Prothomalo:
2025-07-29@19:43:28 GMT

থানাকে ‘জিডি’ নিতেই হবে

Published: 29th, July 2025 GMT

পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ছিল কোনো ব্যক্তি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে গেলে অবশ্যই তা গ্রহণ করতে হবে। জিডি গ্রহণ করা ছাড়া থানা থেকে কোনো ব্যক্তিকে ফিরিয়ে দেওয়া যাবে না। এই সুপারিশের বিষয়ে সরকার একমত। একই সঙ্গে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, পর্যায়ক্রমে দেশের সব থানায় অনলাইনে জিডি করা যাবে। তখন থানায় জিডি না নেওয়ার আর কোনো অভিযোগই থাকবে না।

পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় ২৩ জুলাই একটি সভা হয়। এই সভার কার্যবিবরণীতে জিডি–সংক্রান্ত সরকারের নেওয়া সিদ্ধান্তের বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় মোট ১১টি বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এই সভায় আইজিপির পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, আইন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ও সরকারি কর্ম কমিশনের সচিবসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা অংশ নেন।

সভার কার্যবিবরণী ও সিদ্ধান্ত প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গতকাল সোমবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে সরবরাহ করা হয়েছে।

পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি সম্পর্কে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় ২৩ জুলাই একটি সভা হয়। এই সভার কার্যবিবরণীতে জিডি–সংক্রান্ত সরকারের নেওয়া সিদ্ধান্তের বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে।

অনলাইন জিডির বিষয়ে সভায় পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেন, ইতিমধ্যে ৭৫ ভাগ থানায় ও ইউনিটে অনলাইন জিডি কার্যক্রম চালু হয়েছে। সব থানায় পর্যায়ক্রমে অনলাইন জিডি কার্যক্রম চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি জানান, ২২ জুলাই পর্যন্ত ৪২ হাজার ৯৩৪টি জিডি (কিছু হারানো–সংক্রান্ত জিডি ছাড়া) করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫ হাজার ৮০৬টি জিডি অনলাইনে করা হয়েছে। মোট জিডির ২৫ ভাগ বর্তমানে অনলাইনে হচ্ছে।

অনলাইনে মামলার প্রাথমিক তথ্য বিবরণী (এফআইআর) চালুর সম্ভাব্যতা নিয়েও সভায় আলোচনা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ছিল মামলার এফআইআর গ্রহণে অনীহা বা বিলম্ব করা যাবে না। এ সম্পর্কে সভায় জানানো হয়, এই সুপারিশ বাস্তবায়িত হচ্ছে। অনলাইন এফআইআর চালুর জন্য ফৌজদারি কার্যবিধিতে সংশোধনীর প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে পুলিশ অধিদপ্তর। অনলাইন এফআইআরের ফরম্যাট (ছক) তৈরির কার্যক্রম চলছে। এই কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করার বিষয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে।

সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ছিল ফৌজদারি মামলার তদন্তের জন্য একটি বিশেষায়িত দল গঠন করতে হবে। এই দলের তদন্ত–সংক্রান্ত ইউনিট ও থানা ছাড়া অন্যত্র বদলি করা যাবে না। এ বিষয়ে সভার আলোচনায় উঠে আসে, বর্তমানে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এবং পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বিশেষায়িত ইউনিট হিসেবে ফৌজদারি মামলার তদন্ত করছে। এ বিষয়ে সভায় স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি ও আইজিপি বাহারুল আলম উল্লেখ করেন, প্রতিটি থানায় মামলার তদন্ত তদারক করার জন্য পরিদর্শক (তদন্ত) নিয়োজিত আছেন। বিদ্যমান কাঠামোতে আলাদা বিশেষায়িত দল গঠন করা ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। এর জন্য নতুন নিয়োগ ও পেশাগত রূপরেখা (ক্যারিয়ার প্ল্যানিং) প্রয়োজন হবে। তবে বিদ্যমান কাঠামোতে, বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি করা যেতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় মোট ১১টি বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এই সভায় আইজিপির পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, আইন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ও সরকারি কর্ম কমিশনের সচিবসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা অংশ নেন।

এ বিষয়ে সভায় সিদ্ধান্ত হয়, পাইলট বা পরীক্ষামূলকভাবে হলেও পৃথক বিশেষায়িত তদন্ত ইউনিট চালুর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সভায় জানানো হয়, পাঁচটি সংস্কার কমিশনের আশু বাস্তবায়নযোগ্য বাছাইকৃত ১২১ প্রস্তাবের মধ্যে পুলিশ সংস্কার কমিশনের ১৩টি (মূলত ১১টি) সংস্কার প্রস্তাব আশু বাস্তবায়নযোগ্য হিসেবে বাছাই করা হয়েছে।

নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতি

পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের বর্তমান ব্যবস্থাকে গতিশীল এবং কাঠামোগত দক্ষতা বৃদ্ধির স্বার্থে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের আওতায় সহকারী পুলিশ সুপারের নিয়োগে কিছু সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। সুপারিশে বলা হয়, বর্তমানে সহকারী পুলিশ সুপার নিয়োগের ক্ষেত্রে যে ধরনের শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতার প্রয়োজন, তা উপেক্ষিত হচ্ছে। এ জন্য বর্তমান বিসিএস পরীক্ষায় পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগের জন্য আলাদাভাবে শারীরিক যোগ্যতা (উচ্চতা ও ওজন ইত্যাদি পরিমাপ, মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা ইত্যাদি) অন্তর্ভুক্ত করে আবেদনের যোগ্যতা নিরূপণ করা যায়।

সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, রাজনৈতিক মতাদর্শ চাকরিপ্রার্থীর ‘ভেরিফিকেশন রিপোর্ট’ (যাচাই প্রতিবেদন) এর অংশ হবে না। এ ছাড়া চাকরির ক্ষেত্রে সব ধরনের পুলিশ ‘ভেরিফিকেশন রিপোর্ট’ সর্বোচ্চ দুই মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে।

এই সুপারিশের বিষয়ে সভার আলোচনায় এসেছে বিদ্যমান নীতিমালায় পুলিশ এবং আনসার ক্যাডারের জন্য পৃথক শারীরিক যোগ্যতার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। অবশিষ্ট সুপারিশ বাস্তবায়নে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়েছে। সার্বিক বিষয় পর্যালোচনা করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন প্রতিবেদন দেবে।

সংস্কার কমিশনের আরেকটি সুপারিশ ছিল, সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) সভায় পুলিশের এজেন্ডা থাকলে আইজিপিকে বোর্ডে উপস্থিত রাখা। এ সুপারিশের বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়।

পুলিশ সুপার (এসপি) ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবে পদায়নের জন্য ‘ফিটলিস্ট’ (যোগ্যদের তালিকা) প্রস্তুত করে নিয়মিত বিরতিতে হালনাগাদ করার সুপারিশ করেছিল সংস্কার কমিশন। এ বিষয়ে সভায় জানানো হয়, ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে প্রতিবেদন প্রদান করবে।

সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, রাজনৈতিক মতাদর্শ চাকরিপ্রার্থীর ‘ভেরিফিকেশন রিপোর্ট’ (যাচাই প্রতিবেদন) এর অংশ হবে না। এ ছাড়া চাকরির ক্ষেত্রে সব ধরনের পুলিশ ‘ভেরিফিকেশন রিপোর্ট’ সর্বোচ্চ দুই মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে।

জবাবদিহির সংস্কৃতি

পুলিশ সংস্কার কমিশন একটি নিরপেক্ষ ও প্রভাবমুক্ত ‘পুলিশ কমিশন’ গঠনের বিষয়ে সুপারিশ করেছে। এ বিষয়ে সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তর একটি প্রতিবেদন দেবে। এ ছাড়া বেআইনি সমাবেশে বলপ্রয়োগের ক্ষেত্রে জাতিসংঘের স্বীকৃত পাঁচটি ধাপ অনুযায়ী পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ চলছে বলে সভায় জানানো হয়।

প্রতিটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রধান কার্যালয়ে একটি মানবাধিকার সেল থাকার বিষয়ে কমিশন সুপারিশ করেছে। এ বিষয়ে সভায় বলা হয়, বর্তমানে পুলিশ সদর দপ্তরে একটি ‘সেল’ আছে, যেখানে মানবাধিকারসহ পুলিশ সদস্যদের মাধ্যমে সংঘটিত যেকোনো অপরাধের বিষয়ে অভিযোগ করা যায়। এমন ‘সেল’ র‍্যাবসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রধান কার্যালয়েও স্থাপন করার বিষয়ে সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স প র শ কর ছ স বর ষ ট র র তদন ত সরক র র গঠন কর প রস ত র জন য য গ যত ইউন ট ব বরণ আইজ প

এছাড়াও পড়ুন:

বিসিএলে বিদেশি দল, এনসিএলে বিদেশি ক্রিকেটার

দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান নিয়ে প্রশ্ন আজকের নয়। জাতীয় ক্রিকেট লিগ, বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ যে মানের হয়, যেভাবে আয়োজন হয় তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে হরহামেশা। অতীতে সমালোচনার পর কিছুটা মান বেড়েছে। কিন্তু তারপরও ‘আপ টু মার্ক’ হয়নি।

বিশেষ করে ঘরোয়া ক্রিকেটে দিব‌্যি পারফর্ম করা ক্রিকেটাররা যখন জাতীয় দলে এসে ধুকতে থাকেন তখন তারতম‌্য প্রকটভাবে ফুটে উঠে। এজন‌্য ঘরোয়া ক্রিকেটের মান বাড়াতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। জাতীয় ক্রিকেট লিগে বিদেশি ক্রিকেটারকে নিয়ে আসতে চায় বিসিবি। এছাড়া বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে যুক্ত করতে চায় বিদেশি দল।

বিসিবির পরিচালক ও টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম‌্যান আকরাম খান রাইজিংবিডিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আরো পড়ুন:

তিন সপ্তাহের জন্য আসছেন উড, মনোবিদ স্কট

সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার বেলায়েত হোসেন মারা গেছেন

বিসিএল শুরু থেকে ছিল ফ্রাঞ্চাইজিভিত্তিক প্রতিযোগিতা। ওয়ালটন সেন্ট্রাল জোন, প্রাইম ব‌্যাংক সাউথ জোন, ইসলামী ব‌্যাংক ইষ্ট জোন ও বিসিবি নর্থ জোন নামে চারটি দল শুরুর কয়েক বছর বিসিএলে অংশ নিয়েছে। পেশাদারিত্বের ঘাটতি, পরিকল্পনার অভাব এবং বাণিজ‌্যিকভাবে লাভবান না হওয়ায় তিনটি ফ্রাঞ্চাইজি ধীরে ধীরে সরে যায়। পরবর্তীতে বিসিবি চারটি দলই নিজস্ব খরচে পরিচালনা করে বিসিএল চালু রাখে। কিন্তু প্রতিদ্বন্দ্বীতার অভাব বোঝা যায়।

এজন‌্য বিসিবি সামনের আসরে বিদেশ থেকে একটি দল নিয়ে আসতে চায়। শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগও করেছে। বিসিএল যেই সময়ে আয়োজন করতে চাচ্ছে সেই সময়ে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটাররা ঘরোয়া ক্রিকেট নিয়ে ব‌্যস্ত থাকবেন। আফগানিস্তানকে চূড়ান্ত করার পথে হাঁটছে। বিসিবির পুরো খরচেই অতিথি দল প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে। বাকি তিনটি দল গঠন করবে বিসিবি।

আকরাম খান বলেছেন, ‘‘আমরা প্রথমবারের মতো বিসিএলে একটি বিদেশি দলকে পেতে যাচ্ছি। হয়তো তারা এ দল হিসেবে আসবে। নয়তো অন‌্য কোনো নামে। এক মাস এই টুর্নামেন্ট চলবে। ফেব্রুয়ারিতে হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।’’

এদিকে জাতীয় ক্রিকেট লিগে বিদেশি ক্রিকেটার অন্তর্ভূক্ত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তবে কোন প্রক্রিয়ায় তারা যুক্ত হবেন, কিভাবে আসবেন, পারিশ্রমিক কত হতে পারে সেসব নিয়ে এখনও কোনো উপায় খুঁজতে পারেননি সংশ্লিষ্টরা। তবে ভালোমানের বিদেশি খোঁজার প্রক্রিয়া চলছে।

তাদের পারিশ্রমিক চূড়ান্ত করা, পুরো আসরে অ‌্যাভেইলেভেল থাকবেন কিনা সেসব নিয়েও কাজ হচ্ছে। এজন‌্য আগেভাগে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে চান না আকরাম।

আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত দুই স্তরে জাতীয় ক্রিকেট লিগের খেলা অনুষ্ঠিত হবে। আট দলে একজন করে বিদেশি ক্রিকেটার রাখার ইচ্ছা বিসিবির। অতীতে বিদেশি ক্রিকেটার জাতীয় ক্রিকেট লিগে অংশ নিয়েছে। ইমরান ফরহাদ, আমির ওয়াসিমরা খেলেছেন দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের প্রথম শ্রেণির এই টুর্মামেন্টে।

মূলত প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি এবং মান বাড়াতে এই উদ‌্যোগ নিতে যাচ্ছে আয়োজকরা। যদিও একজন করে বিদেশি ক্রিকেটার খেলানোর নিয়ম প্লেয়িং কন্ডিশনে সব সময়ই ছিল, ছিল সর্বশেষ মৌসুমেও। বিভাগীয় দলগুলো আগ্রহ না থাকায় বিসিবিও জোর দেয়নি। তবে এবার বিসিবি বিদেশি ক্রিকেটারকে যুক্ত করবে। পাশাপাশি তাদের পারিশ্রমিক ও সুযোগ সুবিধার বিষয়টিও দেখভাল করবে।

ঢাকা/ইয়াসিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ