2025-05-02@01:53:14 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8
«ক রণগ ল»:
অনেক কারণে ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য—১. সারভাইক্যাল স্পন্ডেলোসিস২. সারভাইক্যাল স্পন্ডেলোসিস৩. সারভাইক্যাল রিবস৪. সারভাইক্যাল ক্যানেল স্টেনোসিস বা স্পাইনাল ক্যানাল সরু হওয়া৫. সারভাইক্যাল ডিস্ক প্রলেপস বা হারনিয়েশন যেখানে হারনিয়াটেড ডিস্ক নার্ভের ওপর চাপ প্রয়োগ করে ৬. মাংসপেশি, হাড়, জোড়া, লিগামেন্ট, ডিস্ক (দুই কশেরুকার মাঝখানে থাকে) ও স্নায়ুর রোগ বা ইনজুরি৭. অস্বাভাবিক পজিশনে নিদ্রা৮. উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগ৯. হাড় ও তরুণাস্থির প্রদাহ এবং ক্ষয়১০. অস্টিওপরোসিস বা হাড়ের ক্ষয় ও ভঙ্গুরতা রোগ১১. হাড় নরম ও বাঁকা হওয়া১২. রিউমাটয়েড-আর্থ্রাইটিস ও সেরো নেগেটিভ আর্থ্রাইটিস১৩. সারভাইক্যাল অস্টিও-আর্থ্রাইটিস ১৪. ফাইব্রোমায়ালজিয়া১৫. সামনে ঝুঁকে বা পাশে কাত হয়ে ভারী কিছু তুলতে চেষ্টা করা ১৬. হাড়ের ইনফেকশন ১৭. ডিস্কাইটিস (ডিস্কের প্রদাহ)১৮. পেশাগত কারণে দীর্ঘক্ষণ ঘাড় নিচু বা উঁচু করে রাখলে ইত্যাদি।উপসর্গঘাড়ব্যথা কাঁধ, বাহু, হাত ও আঙুল পর্যন্ত ছড়াতে...
থাইরয়েড আমাদের শরীরের অন্যতম প্রধান গ্রন্থি। গলার সামনের দিকে প্রজাপতি আকৃতির গ্রন্থিটিই থাইরয়েড। মানুষের বৃদ্ধি, বিকাশ, শারীরবৃত্তিক আর বিপাকীয় নানা ক্রিয়া-প্রক্রিয়া সাধন করার জন্য এই গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত থাইরয়েড হরমোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।কোনো কারণে থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে বড় হয়ে গেলে এবং গলার সামনে দৃশ্যমান হয়ে উঠলে আমরা বলি গলগণ্ড। থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে যাওয়ার প্রধান কারণগুলো হলো: থাইরয়েডের প্রদাহ, নডিউল বা টিউমার, সিস্ট ও থাইরয়েড ক্যানসার। থাইরয়েড ফুলে গেলে অনেক রোগী আতঙ্কিত হয়ে ভাবেন, গ্রন্থিটি কি কেটে ফেলে দিতে হবে! বেশির ভাগ ক্ষেত্রে থাইরয়েড গ্রন্থি ফেলে দিতে হয় না। খুব কম কিছু ক্ষেত্রেই এটির অস্ত্রোপচার করার দরকার পড়ে। জেনে নিন কোন কোন ক্ষেত্রে থাইরয়েড গ্রন্থি ফেলে দিতে হয়:১. যদি কোনো টিউমার বা নডিউলে ক্যানসারের আশঙ্কা থাকে বা ক্যানসার শনাক্ত হয়...
আজ ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। ১৯৫০ সাল থেকে প্রতিবছর দিবসটি পালিত হয়। ১৯৪৮ সালের এই দিনে জেনেভায় প্রথম বিশ্ব স্বাস্থ্যসভা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সংস্থাটি যাত্রা শুরু করে। ওই সভাতেই প্রতিবছর বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালনের সিদ্ধান্ত আসে।এবারের স্বাস্থ্য দিবসের স্লোগান হচ্ছে, ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষা করে সুস্বাস্থ্যের সূচনা ও আশায় ভরপুর ভবিষ্যৎ নির্মাণ করি’। বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বে স্বাস্থ্য বিষয়ে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার বড় বাধা হচ্ছে মাতৃমৃত্যুর উচ্চহার। এর পরপরই আরেকটি বড় বাধা হচ্ছে নবজাতক ও শিশুমৃত্যুর উচ্চহার। মাতৃমৃত্যু, নবজাতকের মৃত্যু ও শিশুমৃত্যু হচ্ছে প্রতিরোধযোগ্য স্বাস্থ্য সমস্যা। সরকারকে এ জনস্বাস্থ্য সমস্যাকে অগ্রাধিকার দিয়ে মোকাবিলা করতে হবে।কাজটি বেশ জটিল। সম্প্রতি প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক অনুমান হচ্ছে, সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় তিন লাখ নারী গর্ভধারণ বা সন্তান প্রসবজনিত জটিলতায় মৃত্যুবরণ করেন, ২০ লাখের বেশি নবজাতক...
ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র যে প্রস্তাবগুলো দিয়েছে তাতে মস্কোর বিবেচিত সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা হয়নি বলে মনে করে রাশিয়া। এ কারণেই যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন দেশটির উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রিয়াবকভ। খবর রয়টার্সের রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিসংক্রান্ত সাময়িকীতে মঙ্গলবার সের্গেই রিয়াবকভের দেওয়া এক সাক্ষাৎকারের অংশবিশেষ প্রকাশিত হয়েছে। রিয়াবকভ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত মডেল ও সমাধানগুলো আমরা খুব গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। কিন্তু বর্তমানে সেগুলো যেভাবে আছে, সেভাবে আমরা মেনে নিতে পারি না। আজ পর্যন্ত সেগুলোতে আমাদের প্রধান দাবির জন্য কোনো জায়গা রাখা হয়নি, অর্থাৎ এই সংঘাতের মূল কারণগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যাগুলোর সমাধান নিয়ে। এটি পুরোপুরি অনুপস্থিত; যা অবশ্যই কাটিয়ে উঠতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় বসার পর থেকেই তিন বছরের বেশি সময় ধরে চলা...
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবে রাশিয়া সম্মত। তবে যেকোনো যুদ্ধবিরতিতে সংঘাতের মূল কারণগুলোর সুরাহা করতে হবে। এ ছাড়া অনেক বিষয় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করতে হবে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া। এর মধ্য দিয়ে স্নায়ুযুদ্ধের পর থেকে পশ্চিমাদের সঙ্গে মস্কোর সবচেয়ে বৃহৎ সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকসান্দার লুকাশেঙ্কোর সঙ্গে আলোচনার পর আজ ক্রেমলিনে এক সংবাদ সম্মেলনে পুতিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা শত্রুতা বন্ধের প্রস্তাবের সঙ্গে একমত। কিন্তু আমরা এই সত্য থেকে এগিয়ে যাব যে এই যুদ্ধবিরতি এমন হওয়া উচিত হবে, যাতে এটি দীর্ঘমেয়াদি শান্তির দিকে যাওয়া যায় এবং এই সংকটের মূল কারণগুলো দূর হয়।’২০২৪ সালের মাঝামাঝি থেকে রুশ বাহিনী ইউক্রেনে অগ্রসর হচ্ছে। ইতিমধ্যে ইউক্রেনের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে রাশিয়া। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প...
দেশে প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ লোক কোনো না কোনো কিডনি রোগে আক্রান্ত। বাংলাদেশে এই রোগের প্রাদুর্ভাব উদ্বেগজনক হারে উর্ধ্বমুখী। কিডনি রোগের কারণে শুধু ব্যক্তিগত জীবনই বিপর্যস্ত হয় না বরং এই রোগ পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের ওপরও বিশাল অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে। কিডনি রোগের মারাত্মক পরিণতি, অতিরিক্ত চিকিৎসা খরচ এবং চিকিৎসা ব্যয় সাধ্যাতীত হওয়ায় সিংহভাগ রোগী প্রায় বিনা চিকিৎসায় মারা যায়। বিশ্ব কিডনি দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কিডনি এওয়ারনেস মনিটরিং অ্যান্ড প্রিভেনশন সোসাইটির (ক্যাম্পস) আয়োজনে আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘কিডনি স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরণ: প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এমন তথ্য জানান। গোলটেবিল বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ক্যাম্পস-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদ। তিনি তার মূল প্রবন্ধে...
‘সারা বিশ্বের মতো আমাদের দেশেও বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে এ দিবসটা পালিত হয়। এ দিবসে র্যালি, সেমিনার, বিভিন্ন অনুষ্ঠান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সচেতনতামূলক বার্তা, বিশেষজ্ঞদের লেখা বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়, যা সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম করা হয়।’ বলছিলেন বিআরবি হাসপাতাল লিমিটেডের মেডিকেল অনকোলজি বিভাগের চিফ কনসালটেন্ট অধ্যাপক ডা. মো. মোফাজ্জেল হোসেন। গত ৪ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) ছিল বিশ্ব ক্যানসার দিবস। এ উপলক্ষে এসকেএফ অনকোলজি আয়োজন করে ‘বিশ্বমানের ক্যানসার–চিকিৎসা এখন বাংলাদেশে’ শীর্ষক অনলাইন আলোচনা। এতে অতিথি হিসেবে ছিলেন ডা. মো. মোফাজ্জেল হোসেন। আলোচনার বিষয় ছিল ‘বিশ্ব ক্যানসার দিবস ২০২৫, প্রেক্ষিত: বিদেশ নয়, দেশেই হোক ক্যানসার চিকিৎসা’। ডা. জান্নাতুন নাঈমের সঞ্চালনায় বাংলাদেশে ক্যানসারের বর্তমান অবস্থা, ডায়াগনসিস, রোগ নির্ণয় ও প্রতিরোধব্যবস্থা ইত্যাদি নিয়ে পরামর্শ দেন ডা. মো. মোফাজ্জেল হোসেন। পর্বটি সরাসরি...
শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা নিয়ে আঁচল ফাউন্ডেশনের সাম্প্রতিক জরিপের প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যার মাধ্যমে তাদের জীবন অবসান ঘটিয়েছে। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৫৩২ আর ২০২৩ সালে ৫১৩ জন। মনে হতে পারে, শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার হার কমেছে। বাস্তবতা ভিন্ন কিছু বলছে। মনে রাখতে হবে, এ সংখ্যা পত্রিকার রিপোর্ট থেকে নেওয়া। সব আত্মহত্যার ঘটনা পত্রিকায় রিপোর্ট হয় না। এ ছাড়া গত বছরের উল্লেখযোগ্য সময় ছিল আন্দোলন। তারপর ঘটনাবহুল সময়। যখন ছিল না থানা পুলিশের তেমন কোনো কার্যক্রম। এ ধরনের সংবাদে নিয়ে জনমানুষের আগ্রহ রয়েছে। তারপরও বলব, এই ৩১০ জনের অপমৃত্যু মেনে নেওয়া কঠিন– বিশেষ করে যখন মনে হয় রাষ্ট্র কিশোর-কিশোরীদের এ ধরনের অকালমৃত্যু প্রতিরোধে বারবার বলা সত্ত্বেও তেমন কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখছে না। এ মৃত্যুগুলো প্রতিরোধ সম্ভব। শুধু দরকার...