলিয়ে যায় হঠাৎ। দিনটি ছিল গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ১৯৫৮ সালের ২১ ডিসেম্বর। বাংলা মাসের তারিখমতে ৫ পৌষ ১৩৬৫। এই দিনে জয়নুল আবেদিনের ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত শিল্পশিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্র-শিক্ষক সবাই মিলে বার্ষিক বনভোজনে গিয়েছিলেন মুন্সিগঞ্জের এক চরে। ‘জয়নুল আবেদিন: সৃষ্টিশীল জীবনসমগ্র’ বইতে সৈয়দ আজিজুল হক লিখেছেন, ওই দিন ঢাকার সদরঘাট থেকে দুটি লঞ্চে করে সবাই বনভোজনে গিয়েছিলেন। প্রতি বছরের মতো ওই বছরও সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীরা যুক্ত হয়েছিলেন এই আয়োজনে।
বনভোজনে গিয়ে আঁকা নৌকা, কাগজে জলরং, ১৯৫৮