জলবায়ু পরিবর্তন এখন বিশ্বজুড়ে একটি গুরুতর হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য দেশের দীর্ঘ উপকূলরেখা ও নিম্নভূমি এলাকা বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ। এরমধ্যে সিলেট ও পিরোজপুর জেলায় জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে মানুষের জীবন ও জীবিকায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। সিলেটে ৯৫ ভাগ উত্তরদাতা তাপমাত্রা বৃদ্ধির কথা জানিয়েছেন, যা কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। ৫৬ ভাগ কৃষক ফসলহানির শিকার হয়েছেন। যার ফলে খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে। অভিবাসনের হারও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অভিবাসন নিরাপদ ও টেকসই না হওয়ায় অনেকেই শ্রম শোষণ, মানব পাচার ও আধুনিক দাসত্বের শিকার হচ্ছেন। অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রামের (ওকাপ) এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।  

মঙ্গলবার রাজধানীর এক হোটেলে ‘রাউন্ডটেবিল কনসাল্টেশন ও মিডিয়া ফেলোশিপ ২০২৫’ শীর্ষক পরামর্শক সভায় এ গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম সোহেল। 

আরও উপস্থিত ছিলেন ফ্রেন্ডশিপের সিনিয়র ডিরেক্টর কাজী এমদাদুল হক, এফইএস-এর রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ ড.

ফেলিক্স গারডেস, সিডার ন্যাশনাল প্রোগ্রাম ম্যানেজার মোস্তাফিজুর রহমান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও ফেলোশিপ জুরি বোর্ডের সদস্য মো. আবদুল মালেক, ডেইলি স্টারের সাংবাদিক পরিমল পালমা, ওকাপের চেয়ারপারসন শাকিরুল ইসলাম ও নির্বাহী পরিচালক ওমর ফারুক চৌধুরী প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে এ বছর চারটি ক্যাটাগরিতে চার সাংবাদিককে ফেলোশিপ প্রদান করা হয়েছে। তারা হলেন- প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মো. মহিউদ্দিন নিলয়, ডিবিসি নিউজের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক তাহসীনা সিদ্দিক, ডেইলি স্টারের স্টাফ রিপোর্টার আবদুল্লাহ মো. আব্বাস ও জাগোনিউজে‘র স্টাফ রিপোর্টার রায়হান আহমেদ।

ওকাপের গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০০৭ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ৮১ ভাগ দুর্যোগকবলিত মানুষ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ঋণ নিয়েছেন, যার মধ্যে ৫৮ ভাগ বারবার ঋণের চক্রে পড়েছেন। এক ঋণ শোধ করতে গিয়ে তারা নতুন ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছেন এবং চরম অর্থনৈতিক সংকটে পড়ছেন। এই পরিবারগুলোর অনেকেই ঋণ শোধ করতে না পেরে বাধ্য হয়ে অভিবাসনের পথ বেছে নিচ্ছেন। 
এতে আরও বলা হয়, পিরোজপুরে ৭২ ভাগ কৃষক মাটির লবণাক্ততার কারণে ফসলের উৎপাদন হ্রাসের কথা জানিয়েছেন, এবং ৬৬ ভাগ জেলে মাছের পরিমাণ কমে যাওয়ার কথা বলেছেন। নদী ভাঙ্গনের ফলে ৪৭ ভাগ পরিবার কৃষিজমি হারিয়েছে, যা তাদের খাদ্য সংকট ও কর্মসংস্থানের ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে।

গবেষণায় আরও দেখা গেছে, সিলেট ও পিরোজপুরের ৪১.৯৮ ভাগ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য অভ্যন্তরীণ অভিবাসী, এবং ২৮.০৯ ভাগ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য আন্তর্জাতিক অভিবাসী। অভ্যন্তরীণ অভিবাসীদের মধ্যে ৯২ ভাগ শ্রম শোষণের শিকার হয়েছেন, যেখানে ৫৬ ভাগ বিলম্বিত বা আংশিক মজুরি পেয়েছেন, ৪৩ ভাগ বিনা পারিশ্রমিকে অতিরিক্ত সময় কাজ করতে বাধ্য হয়েছেন। আন্তর্জাতিক অভিবাসীদের ৯৯ ভাগ কোনো না কোনোভাবে আধুনিক দাসত্বের শিকার হয়েছেন। তারমধ্যে, ৮১ ভাগ অভিবাসীর মজুরি আটকে রাখা হয়েছে, ৬৭ ভাগ এর পাসপোর্ট জব্দ করা হয়েছে, এবং ৪৫ ভাগ হুমকি ও ভয়ভীতির শিকার হয়েছেন। বিশেষত গৃহকর্মী নারীরা শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, ৬৬ ভাগ অভিবাসী ছয়টিরও বেশি রকমের শ্রম শোষণের শিকার হচ্ছেন, যা চরম মাত্রার নির্যাতনের ইঙ্গিত দেয়।

ওকাপের চেয়ারপার্সন শাকিরুল ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দুর্যোগের মাত্রা ও ক্ষতির পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। ১৯৬০-১৯৯০ সালের মধ্যে বাংলাদেশে বছরে গড়ে ৪টি বড় দুর্যোগ ঘটত, যা ১৯৯০-২০২২ সালের মধ্যে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। একই সময়ে, প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত বাৎসরিক গড় ক্ষতির পরিমাণ ১৪৫.৪৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে বেড়ে ৫৫৭.৫৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে।’

তিনি আরও বলেন, সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে দীর্ঘমেয়াদী সহায়তার অভাবের কারণে দুর্যোগপ্রবণ এলাকার মানুষ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ব্যর্থ হচ্ছেন। বর্তমানে দুর্যোগকালীন সহায়তা হিসেবে খাদ্য, ত্রাণ, কাজের বিনিময়ে খাদ্য সহায়তা বা এককালীন ঘর মেরামতের অর্থ সহায়তা প্রদান করা হলেও এটি মোটেও পর্যাপ্ত নয়। ফলে, ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ টিকে থাকার জন্য ঋণের ওপর নির্ভর করতে বাধ্য হচ্ছেন।

সভায় জলবায়ু-প্রবণ অঞ্চলের মানুষের জন্য টেকসই সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা, নিরাপদ কর্মসংস্থান ও শ্রম অধিকার নিশ্চিত করা এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসীদের মজুরি ও শ্রম অধিকার রক্ষায় গন্তব্য দেশগুলোর সঙ্গে সমন্বিত চুক্তি করার সুপারিশ করা হয়েছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পর ব র সহ য ত জলব য

এছাড়াও পড়ুন:

ডেঙ্গু-করোনায় দুই মৃত্যু, আক্রান্ত ২৭৫ জন

ডেঙ্গু ও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৭৫ জন। তাদের মধ্যে ডেঙ্গুতে ২৪৯ ও করোনা নিয়ে ভর্তি ২৬ জন।

রাজধানীর মহাখালীর ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কভিড-১৯ ৩০০ শয্যার হাসপাতাল ডেঙ্গু ও করোনা রোগীর চিকিৎসায় প্রস্তুত। বর্তমানে করোনা আক্রান্ত ১০ ও ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়ার ১৫ রোগী চিকিৎসাধীন। কর্তৃপক্ষের দাবি, রোগীদের ৬০ শতাংশের বেশি ঢাকার বাইরে থেকে আসা। করোনা আক্রান্ত তিনজনকে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে রোববার পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন একজনসহ চলতি বছর ডেঙ্গুতে ৩০ ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯৮৮ জনে। মারা যাওয়া ব্যক্তি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৩৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪৩, ঢাকা বিভাগে ৯, চট্টগ্রামে ৩৯, ময়মনসিংহে ৭, খুলনায় ৮, রাজশাহীতে ৫, রংপুরে ৩ ও সিলেট বিভাগে একজন ভর্তি হয়েছেন। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ৬৫৯ জন।

আরেক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, করোনায় আক্রান্ত হয়ে নতুন করে একজনের মৃত্যু হয়েছে। ঢাকা বিভাগের ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী পুরুষ এ রোগী একটি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এ নিয়ে চলতি বছর করোনায় চারজনের মৃত্যু হলো। নতুন করে ২৬ জনসহ এ বছর আক্রান্ত দাঁড়িয়েছে ২৪৬ জনে। গত এক দিনে ২৯১ নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে ৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ রোগী পজিটিভ হয়েছেন।

ঢাকায় বাড়ছে বাইরের রোগী

ডেঙ্গু ও করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় রাজধানীর মহাখালীর ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কভিড-১৯ হাসপাতালের ৩০০ শয্যা প্রস্তুত করেছে কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে এখানে ২৫ রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে আইসিইউতে থাকা তিনজনের অবস্থা জটিল।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, চিকিৎসাধীন রোগীর বড় অংশ ঢাকার বাইরের। প্রকোপ বাড়লে আগের মতো ধাপে ধাপে লোকবলের পাশাপাশি শয্যা বৃদ্ধি করা হবে।

সরেজমিন হাসপাতালটির বহির্বিভাগে ২০ থেকে ৩০ রোগী ও তাদের স্বজনের ভিড় দেখা যায়। জ্বর-সর্দি নিয়ে এসেছেন। লক্ষণ দেখে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরামর্শ দিলেও, অনেকেই তা না করে ফিরে যান। প্রায় আধা ঘণ্টার অপেক্ষায় অ্যাম্বুলেন্সে গাজীপুর থেকে এক রোগীকে পাওয়া যায়। স্বজন জানান, চার দিন ধরে শরীর ব্যথা, জ্বর। পরীক্ষা করে রোগ শনাক্ত না হওয়ায় এ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।

মাকে ভর্তি করেছেন লক্ষ্মীপুরের রামগতির আলেকজান্ডার ইউনিয়নের বাহার হোসেন। তিনি সমকালকে জানান, স্থানীয় হাসপাতালে অবস্থার পরিবর্তন না হওয়ায় ডিএনসিসি হাসপাতালে মাকে নিয়ে এসেছেন তিনি। বর্তমানে অবস্থা ভালো। পেটে একটু ব্যথা আছে, আলট্রাসনোগ্রাম করে ছাড়পত্র দেবেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

হাসপাতালের পরিচালক কর্নেল তানভীর আহমেদ জানান, গত মাস থেকে রোগী বাড়ছে। মে মাসে করোনা নিয়ে ভর্তি হন ২৪ জন। এ মাসের ১৫ দিনে ভর্তি হয়েছেন ১৪ জন। ডেঙ্গু নিয়ে মে মাসে ভর্তি হন ৪৭ জন। চলতি মাসে এ পর্যন্ত এসেছেন ২৬ জন। রোববার বহির্বিভাগে পাঁচ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা দেওয়া হয়। বেশির ভাগ রোগী আসছেন জ্বর-সর্দি ও গায়ে ব্যথা নিয়ে। গুরুতর রোগীরা অন্য হাসপাতালের রেফারে আসছেন।

বাইরের রোগী বেশি হলেও তা সুনির্দিষ্টভাবে জানাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। এক চিকিৎসক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ভর্তি রোগীদের ৬০ শতাংশের বেশি ঢাকার বাইরের বাসিন্দা।
কর্নেল তানভীর আহমেদ বলেন, হাসপাতালে প্রতিটি শয্যার সঙ্গে অক্সিজেন লাইন রয়েছে। বর্তমানে একসঙ্গে ৩০০ শয্যায় চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব। ৪৫ আইসিইউ সক্রিয়, ৭৯ চিকিৎসক ও নার্স রয়েছেন ৮৪ জন।

চট্টগ্রামে দুই হাসপাতালে শুরু পরীক্ষা

চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল ও চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের ৬৫ শয্যা করোনা চিকিৎসায় প্রস্তুত করা হয়েছে। গতকাল এখানে নমুনা পরীক্ষা শুরু হয়েছে। তবে রোগীদের মধ্যে তেমন কোনো আগ্রহ দেখা যায়নি। দুই হাসপাতালে বর্তমানে তিনজন চিকিৎসাধীন। পাঁচ শয্যার আইসিইউ প্রস্তুত করার কথা থাকলেও পারেনি কর্তৃপক্ষ। আজ তিনজনের নমুনা পরীক্ষা করে একজনের করোনা শনাক্ত হয়।

চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আকরাম হোসেন বলেন, ‘আইসোলেশন ওয়ার্ড প্রস্তুত হলেও যন্ত্রপাতির অভাবে আইসিইউ শয্যাগুলো সক্রিয় করা সম্ভব হয়নি।’ চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দীন বলেন, ‘আপাতত ডেঙ্গু ওয়ার্ডকে করোনা রোগীর জন্য আইসোলেশন ওয়ার্ড করা হয়েছে। আইসিইউ প্রয়োজন হলে ব্যবস্থা করব।’

খুলনার পিসিআর ল্যাব বিকল

খুলনা ব্যুরো জানায়, জেলায় সরকারিভাবে করোনা পরীক্ষার একমাত্র আরটিপিসিআর ল্যাব খুলনা মেডিকেল কলেজে। মেরামত না করায় দীর্ঘদিন পিসিআর ল্যাবটি বিকল পড়ে আছে। বর্তমানে র্যা পিড অ্যান্টিজেন্ট কিট দিয়ে নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে।

খুমেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মিজানুর রহমান জানান, ৪০ শয্যা করোনা রোগীর জন্য প্রস্তুত করেছেন তারা।

সিলেটের দুই বন্দরে বিকল থার্মাল স্ক্যানার

সিলেট ব্যুরো জানায়, সরকারি নির্দেশে সিলেটে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এর অধীনে শহীদ ডা. শামসুদ্দিন হাসপাতাল প্রস্তুত করা হয়েছে। দুয়েক দিনের মধ্যে এখানে করোনার নমুনা পরীক্ষা শুরু হবে। অবশ্য গত শুক্রবার শামসুদ্দিন হাসপাতালে দুই করোনা রোগী ভর্তি হয়েছেন।

স্বাস্থ্যের বিভাগীয় পরিচালক ডা. আনিসুর রহমান জানান, দুই নারী-পুরুষ চিকিৎসাধীন। একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় আইসিইউতে রাখা হয়েছে।

এদিকে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও তামাবিল স্থলবন্দরের থার্মাল স্ক্যানার বিকল হয়ে যাওয়ায় শরীরের তাপমাত্রা মাপা সম্ভব হচ্ছে না। তবে ওসমানী বিমানবন্দরে বিকল্প পদ্ধতি ইনফারেড থার্মোমিটার দিয়ে তাপমাত্রা মাপা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।


 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ব্যক্তিগত মুহূর্ত নিয়ে অসুস্থ প্রতিযোগিতা, স্পষ্ট বার্তা দিলেন অপু
  • ব্যক্তিগত মুহূর্ত নিয়ে অসুস্থ প্রতিযোগিতায় আমি নেই: অপু বিশ্বাস
  • শালবনে ছেচরা কই ও পাটখই
  • কালিয়াকৈরে বিএনপির দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় আটক ২ নেতা, পরে ছাড়া পেলেন একজন
  • আমি গর্বিত আমি একজন মুসলিম: আমির খান
  • প্রাইভেট পড়ে ফেরার পথে দুই স্কুলছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ১
  • খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনা আটকে দিয়েছিলেন ট্রাম্প
  • খামেনিকে হত্যায় ইসরায়েলি পরিকল্পনা আটকে দেন ট্রাম্প
  • সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসের কক্ষে কক্ষে তল্লাশি, দম্পতির কাছে বিয়ের প্রমাণ দাবি
  • ডেঙ্গু-করোনায় দুই মৃত্যু, আক্রান্ত ২৭৫ জন