৪৪তম বিসিএসের পদসংখ্যা বাড়ানোর দাবিতে রমনা পার্কের ভেতর দিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় যাওয়ার চেষ্টা করেছেন বিসিএস প্রার্থীরা। তারা যমুনার সামনের রাস্তা অবরোধ করার চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়।

সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে রমনা পার্কের ‘অরুণোদয়’ গেট দিয়ে হঠাৎ বেরিয়ে আসে বিক্ষোভকারীদের একটি দল। তারা সোজা যমুনার সামনের সড়ক অবরোধ করতে চাইলে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে বাধা দিয়ে তাদের সরিয়ে দেয়।

প্রার্থীরা বলেন, সোমবার ৪৪তম বিসিএসের ফলাফল দেওয়ার কথা। সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে সাড়ে তিন লক্ষাধিক শূন্যপদ রয়েছে। এ পদগুলোতে জনবল নিয়োগের অভাবে জনগণ ঠিকমতো সেবা পাচ্ছে না। সেবা পেতে তাদের দপ্তরে দপ্তরে ঘুরতে হচ্ছে। পুলিশ-প্রশাসনে জনবলের অভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সরকার হিমশিম খাচ্ছে। অতীতের প্রায় সব বিসিএসের ফলাফলের আগে কিছু পদ বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু এবার সবকিছু রেডি হওয়ার পরেও, অজানা কারণে বাস্তবায়ন হচ্ছে না।

তারা বলেন, আমরা বারবার চেষ্টা করেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সহযোগিতা পাইনি। তাই বাধ্য হয়ে আমরা যমুনার সামনে আসার চেষ্টা করেছি। আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। ৪৪তম বিসিএসে ১ হাজার ৩০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভায়  উত্তীর্ণ ১০ সহস্রাধিক দক্ষ জনবল প্রস্তুত রয়েছে। এদের সবাইকে যথাস্থানে নিয়োগ দিলে জনগণেরও উপকার হয়, তাদের কর্মসংস্থানও হয়।‎

‎ঘটনাস্থলে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, তারা রমনা পার্কের ‘অরুণোদয়’ গেট দিয়ে একজন একজন করে জড়ো হয়ে যমুনার সামনের সড়কে চলে আসে। এভাবে আন্দোলন করা কোনোভাবেই ঠিক হয়নি। ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে এভাবে আন্দোলন করা অযৌক্তিক। তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব স এস অবর ধ ব স এস র

এছাড়াও পড়ুন:

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য ছাড়া কী করে সংস্কার হয়

এক ব্যক্তি জীবনে সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন বলে যে প্রস্তাব জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তুলেছিল, সেটা মেনে নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে বিএনপি। তাদের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই।

কিন্তু তারা এর সঙ্গে আরেকটা শর্ত জুড়ে দিয়েছে। তারা এটাকে গ্রহণ করছে ‘এনসিসি’ ইস্যু নিয়ে শর্ত দিয়ে। তারা এক ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী হওয়ার মেয়াদবিষয়ক প্রস্তাব মেনে নেবে যদি জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) ইস্যু বাদ দেওয়া হয়।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এনসিসির মতো আর কোনো বডি নির্বাহী ক্ষমতার কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত করে বা ইন্টারফেয়ার করে বা এমন ব্যবস্থা থাকলে আমরা সে প্রস্তাবটা গ্রহণ করব না। এনসিসির মতো ব্যবস্থা থাকলে আমরা আগের অবস্থায় থাকব।’ অর্থাৎ কারও প্রধানমন্ত্রিত্বের মেয়াদ ১০ বছর মানবেন না।

২.

বর্তমানে ঐকমত্য কমিশনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নানাবিধ পক্ষে-বিপক্ষে তীব্র তর্ক-বিতর্ক, দেনদরবার সমঝোতার প্রচেষ্টা চলছে। এই পুরো প্রচেষ্টার মূল উদ্দেশ্য যে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথ সহজ করে তোলা এবং স্বৈরাচারের ফেরত আসাকে রুখে দেওয়া—সে বিষয়ে সবাই একমত। এখন আলাপ চলছে এর প্রক্রিয়া কী হবে, তা নিয়ে।

সমঝোতার জন্য সব পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে, সত্য। কিন্তু বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার এবং টেকসই গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য যেসব সংস্কার অবশ্যম্ভাবী, ‘এনসিসি’ তার মধ্যে অন্যতম।

আমরা দেখেছি, সংবিধান সংস্কার কমিশনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ হলো জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের প্রধান প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপ্রধান রাষ্ট্রপতির ‘ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য’ আনার প্রস্তাবনা। বাহাত্তর সালের সংবিধানে প্রধানমন্ত্রীকে একচ্ছত্র ক্ষমতা দেওয়া আছে, যেটা আদতে একটা নির্বাচিত স্বৈরতন্ত্রের জন্ম দেয়।

সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর সাংবিধানিক ক্ষমতা নির্বাহী বিভাগের মধ্যে নির্দিষ্ট করতে এবং রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে স্বাধীন ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে দেশে ভবিষ্যতে প্রধানমন্ত্রীর স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না হয়।

অথচ কমিশনের প্রস্তাবের পর এমন মতামত পাওয়া যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা কমিয়ে দিলে নাকি ‘অকার্যকর প্রধানমন্ত্রী ও নাজুক নির্বাহী বিভাগ প্রতিষ্ঠিত’ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে! প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা কমিয়ে দিলে নাকি ‘দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হওয়া অথবা সুশাসন আসার সুযোগ’ কমে যাবে! কিন্তু প্রধানমন্ত্রী (কখনো রাষ্ট্রপতি নামে) যে বিগত ৫৪ বছর নির্বাহী বিভাগের বাইরে গিয়ে সংসদ, আদালত ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর একচ্ছত্র কর্তৃত্ব কায়েম করে রেখেছিলেন, সে ব্যাপারে তাদের নিশ্চুপ দেখতে পাওয়া যায়।

৩.

বাহাত্তরের সাংবিধানিক বন্দোবস্তে নির্বাচনে বিজয়ী দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। তিনি জাতীয় সংসদেরও প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন। সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের প্রধান হিসেবে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে সরকারি দলের সব সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদে তাঁর সিদ্ধান্তে শুধু ‘হ্যাঁ-না’ বলার পাপেটে পরিণত হন। জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি অনুযায়ী, সংসদনেতা হিসেবে তিনি সংসদের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সংবিধানের ৫৫ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে তিনি নিজ পছন্দে মন্ত্রী নিয়োগ ও অপসারণের পূর্ণ ক্ষমতা রাখেন। নির্বাহী বিভাগের সব উচ্চপদে নিয়োগ, পদায়ন, বদলি—সবটা হয় তাঁর একক ইচ্ছায়।

জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রীর একক কর্তৃত্ব থাকায় সংবিধানের ৪৮(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তিনি তাঁর পছন্দের ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দেন। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৪৮(৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর ‘পরামর্শ’ অনুযায়ী দুদক, নির্বাচন কমিশন, মহা-হিসাব নিরীক্ষকসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দেন। এমনকি পরামর্শ ছাড়াও সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি এবং অন্য বিচারপতিদের নিয়োগ দেন। যদি কোনো কারণে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে কর্ম না করেন, সে ক্ষেত্রে তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য সংবিধানের ৫২(১) অনুচ্ছেদের ক্ষমতা তো রইলই প্রধানমন্ত্রীর হাতে।

এই বন্দোবস্তে রাষ্ট্রপতি ‘পরামর্শ’ না শুনলে কী হয়, তার উদাহরণ খুঁজতে গেলে বদরুদ্দোজা চৌধুরীর পরিণতি দ্রষ্টব্য। আর সংসদে যদি কোনো প্রধানমন্ত্রীর হাতে দুই-তৃতীয়াংশ মেজোরিটি থাকে, তাহলে তিনি এমনকি বাকশাল, চতুর্দশ সংশোধনী (তত্ত্বাবধায়ক সরকারে নিজের পছন্দের লোক বসাতে বিচারপতিদের বয়স বাড়ানো), পঞ্চদশ সংশোধনী (গণ-আন্দোলনের মুখে প্রায় সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল) ইত্যাদিও করে ফেলতে পারেন।

আরও পড়ুনপ্রধানমন্ত্রীর অসীম ক্ষমতাকে সীমায় আনবে কে১৭ মে ২০২৫

সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী মূলত নির্বাহী বিভাগের প্রধান হিসেবে সংসদ কর্তৃক প্রণীত আইন মোতাবেক রাষ্ট্রের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড পরিচালনায় মন্ত্রী ও আমলাদের নেতৃত্ব প্রদান করবেন। নাগরিকের প্রাত্যহিক সেবাদানের জন্য যেসব মন্ত্রণালয় কাজ করে, সেগুলোর মাধ্যমে নাগরিক সেবা (পানি, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, যোগাযোগ, নিরাপত্তা ইত্যাদি) নিশ্চিত করবে।

যেমন জ্বালানি ও বিদ্যুৎ বিভাগ জনগণকে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে। ওয়াসা বিভাগ পানির ব্যবস্থা করবে, সড়ক মন্ত্রণালয় রাস্তাঘাট ঠিক করবে, রেল বিভাগ রেল যোগাযোগ, নৌপরিবহন বিভাগ নৌপথে যোগাযোগের ব্যবস্থা করবে, জননিরাপত্তা বিভাগের মাধ্যমে দেশের জনগণের সার্বিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে। প্রতিরক্ষা বিভাগ দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সীমান্ত সুরক্ষা দেবে। অর্থাৎ দেশের মানুষের নিত্যদিন যেসব সেবা প্রয়োজন, সেগুলো আমলাতন্ত্রের মাধ্যমে পরিচালিত হবে এবং দেশের জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে কয়েকজন নির্বাচিত সংসদ সদস্য (কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া) এসব মন্ত্রণালয়ের প্রধান বা মন্ত্রী জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে আমলাদের তত্ত্বাবধান করবেন।

এর বাইরে রাষ্ট্রের অন্য যে দুটি (আইন তথা সংসদ এবং বিচার তথা আদালত) বিভাগ এবং সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের কাজ হলো আইন বিভাগ এমন আইন তৈরি করবে, যাতে জনগণের স্বার্থে নির্বাহী বিভাগ তাদের সেবা নিশ্চিত করতে পারে এবং সংসদীয় কমিটির মাধ্যমে নির্বাহী বিভাগের কাজের তদারকি করতে পারে। নির্বাহী বিভাগ যদি রাষ্ট্রের যেকোনো বিভাগ বা প্রতিষ্ঠানে অন্যায় খবরদারি করতে যায় তাহলে এবং সংসদ যদি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন তৈরি করে তাহলে বিচার বিভাগ তাতে বাধা দিতে পারে।

৪.

সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দায়িত্ব হচ্ছে সংবিধান প্রদত্ত দায়িত্বগুলো নির্বাহী বিভাগের খবরদারি ছাড়া পালন করতে পারা। সে জন্যই সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের (এনসিসি) প্রস্তাব রাষ্ট্রের বিভাগগুলোর মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য আনতে খুবই সময়োপযোগী। প্রস্তাবিত এনসিসির সদস্য সংখ্যা ৯। যাঁদের মধ্যে প্রধান বিচারপতি বাদে বাকি ৮ জনই প্রত্যক্ষ/পরোক্ষভাবে জনগণের ভোটে নির্বাচিত।

দুর্ভাগ্যের বিষয় এনসিসি নিয়ে অজ্ঞতাবশত হোক বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই হোক, দুই ধরনের ভুল মতামত দেখা গেছে। কেউ কেউ বলেছেন অনির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে রাষ্ট্রের এত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে রাখা গণতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কি না এবং সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমিয়ে পরোক্ষ (ইলেকটোরাল কলেজ) ভোটে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতির হাতে নির্বাহী ক্ষমতা তুলে দেওয়া উচিত কি না?

প্রথমত, আগেই উল্লেখ করা হয়েছে এনসিসির একজন বাদে বাকি সবাই (রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, দুই কক্ষের স্পিকার, দুই কক্ষের ডেপুটি স্পিকার ও অন্য বিরোধী দলের একজন সদস্য) জনগণের প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষ ভোটে নির্বাচিত। তাই এনসিসি কোনোভাবেই গণতন্ত্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়।

দ্বিতীয়ত, এনসিসির সভাপতি হিসেবে রাষ্ট্রপতি নির্বাহী বিভাগের কোনো ক্ষমতা প্রয়োগের অধিকার পাচ্ছেন না। কিংবা তাঁর কাছে কোনো নির্বাহী ক্ষমতাও নতুনভাবে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়নি। তিনি এনসিসির সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে কেবল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় এবং বিচার বিভাগে নিয়োগের দায়িত্ব পালন করবেন। সেখানেও প্রধানমন্ত্রী তাঁর দলের অন্তত দুজন সদস্যসহ এনসিসির ক্ষমতা ভাগাভাগি করছেন। তাই ওই অর্থে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে শেয়ার করছেন না।

কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীকে শুধু তাঁর নির্দিষ্ট কর্ম এলাকাতেই (নির্বাহী বিভাগ) আবদ্ধ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর একচ্ছত্র ক্ষমতা কমিয়ে দিয়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিভাগ ও প্রতিষ্ঠানকে নির্বাহী কর্তৃত্ব থেকে মুক্ত হয়ে জনগণের পক্ষে কাজে নিয়োজিত করতে পারাই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে যাত্রা শুরু করা।

ফরিদুল হক যুগ্ম সদস্যসচিব, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)

*মতামত লেখকের নিজস্ব

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ৪৪তম বিসিএসের ফল প্রকাশ, ক্যাডার হলেন ১৬৯০ জন
  • ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার হলেন ১৬৯০ জন
  • ৪৪তম বিসিএসে ১৬৯০ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে সুপারিশ করল পিএসসি
  • ৭ নং ওয়ার্ডে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও সদস্য সংগ্রহ কর্মসুচির উদ্বোধন
  • রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য ছাড়া কী করে সংস্কার হয়
  • শিক্ষক-কর্মচারী ছাড়া কেমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
  • শিক্ষক–জনবল নিয়োগসহ ৪ দাবিতে ময়মনসিংহ আইএইচটি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
  • ১৫৬ শিক্ষার্থী থাকলেও নেই কোনো শিক্ষক–কর্মচারী
  • সাড়ে চার কোটি টাকার ভবন কী কাজে এল