একাডেমিক মান ও উদ্ভাবনী গবেষণার জন্য জার্মানি বিদেশি শিক্ষার্থীদের নানা প্রকার সুযোগ প্রদান করে। জার্মানির অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে, যারা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর নানা প্রোগ্রামের জন্য টিউশন ফি নেয় না। সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় বিকল্প হিসেবে এগিয়ে আছে জার্মানি।

অনেক টাকা খরচ ছাড়াই উচ্চমানের শিক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে জার্মানি দীর্ঘদিন ধরে অন্যতম জনপ্রিয় গন্তব্য। এখন ২০২৫ সালে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে শিক্ষা প্রদানকারী শীর্ষ ১০টি জার্মান পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—

আরও পড়ুনইংল্যান্ডে পড়াশোনা: খণ্ডকালীন চাকরি ও স্কলারশিপের সুযোগ, আইইএলটিএসে ৬.

৫ স্কোর হলে আবেদন ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

১. টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব মিউনিখ (টিইউএম)

২০২৪ সালের কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বে এই বিশ্ববিদ্যালয় ৪১তম অবস্থানে আছে। টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব মিউনিখ গবেষণা ও উদ্ভাবনের ওপর জোর দেওয়ার জন্য অন্যতম বিখ্যাত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বিশেষ করে প্রকৌশল, প্রযুক্তি ও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে অনন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এটি। শিক্ষার্থীদের অত্যাধুনিক গবেষণা ও বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের পথ নিশ্চিত করে বিশ্ববিদ্যালয়টি।

হাইলাইট:

বিস্তৃত পরিসরে শেখানো হয় ইংরেজি প্রোগ্রাম

বড় বড় শিল্পের সঙ্গে যোগাযোগ

এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনা মূল্যের কোর্সের খোঁজ মিলবে এ।

আরও পড়ুনফিনল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা: আইইএলটিএস-টোয়েফল দরকার, বৃত্তিসহ আছে নানা সুযোগ, সপ্তাহে ৩০ ঘণ্টা কাজ১৪ আগস্ট ২০২৪

২. লুডভিগ মাক্সিমিলিয়ান ইউনিভার্সিটি, (এলএমইউ মিউনিখ)

২০২৪ সালের কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বে এই বিশ্ববিদ্যালয় ৬০তম অবস্থানে আছে। এলএমইউ মিউনিখ মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, ন্যাচারাল সায়েন্স, মেডিসিনসহ বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার জন্য পরিচিত। উচ্চ একাডেমিক মান ও গবেষণার জন্য পরিচিত একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।

হাইলাইট:

ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম

উচ্চ মানের গবেষণার সুবিধা

এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনা মূল্যের কোর্সের খোঁজ মিলবে ।

৩. হাইডেলব্যর্গ বিশ্ববিদ্যালয়

২০২৪ সালের কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বে এই বিশ্ববিদ্যালয় ৬৩তম অবস্থানে আছে। জার্মানির প্রাচীনতম এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা ও শিক্ষার শ্রেষ্ঠত্বের জন্য বিখ্যাত, বিশেষ করে মানবিক ও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে।

হাইলাইট:

সমৃদ্ধ একাডেমিক ঐতিহ্য

ব্যাপকভাবে আন্তর্জাতিক অংশীদারত্ব

এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনা মূল্যের কোর্স সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন।

জার্মানির অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় টিউশন ফি নেয় না

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম উন খ র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

বড় লোকসানে আইএফআইসি ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিক (জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর, ২০২৪) ও নয় মাসের (জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর, ২০২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী আলোচ্য নয় মাসের প্রান্তিকে ব্যাংক দুটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা থেকে বড় লোকসানে নেমেছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে বুধবার (২৯ অক্টোবর) কোম্পানি দুটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

আইএফআইসি ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে (৩.৫৩) টাকা। আগের হিসাববছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ০.০৪ টাকা। সে হিসেবে আলোচ্য প্রান্তিকে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি শেয়ারপ্রতি মুনাফা থেকে লোকসানে নেমেছে।

এছাড়া, চলতি হিসাববছরের নয় মাস বা তিন প্রান্তিক মিলে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে (৯.৪০) টাকা। আগের হিসাববছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ০.৩৬ টাকা। সে হিসেবে আলোচ্য প্রান্তিকে এ কোম্পানি শেয়ারপ্রতি মুনাফা থেকে লোকসানে নেমেছে।

২০২৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৮.৯১ টাকা।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে (১০.৯৪) টাকা। আগের হিসাববছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল (০.৩৬) টাকা। সে হিসেবে আলোচ্য প্রান্তিকে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে ১০.৫৮ টাকা বা ২৯৩৮.৮৯ শতাংশ।

এছাড়া, চলতি হিসাববছরের নয় মাস বা তিন প্রান্তিক মিলে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে (১৫.২৮) টাকা। আগের হিসাববছরের একই সময়ে এ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ০.১৪ টাকা। সে হিসেবে আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা থেকে লোকসানে নেমেছে।

২০২৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২.৮৭ টাকা।

ঢাকা/এনটি/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ১০০ কোটি টাকার পাচারের অভিযোগ, জাহাঙ্গীরের নামে মামলা
  • নজরুল ইসলাম মজুমদারকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদ করার আদেশ
  • বড় লোকসানে আইএফআইসি ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক