কক্সবাজারের চকরিয়ায় চিংড়ি প্রকল্পের দখলদারিত্ব নিয়ে গোলাগুলির ঘটনায় শেকাব উদ্দিন (৩৯) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন।

শনিবার (১৬ আগস্ট) দিবাগত রাতে উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের রামপুর আবাসন এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।

চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ইয়াছিন মিয়া বলেন, “নিহত শেকাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও গ্রেপ্তারে একাধিক টিম কাজ করছে।”

আরো পড়ুন:

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যা, অভিযুক্ত বাবা পলাতক 

পঞ্চগড়ে ছাত্রদল কর্মী হত্যা, গ্রেপ্তার ২ আসামি কারাগারে

নিহত শেকাব উদ্দিন সাহারবিল ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মনজুর আলম ওরফে মনজুর বলির ছেলে। 

স্থানীয়রা জানান, রাত সাড়ে ১১টার দিকে সাহারবিল ইউনিয়নের রামপুর আবাসন সংলগ্ন রাবারড্যাম এলাকায় গোলাগুলির শব্দ শুনতে পান তারা। পরে তারা সেখানে গিয়ে শেকাব উদ্দিনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দেখতে পান। স্থানীয়রা দ্রুত তাকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শেকাব উদ্দিনকে মৃত ঘোষণা করেন।

চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো.

ইয়াছিন মিয়া বলেন, “চিংড়ি প্রকল্পের দখল ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা বলে ধারণা করা হচ্ছে। নিহতের শরীরে গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।” 

ঢাকা/তারেকুর/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য ন হত আস ম চকর য়

এছাড়াও পড়ুন:

রায় ঘোষণার পর জুলাই যোদ্ধাদের উচ্ছ্বাস

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

সেই সঙ্গে দোষ স্বীকার করে রাজসাক্ষী হয়ে ট্রাইব্যুনালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ রায় দেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন—বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

রায় ঘোষণার পরপরই হাইকোর্টের সামনে অপেক্ষারত জুলাই যোদ্ধা, বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন ও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। বিভিন্ন স্লোগানে তারা রায়কে স্বাগত জানান।

এদিকে, রায় ঘোষণার পরে উল্লাস প্রকাশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা মিষ্টি বিতরণ করেন।

ঢাকা/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ