ফ্যাসিবাদী দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও মিত্র রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধের দাবির প্রতি একাত্মতা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব।

তিনি বলেছেন, “আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটি একটি ফ্যাসিস্ট ও সন্ত্রাসী সংগঠন। তাই আওয়ামী লীগকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে।”

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে আওয়ামী লীগ ও মিত্র দলগুলো নিষিদ্ধের দাবিতে ৩৬ দিন ধরে চলা ছাত্র-জনতার গণঅবস্থান কর্মসূচির সমাপনী সমাবেশে তিনি একাত্মতা জানিয়ে এ কথা বলেন।

আরো পড়ুন:

হিন্দু ধর্ম নিয়ে ঢাবি শিক্ষার্থীর কটূক্তি অভিযোগ, তদন্ত কমিটি গঠন

‘নিরাপত্তা শঙ্কায়’ ঢাবিতে আরেফিন সিদ্দিকের দোয়া মাহফিল স্থগিত

তিনি বলেন, “গত ৩৬ দিন ধরে রাজু ভাস্কর্যে যে দাবিতে ছাত্র-জনতা গণঅবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন, তা অত্যন্ত যৌক্তিক। কারণ আওয়ামী লীগ বিশ্বের ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ গণহত্যা ঘটিয়েছে। তারা ১৬২ জনকে হত্যা করেছে, যাদের বয়স ১৮ বছরের কম তথা শিশু। কাজেই এ দলকে আর রাজনৈতিক দল বলা যায় না। তারা ফ্যাসিস্ট ও সন্ত্রাসী সংগঠন। তাই ইতালিতে যেমন ফ্যাসিস্টদের ও জার্মানিতে নাৎসিদের নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, তেমনি আওয়ামী লীগকেও নিষিদ্ধ করতে হবেন।”

১৯৯০ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রলীগের সভাপতি ও ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ নেতা ছিলেন হাবিবুর রহমান। ওই সময়ে গণঅভ্যুত্থানের পর স্বৈরাচারী এরশাদের দল জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে বাধা না দেওয়ার কথা তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, “আমি, আমানুল্লাহ আমান, নাজিমুদ্দিন আলম বা অন্য কেউ যদি ভুল না করে শুধু বলতাম, তাহলেই কিন্তু জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধ হয়ে যেত। কাজেই এখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে ভুল করা যাবে না। শুধু আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করলে হবে না। তাদের মিত্র ১৪ দল এবং জাতীয় পার্টির দুই গ্রুপকেও নিষিদ্ধ করতে হবে।”

এ সময় জুলাই শহীদ মো.

শাহাদাত হোসেন শাওনের বাবা মো. বাছির আলম বলেন, “আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই শেখ হাসিনাসহ জুলাই গণহত্যাকারীদের বিচার ও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। এছাড়া নির্বাচন করার চেষ্টা হলে শহীদ পরিবার ও ছাত্র সমাজ বাধা দেব।”

তিনি বলেন, “আমার বাসা রাজধানীর পশ্চিম ধোলাইপাড়। গত ৫ আগস্ট যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারে আমার ছেলে শাহাদাত হোসেন শাওন শহীদ হয়। আজ পর্যন্ত আমার ছেলের একজন খুনীও গ্রেপ্তার হয়নি। আমার ছেলের খুনী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হয়নি। আমাদের ন্যায়বিচার ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ছাড়া দেশে শান্তি আসবে না।”

তিনি আরো বলেন, “আমাদের ছেলেদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে যারা ক্ষমতায় আসতে চায়, তাদের বলতে চাই, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না করে কোনো নির্বাচন হবে না। নির্বাচন করতে হলে আওয়ামী লীগ ও সঙ্গে থাকা সব দলকে নিষিদ্ধে করতে হবে। পাড়া মহল্লায় যেসব আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাদের গ্রেপ্তার করতে হবে।”

এদিকে, সমাবেশে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন গণঅবস্থানের সংগঠক বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের সদস্য সচিব ফজলুর রহমান।

তিনি বলেন, “গত ১৩ ফেব্রুয়ারি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার দুই নেতা মো. ওমর ফারুক ও আবু সাঈদের নেতৃত্বে অনশনের মধ্য দিয়ে আমাদের অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। পরে এতে জাতীয় বিপ্লবী পরিষদ ও বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের নেতাকর্মীরাসহ ছাত্র-জনতা সম্পৃক্ত হন।”

তিনি আরও বলেন, “আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ছাত্র-জনতার এ অবস্থান কর্মসূচি দেশের রাজিনীতিতে এক বিরল ঘটনা। কর্মসূচির প্রথম ১৮ দিন দিনরাত ২৪ ঘণ্টা অবস্থান করে, প্রতিদিন সন্ধ্যায় প্রজেক্টরের মাধ্যমে জুলাই গণহত্যার ভিডিও প্রদর্শনী করা হয়েছে। ফ্যাসিস্ট মন্ত্রী এমপিদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে এবং গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়েছে।”

বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের সদস্য সচিব বলেন, “আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বরাবর স্মারকলিপিও দেওয়া হয়েছে। তবে দুঃখনজক হলেও সত্য সরকার কোনো সাড়া দেয়নি। পবিত্র রোজার জন্য রাতের বেলা অবস্থান সীমিত করে দিনের বেলা অবস্থান করাসহ প্রতিদিন গণইফতারের আয়োজন করা হয়েছে।”

সদস্য সচিব আরো বলেন, “ফ্যাসিবাদ নিষিদ্ধ করার দাবিতে আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে। গণঅবস্থানের অভিজ্ঞতাকে সামনে রেখে এ আন্দোলন সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হবে। ফ্যাসিস্টদের নিয়ে যেমন আমাদের কোনো বিভ্রান্তি নেই, তেমনি ফ্যাসিস্টদের দমনের বিষয়েও আমাদের মধ্যে কোনো দ্বিধা-সংকোচ নেই।”

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, শহীদ শাওনের মা শামসুন্নাহার, জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের রাজনৈতিক প্রধান আনিছুর রহমান, সাংগঠনিক প্রধান মো. শফিউর রহমান, যুগ্ম-আহ্বায়ক সাইয়েদ কুতুব, সহকারী সদস্য সচিব আব্দুস সালাম, মোহাম্মদ অলিদ বিন সিদ্দিক তালুকদার ও গালীব ইহসান, কেন্দ্রীয় সদস্য ওয়াসিম আহমদ।

আরো উপস্থিত ছিলেন, বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদ, সদস্য সচিব ফজলুর রহমান, যুগ্ম-আহ্বায়ক ডা. নাবিল আহমদ, সহকারী সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম ও হামিম হোসাইন শুভ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম-আহ্বায়ক গোলাম নূর শাফায়েতুল্লাহ ও নিয়াজ আহমদ, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম প্রমুখ।

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন ষ দ ধ করত গণঅবস থ ন ন ষ দ ধ কর ছ ত র জনত র জন ত ক র রহম ন আম দ র আওয় ম

এছাড়াও পড়ুন:

যে ‘ধর্মীয় অনুপ্রেরণায়’ ইরানে এই হামলা চালাল ইসরায়েল

ইসরায়েল আবারও ইরানে বড় রকমের হামলা করেছে। হামলায় ইরানের বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা ও পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন। হামলা হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি ও আবাসিক এলাকায়। একদিন পর পাল্টা হামলা চালায় ইরান। এতে কয়েকজন ইসরায়েলি নিহত হয়। ধ্বংস হয় তেলআবিবের কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।

ইসরায়েল তার ইরানবিরোধী এ হামলার নাম দিয়েছে ‘রাইজিং লায়ন’। এ নাম রাখা হয়েছে হিব্রু বাইবেলের একটি চরণ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে। যে নাম ইসরায়েলের একটি শক্তিশালী ও বিজয়দীপ্ত ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি দেয়।

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বৃহস্পতিবার ইহুদিদের সবচেয়ে পবিত্র উপাসনাস্থল জেরুজালেমের ওয়েস্টার্ন ওয়ালের একটি ফাটলে হাতে লেখা একটি চিরকুট রেখে আসার সময় ছবি তোলেন। এটি ছিল মূলত ইরানে ইসরায়েলের হামলার ইঙ্গিত।

শুক্রবার তার অফিস থেকে সেই চিরকুটে একটি ছবি প্রকাশ করা হয়। সেখানে লেখা ছিল: ‘জনগণ সিংহের মতো উঠে দাঁড়াবে।’

এই বাক্যাংশটি হিব্রু বাইবেলের গ্রন্থ বুক অব নাম্বারস (গণনা পুস্তক) ২৩:২৪ পদ থেকে এসেছে। যেখানে বলা হয়েছে: ‘দেখো, এই জাতি একটি মহান সিংহের মতো উঠে দাঁড়াবে এবং একটি তরুণ সিংহের মতো নিজেকে উদ্দীপ্ত করবে; সে শিকার না খাওয়া পর্যন্ত বিশ্রাম নেবে না এবং নিহতদের রক্ত না পান করা পর্যন্ত থামবে না।’

এই চরণটি হিব্রু বাইবেলের অ-ইসরায়েলীয় একজন নবী ও ভবিষ্যদ্বক্তা বালামের প্রথম ভবিষ্যদ্বাণীর অংশ। সেখানে তিনি ইসরায়েলের শক্তি ও ক্ষমতার কথা বলেন। তাদের এমন এক সিংহের সঙ্গে তুলনা করেন যে নিজের ক্ষুধা না মেটানো পর্যন্ত বিশ্রামে যায় না।

অনেকেই মনে করেন, এই অভিযানের নাম ইরানের শেষ শাহ-এর পুত্রের প্রতি ইঙ্গিত হতে পারে। কারণ পারস্য রাজপরিবারের প্রতীক হিসেবেও সিংহ ব্যবহৃত হতো।

ইসরায়েলের ঐশ্বরিক অধিকারের দাবি

ইসরায়েল প্রায়শই তার সামরিক অভিযানের নাম হিব্রু বাইবেল বা ওল্ড টেস্টেমেন্ট থেকে নেয় বা ধর্মীয় অনুপ্রেরণা থেকে গ্রহণ করে। ফিলিস্তিনি ভূমির উপর ইহুদিদের তথাকথিত ঐশ্বরিক অধিকারের দাবি এবং মধ্যপ্রাচ্যে তাদের যুদ্ধকে ন্যায্যতা দিতে ইসরায়েল এসব ধর্মীয় বিষয় ব্যবহৃত করে বলে অনেকে মনে করে থাকেন।

উদাহরণস্বরূপ, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সিরিয়ার সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে চালানো এক অভিযানের নাম দিয়েছিল, ‘অ্যারো অব বাশান।’ ‘বাশান’ শব্দটি ইসরায়েলিদের ধর্মগ্রন্থ ওল্ড টেস্টামেন্টে ব্যবহৃত হয়েছে। এটি দিয়ে মূলত সিরিয়ার দক্ষিণ ও জর্ডান নদীর পূর্বে অবস্থিত একটি অঞ্চলকে নির্দেশ করা হয়। বাশানের রাজাকে পরাজিত করে ইসরায়েলিরা সেই অঞ্চলকে দখল করেছিল।

গাজা উপত্যকার ওপর হামলা চালাতেও অস্ত্র ও অভিযানের জন্য হিব্রু বাইবেলীয় প্রতীক বা অনুষঙ্গ ব্যবহার করছে ইসরায়েল। নেতানিয়াহু অন্তত তিনবার গাজায় আক্রমণের জন্য হিব্রু বাইবেলীয় আমালেক কাহিনি ব্যবহার করেছেন।

২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু হিব্রু বাইবেল ও ওল্ড টেস্টামেন্টের গ্রন্থ ‘বুক অব ডিউটেরনমি’(২৫:১৭) এর থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন:

‘আমালেক তোমার সঙ্গে যা করেছিল তা মনে রেখো, আমরা মনে রাখি এবং আমরা যুদ্ধ করি।’

এর মধ্য দিয়ে গাজাবাসীদের উপর পূর্ণাঙ্গ হামলা করা উচিত বলে নেতানিয়াহু ইঙ্গিত করেন। কারণ ডিউটেরনমির এই উদ্ধৃতি বাইবেলের স্যামুয়েল গ্রন্থে বর্ণিত আমালেকীয়দের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ধ্বংসের আহ্বান হিসেবে বিবেচিত হয়।

বাইবেলের এ কাহিনিতে ইসরায়েলিদের ওপর আক্রমণকারীদের সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করার আহ্বান জানানো হয়েছে। গাজার গোটা জনসংখ্যাকে সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন করে দিতে বাইবেলের এ কাহিনিকে হাজির করেছেন নেতানিয়াহু।

গণহত্যার মামলায় নেতানিয়াহুর বক্তব্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা গণহত্যার মামলায় আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের (আইসিজে) প্রথম শুনানিতে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষের আইনজীবী হিব্রু বাইবেলের উদ্ধৃতির মাধ্যমে নেতানিয়াহুর এই বক্তব্যকে গাজার জনগণের বিরুদ্ধে গণহত্যায় প্ররোচনা হিসেবে তুলে ধরেন।

আইনজীবী আরও জানান, নেতানিয়াহু ৩ নভেম্বর সেনাদের উদ্দেশ্যে লেখা আরেকটি চিঠিতে একই আমালেকীয় গল্প পুনরাবৃত্তি করেন।

ধর্মীয় নাম ব্যবহার করে সামরিক প্রযুক্তি

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি গাজায় বোমাবর্ষণে সহায়তা করছে, তাদের নাম ‘ল্যাভেন্ডার’ এবং ‘দ্য গসপেল’, যা উভয়ই হিব্রু বাইবেলীয় ধর্মগ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ডের বিশ্লেষক রাভালে মহিদিনের মতে, প্রায়ই ধর্মীয় ধর্মগ্রন্থ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ইসরায়েলের অস্ত্রের নামকরণ করা হয়। যেমন, স্যামসন রিমোট কন্ট্রোলড ওয়েপন স্টেশন।

জেরিকো ব্যালিস্টিক মিসাইল-এর নাম রাখা হয়েছে জেরিকো শহরের নামে। হিব্রু বাইবেল ও ওল্ড টেস্টামেন্টের একটি গ্রন্থ ‘বুক অব যশুয়া’ অনুসারে ইসরায়েলিরা এই শহর ফিলিস্তিনিদের কাছ দখল করেছিল।

ডেভিড’স স্লিং নামক আরেকটি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার নাম রাখা হয়েছে বাইবেলের মেষপালক ডেভিড ও বিশাল যোদ্ধা গোলিয়াথের মধ্যকার বিখ্যাত সেই লড়াইয়ের স্মরণে, যেখানে ডেভিডের বিজয় হয়েছিল। এই কাহিনী আছে হিব্রু বাইবেল ও ওল্ট টেস্টামেন্টের একটি গ্রন্থ ‘বুক অব স্যামুয়েল’-এ।

*দ্য নিউ আরব, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা বিষয়ক লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম। টিআরটি ওয়ার্ল্ডের বিশ্লেষক ও হার্ভার্ডের গবেষক রাভালে মহিদিনের একটি লেখার অবলম্বনে দ্য নিউ আরব এ বিশ্লেষণটি প্রকাশ করেছে। অনুবাদ করেছেন: রাফসান গালিব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য, ভালো উদ্যোগ নিলেও বিরোধিতা আসে
  • যে ‘ধর্মীয় অনুপ্রেরণায়’ ইরানে এই হামলা চালাল ইসরায়েল
  • তেহরানে ইসরায়েলের বিমান হামলার নিন্দা জানিয়েছে জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল