2025-10-06@18:13:47 GMT
إجمالي نتائج البحث: 12
«ব শ বন থ সরক র»:
প্রতারণা করে ১৭ নারীকে বিয়ের অভিযোগ ওঠা বরিশাল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কবির হোসেন পাটোয়ারীকে সাময়িক বরখাস্ত করে রংপুর বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।আজ বুধবার দুপুরে বরিশাল উপকূলীয় অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো বিষয়টি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে এ–সংক্রান্ত একটি চিঠি পেয়েছেন। বরিশাল বিভাগীয় বন কর্মকর্তার (ডিএফও) ভারপ্রাপ্ত হিসেবে পটুয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (উপ-বন সংরক্ষক) মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান মিঞাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।এদিকে আলোচিত ডিএফও কবির হোসেন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে ১৭ নারীকে বিয়ে ও প্রতারণার অভিযোগে আদালতে একটি মামলার আবেদন করা হয়েছে। আদালত আবেদনটি আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।বন বিভাগ...
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের নেতৃত্বে গত এক বছরে বন, বন্যপ্রাণী, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় নেওয়া হয়েছে একের পর এক পদক্ষেপ। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বনের জমিতে সরকারি প্রকল্প স্থাপনের পুরোনো সিদ্ধান্ত বাতিলের ধারাবাহিকতায় কক্সবাজারের ৭০০ একর জমি এবং বাফুফের জন্য নির্ধারিত ২০ একর সংরক্ষিত বনভূমি পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। সোনাদিয়ার ৯ হাজার ৪৬৭ একর জমি এবং জাফর আলম ক্যাডেট কলেজের নামে বন্দোবস্তকৃত ১৫৫.৭০ একর জমিও ফেরত আনা হয়েছে। আগস্ট ২০২৪ থেকে জুন ২০২৫ পর্যন্ত ৫ হাজার ৯৩ একর বনভূমি উদ্ধার করে সেখানে পুনরায় বনায়ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। আরো পড়ুন: অন্তর্বর্তী...
পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বনভূমি উজাড় ও গাছপালা কমে যাওয়ার জন্য বন বিভাগের দায় রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে রাঙামাটি শহরের জিমনেশিয়াম মাঠে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই মন্তব্য করেন তিনি। সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে যদি বলা হয় যে আর কোনো কিছু অবশিষ্ট নেই, তাহলে খুব বেশি ভুল হবে না। ৮০ সাল পর্যন্ত এখানে বন ছিল, গাছপালা ছিল, ঝোপঝাড় ছিল। এই অঞ্চলে বা দেশে গাছপালা নিধনের জন্য বন বিভাগ কোনো অংশ কম দায়ী নয়।সুপ্রদীপ চাকমা আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের চেয়ে বড় আকারের বনভূমি এখন মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী কিংবা সিলেটে দেখা যায়। পার্বত্য অঞ্চলে এই অবস্থা কেন সৃষ্টি হলো সবার ভাবতে হবে।পার্বত্য উপদেষ্টা...
গত ১৫ মে সরকারি, বেসরকারি ও ব্যক্তিগত পর্যায়ের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা তৈরি ও রোপণ এবং বিক্রয় নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এরপরও খোদ সরকারি প্রতিষ্ঠানে সারি সারি করে বেডে সাজিয়ে রাখা হয়েছে আগ্রাসী আকাশমনির চারা। এ চিত্র দেখা গেছে নাটোরের লালপুর উপজেলা বন বিভাগের নার্সারিতে। পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্যর জন্য ক্ষতি জেনেও উপজেলা পরিষদ চত্বরের ভেতরে থাকা নার্সারিটিতে নিষিদ্ধ প্রজাতির গাছের চারা থাকলেও তা ধ্বংসের কোনো উদ্যোগ নেই। প্রশাসন বলছে, বন বিভাগ ও কৃষি বিভাগ এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। বন বিভাগ বলছে, গাছগুলো গত বছরের তৈরি। বর্তমানে বিক্রি বন্ধ রাখা হয়েছে। গাছগুলো কী করা হবে তা নিয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত পায়নি তারা। সিদ্ধান্ত পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বন বিভাগের নার্সারিতে এ ধরনের চারা রোপণ ও সযত্নে রাখার...
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় সরকারি জমি পরিমাপের সময় একটি গর্তে আটকে থাকা হুতোম প্যাঁচাকে উদ্ধার করা হয়েছে। ডানায় আঘাত পাওয়া পাখিটিকে চিকিৎসা দেওয়ার পর বন বিভাগে হস্তান্তর করা হয়েছে।কুলাউড়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহ জহুরুল হোসেন গতকাল সোমবার আহত হুতোম প্যাঁচাটিকে উদ্ধার করেন। তিনি বলেন, গতকাল সকালে তাঁর কার্যালয়ের পাশে একটি সরকারি জমি পরিমাপের সময় ছোট একটি গর্তে প্যাঁচাটি আটকে থাকতে দেখা যায়। কাছে গিয়ে দেখা যায়, পাখিটি জীবিত, তবে নড়াচড়া করতে পারছে না। পরে প্যাঁচাটিকে উদ্ধার করে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ে নেওয়া হয়। চিকিৎসকেরা প্যাঁচাটিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসা দেন।শাহ জহুরুল হোসেন জানান, চিকিৎসার চার-পাঁচ ঘণ্টা পর প্যাঁচাটি সুস্থ হয়ে উঠে। কিন্তু, নিশাচর প্রাণী হওয়ায় সে স্থান ত্যাগ করতে পারছিল না। বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের মৌলভীবাজার কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনি...
বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে নানা সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে, যার বেশির ভাগ ঘটছে উপকূলীয় এলাকাগুলোতে। দুর্যোগপ্রবণ দেশ হিসেবে উপকূলীয় বন আমাদের প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা করে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বন সংরক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। দুর্ভাগ্যজনকভাবে নানা কর্মকাণ্ডে এ বন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।আজ সোমবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) আয়োজিত ‘ন্যাশনাল ইভেন্ট অন কোস্টাল ফরেস্ট কো ম্যানেজমেন্ট ফর ইকোসিস্টেম রিস্টোরেশন অ্যান্ড এসডিএসএস টুল’ শীর্ষক এক কর্মশালায় এসব কথা বলেন বক্তারা।কর্মশালায় সরকারি কর্মকর্তারা, আইনবিদ, পরিবেশকর্মী ও উপকূলীয় অধিবাসীরা অংশ নেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাভিদ শফিউল্লাহ বলেন, ‘বাংলাদেশ বৈশ্বিক জলবায়ু ঝুঁকির প্রথম সারিতে রয়েছে। এর মধ্যে নানা ধরনের জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট মোকাবিলা করছি আমরা।’ এ সংকট মোকাবিলায় উপকূলীয় বন রক্ষার কোনো বিকল্প...
উপকূলীয় বনসহ দেশের সব ধরনের বনভূমি পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণের স্বার্থে সরকারের প্রণীত বিভিন্ন আইন, নীতিমালা ও পরিকল্পনা পর্যালোচনা করে একটি নীতিগত প্রস্তাবনার খসড়া তৈরি করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা)। সংস্থাটি বলছে, জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকিপূর্ণ বাংলাদেশে বনভূমি শুধু পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় নয়– মানুষের জীবিকা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিরোধ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই বিদ্যমান আইনি কাঠামোর সংস্কার ও যুগোপযোগী নীতি প্রণয়ন সময়ের দাবি। এই লক্ষ্যে সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে কর্মশালার আয়োজন করে বেলা। ‘ব্লু ইকোনমি অ্যান্ড ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস’ প্রকল্পের আওতায় এই কর্মশালায় সহযোগিতা করে অক্সফ্যাম বাংলাদেশ, কোডেক ও ব্রেকিং দ্য সাইলেন্স (বিটিএস)। বেলার প্রধান নির্বাহী তাসলিমা ইসলাম বলেন, বন আইন ১৯২৭-এ ‘বন’ বলতে কী বোঝায়, তার কোনো সুস্পষ্ট সংজ্ঞা নেই। এমনকি বন মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা ও দায়িত্ব...
সারা দেশে বন্য হাতির সংখ্যা হাতে গোনা। ২০১৬ সালের জরিপ অনুযায়ী, এই সংখ্যা মাত্র ২৬৮টি। এর মধ্যে দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাঁশখালী, সাতকানিয়া ও লোহাগড়া—এ তিন উপজেলায় হাতি আছে ৩৫ থেকে ৪০টির মতো। তবে গত ১০ বছরে শুধু বাঁশখালী উপজেলায় ১৭টি হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। প্রায় প্রতিবছর হাতি মারা গেলেও হাতি রক্ষায় বন বিভাগ দীর্ঘমেয়াদি ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেনি। বন্য প্রাণী–বিশেষজ্ঞদের মতে, বন বিভাগের সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা না থাকায় বন্য হাতির মৃত্যু ঠেকানো যাচ্ছে না।বন্য প্রাণী–বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাতি চলাচলের রাস্তা বা করিডর সংকুচিত হয়ে পড়া, হাতির আবাসস্থলে লোকালয় গড়ে তোলা, বনাঞ্চলে খাদ্যসংকট, বিদ্যুতের ফাঁদ বা বেড়ার এবং নানা রোগের সংক্রমণে হাতির মৃত্যু হচ্ছে। বন বিভাগ এসব ক্ষেত্রে থানায় ডায়েরি বা মামলা করেই দায় সারছে। এখন পর্যন্ত বন বিভাগ এ নিয়ে বড়...
রংপুরের মিঠাপুকুরে ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে বন বিভাগের জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। ১৬ বছর ধরে জমিটি দখলে রেখে চাষাবাদ করে আসছেন তিনি। সম্প্রতি জমি উদ্ধারে গেলে বন বিভাগের লোকজনকে হুমকিধমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন ওই নেতা। চেংমারী ইউনিয়নের লোহাকুচি মৌজায় বন বিভাগের জমি রয়েছে। এখানে বিভিন্ন প্রজাতির গাছের বাগান সৃজন করেছে বন বিভাগ। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে এক হেক্টর জমির বাগানটির উপকারভোগী হিসেবে মামুদেরপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেন মুকুলসহ তিনজনের নাম ছিল। ওই জমির মধ্যে ৯৯ শতক নিজের বলে দাবি করেন মুকুল। ২০১০ সালে তাঁর ছেলে হাসিবুল হাসান সিমন তা দখল করে নেন। সিমন বর্তমানে রংপুর জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। ১৬ বছর ধরে তিনি ও তাঁর পরিবার বন বিভাগের ওই সম্পত্তি দখলে রেখে চাষাবাদ করে আসছেন। স্থানীয় বাসিন্দা মাহবুবুল আলম, জান্নাতুল ফেরদৌসসহ কয়েকজন জানান, সাবেক এমপি...
বনের জমি বরাদ্দের অর্থ এটিকে অপ্রয়োজনীয় মনে করা। তবে বর্তমান সরকার সব প্রতিরোধ উপেক্ষা করে বন উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে। বিভিন্ন সংস্থাকে দেওয়া বনভূমির বরাদ্দ বাতিল করা হচ্ছে। অবৈধ দখলদার যত প্রভাবশালীই হোক, ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচেষ্টা, যেটুকু বনভূমি আমাদের হাতে আছে, তা যেন কোনোভাবেই না কমে। আসলে বনভূমি উন্নয়নকাজে দেওয়ার কোনো নিয়ম নেই। দিলে সরকারপ্রধানের অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু কোনো একক ব্যক্তির অনুমতির ওপর এটি নির্ভর করলে, রাজনৈতিক প্রকল্পগুলোর ক্ষেত্রে কোথাও জমি না মিললে বনই ভরসা। ভাবখানা এমন, বনের জমি খালি খালি পড়ে আছে। কিন্তু একটি নগরী কিংবা একটা দেশে রাস্তা যেমন প্রয়োজন, নদী যেমন দরকার; বনও সমান প্রয়োজনীয়। সরকার এখন যে উদ্যোগ নিয়েছে, তাহলো বড় বড় যেসব উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য বনভূমি দেওয়া হয়েছে, তা ফিরিয়ে এনে...
বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্বকে সামনে রেখে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বন ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের দুই শিক্ষকের মধ্যে জ্যেষ্ঠতার দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। এমন অবস্থায় বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির সহ–উপাচার্য মো. সাজেদুল করিম।বিশ্ববিদ্যালয়ের বন ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ রেদোয়ান ও অধ্যাপক স্বপন কুমার সরকারের মধ্যে জ্যেষ্ঠতার এই দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে।বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব শেষ করেন অধ্যাপক রোমেল আহমেদ। নতুন বিভাগীয় প্রধান হিসেবে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পরবর্তী সময়ে একজন দায়িত্ব পাওয়ার কথা থাকলেও আরেক শিক্ষকের জ্যেষ্ঠতার জটিলতার কারণে তা সম্ভব হয়নি। এতে বিভাগীয় কার্যক্রমেও ব্যাঘাত ঘটার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে উপাচার্যের নির্দেশে ১ মার্চ থেকে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পেয়েছেন সহ–উপাচার্য মো. সাজেদুল করিম। জ্যেষ্ঠতা সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত তিনি বন ও...
সবুজ বনবনানীর দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। বিভিন্ন বনাঞ্চলে ঘুরে বেড়ানো আমাদের অনেকেরই শখ। কেমন হয় যদি আপনার পড়াশোনার বিষয়ই হয় বন? পড়াশোনার সুবাদেই ঘুরতে পারেন দেশের প্রায় সব বনাঞ্চলে? এর জন্য আপনাকে বেছে নিতে হবে বনবিদ্যা বিষয়টি। বনবিদ্যায় পড়াশোনায় সুযোগ থাকে প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলার। কোথায় পড়বেন বর্তমানে বাংলাদেশের ৫টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বন নিয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ আছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি), শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি), রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাবিপ্রবি) ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরকৃবি)। পড়াশোনার বৈচিত্র্য বনবিদ্যা মানে শুধুই গাছ নিয়ে পড়া এমন নয়, এটি একটি মাল্টি-ডিসিপ্লিনারি সাবজেক্ট। বনবিদ্যায় ফরেস্ট ইকোলজি, বোটানি, ডেন্ড্রোলজি, ট্রি ফিজিওলজি, জিওলজি, জেনেটিক্স, সিলভিকালচার, বায়োডাইভার্সিটি, ওয়াইল্ড লাইফ ম্যানেজমেন্ট, ফরেস্ট বায়োএনার্জি ছাড়াও উড ফিজিক্স ও...