বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের ফতুল্লা থানা ইউনিটের  নতুন আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করায় বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও নারায়নগঞ্জ জেলা কৃষক দলের আহবায়ক ডাঃ শাহিন মিয়া ও সদস্য সচিব আলম মিয়াকে শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বর্ণাঢ্য আনন্দ র‌্যালি করেছে  সদ্য ঘোষিত ফতুল্লা কৃষক দলের আহবায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা-নারায়নগঞ্জ লিং রোডের শিবু মার্কেটস্থ এ,বিসি  ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনে থেকে ফতুল্লা থানা কৃষক দলের আহবায়ক জুয়েল আরমান, সদস্য সচিব সুমন আহম্মেদ ও সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ইব্রাহিম হোসেনের  নেতৃত্বে র‌্যালিটি শুরু হয়ে জেলা প্রশাসকের সামনে গিয়ে আনন্দ  র‌্যালি শেষ হয়।  আনন্দ র‌্যালি শেষে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরন করা হয়।

আনন্দ র‌্যালিতে  খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে ঢাকা-নারায়নগঞ্জ লিং রোড। 

এ সময় অন্যনদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা কৃষক দলের যুগ্ম আহবয়াক সোহেল মিয়া, মোসলেম উদ্দিন মুসা,কাউসার আহম্মেদ,নাসির প্রধান,মিজান আহম্মেদ, ইদ্রিস আলী,বিল্লাল হোসেন আশিক,জহিরুল ইসলাম রবিন,মোঃ শাকিল গাজী,মারুফ আহম্মেদ, আব্দুল কাদির,মোঃ দিদার হোসেন,আমিনুল ইসলাম, আহবায়ক কমিটির সদস্য শাহাদাত চৌধুরী, আহম্মেদ আলী রনি,সোহেল রানা,রেমন রাজিব,মোঃ সজল হোসেন, সাগর বশাক প্রমূখ।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আহম ম দ আনন দ

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লার অটোরিকশা চালক ইউসুফ খুন 

ফতুল্লার অটোরিকশা চালক ইউসুফ (২৮) কে হত্যার পর মরদেহ রাজধানী ঢাকার রায়ের বাগ এলাকায় ফেলে রেখে অটোরিশা নিয়ে গেছে অজ্ঞাত দূর্বৃত্তরা।

রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে খবর পেয়ে স্বজনরা রায়ের বাগ থেকে ইউসুফকে উদ্ধার করে নারায়নগঞ্জ শহরের ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ইউসুফ কে মৃত ঘোষনা করে। 

নিহত ইউসুফের গ্রামের বাড়ি বরিশালের কলাপাড়া থানার দানখালি গ্রামে। তারা বর্তমানে স্ব পরিবারের ফতুল্লা রেল স্টেশন এলাকায় ভাড়ায় বসবাস করছে। তার এক বছরের একটি সন্তান রয়েছে।

হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক নাজমুল হাসান বিপুল সূত্র জানায়, নিহতের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।

নিহত ইউসুফের মা আলো বেগম জানান, তার ছেলে শনিবার দুপুর তিনটার দিকে অটোরিকশা নিয়ে বের হয়। রাত দশটার দিকে বাসায় ফিরে আসার কথা থাকলেও ফিরে আসেনি। তার মোবাইল ফোন ও বন্ধ পাওয়া যায়। 

পরবর্তীতে তারা বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজির এক পর্যায়ে ভোরের দিকে জানতে পারে ঢাকার রায়ের বাগস্থ ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের ওপর ইউসুফ কে কে বা কারা ফেলে রেখে গেছে। 

এমন সংবাদের ভিত্তিতে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে ইউসুফকে উদ্ধার করে নারায়নগঞ্জ শহরের ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা ইউসুফ কে মৃত ঘোষনা করে।

ফতুল্লা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে অটো রিকশা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে ইউসুফকে হত্যা করা হয়েছে।

তার মরদেহ নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ঘটনাটি যাত্রা থানা এলাকায় সংঘটিত হওয়ায় সেখানে পুলিশ তদন্ত করছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ফতুল্লার অটোরিকশা চালক ইউসুফ খুন