রাজধানীর নতুন বাজার এলাকায় ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
Published: 21st, June 2025 GMT
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) ২৬ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাজধানীর ভাটারার নতুন বাজার এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা। শনিবার সকাল সাড়ে আটটা থেকে তারা সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন। এর ফলে আশপাশের এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
অবস্থান চলাকালে ‘পা চাটলে পুরস্কার, না চাটলে বহিষ্কার’; ‘বহিষ্কার প্রত্যাহার, করতে হবে করতে হবে’; ‘হয় বহিষ্কার বাদ যাবে, না হয় আমার লাশ যাবে’; ‘অথোরিটি স্বৈরাচার, এবার তোরা গদি ছাড়’ প্রভৃতি স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধের ফলে রামপুরা, বাড্ডা, গুলশান, কুড়িল, বসুন্ধরাসহ আশপাশের এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা।
আন্দোলনকারীরা জানান, গত ২৬ এপ্রিল তিন দফা দাবিতে তারা আন্দোলনে নামেন। পরে সেই দাবিগুলোর সমাধান হলেও পরবর্তী সময়ে প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়। যদিও এদের মধ্যে চার জনের বহিষ্কারাদেশ পরে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জানতে পেরেছি, ইউআইইউয়ের সম্মান শেষ বর্ষের ২৬ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করছেন।’
শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, বহু চেষ্টা করেও তারা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) বা শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কোনো প্রশাসনিক সহায়তা পাননি। বাধ্য হয়ে তারা এখন সড়কে অবস্থান নিয়েছেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইউআইইউ সড়ক অবর ধ সড়ক অবর ধ র এল ক য়
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে