মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির পরীক্ষায় কোটা বাতিলের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। 

সোমবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর জামাল খান সড়কে প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নেন শিক্ষার্থীরা। 

‘যে কোটার জন্য ভাই মরল, সেই কোটা রাখল কে’, ‘অবিলম্বে সকল কোটা বাতিল কর, করতে হবে’ প্রভৃতি স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে ওই এলাকা।

সোমবার সকাল ১১টা থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রামের ব্যানারে প্রেস ক্লাবের সামনে সমবেত হন কোটাবিরোধী ছাত্ররা। মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালনের পরে প্রেস ক্লাব থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি জামাল খান সড়ক ও চেরাগী পাহাড় মোড় প্রদক্ষিণ করে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রামের অন্যতম সমন্বয়ক রাসেল বলেছেন, “কোটা থাকায় অনেক যোগ্য শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাননি। অবিলম্বে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষাসহ সব পরীক্ষায় কোটা বাতিল করতে হবে। যে কোটা নিরসনের জন্য আমাদের ভাই ওয়াসিম, শান্ত, আবু সাইদ, ফারুকরা প্রাণ দিয়েছেন, সেই কোটা থাকতে পারে না।”

ঢাকা/রেজাউল/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

খিলক্ষেতে দুর্গামন্দির ভাঙচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন

রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় শ্রীশ্রী সর্বজনীন দুর্গামন্দির ও প্রতিমা ভাঙচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোট। আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে তারা এই মানববন্ধন করে। পরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এ সময় লালমনিরহাটে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে আটক পরেশ চন্দ্র শীল ও তাঁর ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র শীলের মুক্তির দাবিসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সংখ্যালঘুদের অত্যাচার–নির্যাতনের প্রতিবাদ জানানো হয়।

মানববন্ধনে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ কুমার হালদার বলেন, রাষ্ট্রীয় মদদে বুলডোজার দিয়ে খিলক্ষেতে দুর্গামন্দির উচ্ছেদ এবং মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। তিনি এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

খিলক্ষেতের মন্দির ভাঙার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান প্রসেনজিৎ কুমার হালদার। তিনি বলেন, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সরকারকে বিষয়টি সমাধান করতে হবে। তা না হলে ৭২ ঘণ্টা পর ঢাকা থেকে খিলক্ষেত অভিমুখে লংমার্চ করা হবে। ভাঙা মন্দির পুনর্নির্মাণে সহায়তা দিতেও সরকারের প্রতি দাবি জানান প্রসেনজিৎ কুমার।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মণীন্দ্র কুমার নাথ, হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব পলাশ কান্তি দে, সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের পক্ষে প্রদীপ কান্তি দে, সুশান্ত অধিকারী, তন্ময় মৌলিক, তিয়াশ সরকার, সুদীপ্ত প্রামাণিক, সাজেন কৃষ্ণ বল, পিজুস দাস, পলাশ সেন, পিংকু ভট্টাচার্য প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • মানববন্ধনে যাওয়া দোকান কর্মচারীকে পিটুনি
  • পদ্মা নদীর ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি
  • যশোরে অধিগ্রহণ ছাড়া বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন স্থাপনের কাজ বন্ধ করে দিলেন জমিমালিকেরা
  • জমির মালিককে না জানিয়ে বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপনের প্রতিবাদে মানববন্ধ
  • চবি বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তরের ফলাফল পুনর্মূল্যায়নের দাবি
  • বন্দরে সরকারি খাল ও বাজার অবমুক্তির জন্য  মানববন্ধন
  • মন্দির ভেঙে দেওয়ার ঘটনা মনকেও ভেঙে দিয়েছে: ঐক্য পরিষদের সভাপতি
  • নোয়াখালীতে মাদ্রাসাছাত্র ‘হত্যার’ বিচার দাবিতে মানববন্ধন
  • আকিজ সিমেন্ট ও ফিড ফ্যাক্টরীর বায়ু দূষণের প্রতিবাদে মানববন্ধন 
  • খিলক্ষেতে দুর্গামন্দির ভাঙচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন