শট নিয়েছেন ৫টি, গোলের সুযোগ তৈরি করেছেন চারবার। নিজেই গোল করেছেন একটি। রেটিং পেয়েছেন ম্যাচের সর্বোচ্চ। হয়েছেন ম্যান অব দ্য ম্যাচও।

তবে ব্যক্তিগতভাবে এমন ভালো একটি ম্যাচ খেলেও লিওনেল মেসির খারাপই লাগার কথা। ম্যাচটা যে তাঁর দল হেরেছে। মেজর লিগ সকারে আজ মিনোসোটা ইউনাইটেডের কাছে ৪-১ ব্যবধানে হেরেছে ইন্টার মায়ামি। মেসি যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটিতে যোগ দেওয়ার পর গত বছর দুয়েকে এত বড় ব্যবধানে মায়ামি হারেনি।

মিনেসোটার মাঠে অনুষ্ঠিত ম্যাচটিতে চোটের কারণে দলে ছিলেন না মেসির আক্রমণের সঙ্গী লুইস সুয়ারেজ। তবে আক্রমণভাগের চেয়েও মায়ামি বেশি ভুগেছে রক্ষণে। ম্যাচের প্রথমার্ধেই হোলাগোয়ানে (৩২) ও মারকানিসের (৪৫‍+২) গোলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় মিনেসোটা। বিরতির পর ম্যাচের ৪৮তম মিনিটে জর্দি আলবার বাড়ানো বল ধরে মায়ামিকে গোল এনে দেন মেসি। এটি তাঁর পেশাদার ক্যারিয়ারের ৮৬০তম গোল।

মেসির গোল এখন ৮৬০টি।.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব যবধ ন

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশ থেকে স্থলপথে পাট ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা ভারতের

বাংলাদেশ থেকে স্থলপথে পাট ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়। স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিলেও দেশটির নহাভা শেভা সমুদ্র বন্দর দিয়ে আমদানি করা যাবে।

তবে এভাবে একের পর এক পণ্য আমদানি-রপ্তানিতে ভারত সরকারের নিষেধাজ্ঞায় বেনাপোল পেট্রাপোল বন্দরে পণ্যের জোগান কমতে শুরু করেছে। এতে হতাশায় ভুগছেন বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

ভারতের পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট স্টাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী সমকালকে বলেন, পণ্য আমদানি-রপ্তানিতে একের পর এক নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়ায় হতাশায় ভুগছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। শুক্রবার ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব অজয় ভাদু স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বাংলাদেশ থেকে পাট ও পাটজাত দ্রব্য স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন।

তিনি আরও বলেন, ভারতের অনেক ছোট ছোট আমদানিকারকরা বাংলাদেশ থেকে পার্ট ও পাটজাত দ্রব্য আমদানি করতো। এসব ছোট আমদানিকারকরা সমুদ্রপথে এ পণ্য আমদানিতে নিরুৎসাহিত হবেন। 

বেনাপোল সি অ্যান্ড এফ এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুজিবর রহমান বলেন, বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন অনেক পাট ও পাটজাত দ্রব্য ভারতে রপ্তানি হয়। ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হঠাৎ করে স্থলপথে পাট ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করায় অনেক ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা কাজ হারিয়ে বেকার হয়ে পড়বে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ