পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার কারসাজিতে জড়িত থাকার অভিযোগে ২৮টি বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবধারীকে ১ কোটি ৮২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। কোম্পানির শেয়ার কারসাজিতে জড়িতরা ২১টি প্রতিষ্ঠানের নামে ২৩টি বিও হিসাব এবং ৪ ব্যক্তির নামে ৫টি বিও হিসাব ব্যবহার করেছে।

২০২১ সালের ১৭ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ২২ মার্চ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজি করা হয়। ওই সময়ে কোম্পানির শেয়ারের দাম ৮৭.

৭৪ শতাংশ বেড়ে যায়। বিভিন্ন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত সাপেক্ষে কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় এনেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

কারসাজিতে জড়িতরা ইমিনেন্ট সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ইউনাইটেড ফাইন্যান্সিয়াল ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড এবং এসবিএল ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডে বিভিন্ন নামে একাধিক বিও হিসাব খুলে কোম্পানির শেয়ার সিরিজ ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে অস্বাভাবিকভাবে দাম বাড়িয়ে মুনাফা হাতিয়ে নিয়েছে।

আরো পড়ুন:

পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, বেড়েছে লেনদেন

পুঁজিবাজারবান্ধব বাজেট চান বিনিয়োগকারীরা 

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিএসইসি কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার কারসাজিতে জড়িত থাকা ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের বিও হিসাবধারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে-তোরামনসিরাত শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমিতি লিমিটেডকে ১ লাখ টাকা, শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমিতিকে ২০ লাখ টাকা, বাগড়া শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ১৭ লাখ টাকা, মো. মাসুদুর রহমান শেখকে ১ লাখ টাকা, মহামায়া শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায়কে ১৬ লাখ টাকা, মহামায়া শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ১ লাখ টাকা, মো. শাহজালাল আল সাফীকে ১ লাখ টাকা, চাঁদপুর শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ১ লাখ টাকা, চাঁদপুর শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ১৩ লাখ টাকা, শাহরাস্তি শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ১ লাখ টাকা, দেব্রত সরকারকে ৩ লাখ টাকা, কচুয়া শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতিকে ৯ লাখ টাকা, পাটোয়ারি বাজার শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ১ লাখ টাকা, পাটোয়ারি বাজার শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ঋণদান সমবায়কে ৪ লাখ টাকা, ওয়্যারলেস বাজার শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতিকে ১ লাখ টাকা, নয়াহাট শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ১১ লাখ টাকা, ফরিদগঞ্জ শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ৪ লাখ টাকা, গৃদকালিন্দিয়া শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ১ লাখ টাকা, মো. জসিম উদ্দিনকে ১ লাখ টাকা, জে. এস এন্টারপ্রাইসকে ১১ লাখ টাকা, এসবি আমাদের পণ্য আমাদের বাজার লিমিটেডকে ১০ লাখ টাকা, এসবিসিএল হাউজিং লিমিটেডকে ১৯ লাখ টাকা, শিক্ষিত বেকার কেন্দ্রীয় সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ৫ লাখ লাখ টাকা, চান্দ্রা শিক্ষিত বেকার যুব বহুমুখী কেন্দ্রীয় সমিতিকে ২৯ লাখ টাকা এবং চান্দ্রা শিক্ষিত বেকার যুব বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে।

এদিকে এসব বিও হিসাবের মধ্যে বাগরা শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেড, মো. মাসুদুর রহমান শেখ এবং কচুয়া শিক্ষিত বেকার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির নামে পৃথক ২টি করে বিও হিসাব রয়েছে।

শেয়ার কারসাজিতে জড়িতদের পরিচিতি
শেয়ার কারসাজিতে জড়িত মধ্যে মো. জসিম উদ্দিন চান্দ্রা শিক্ষিত বেকার যুব বহুমুখী সমবায় সমিতির চেয়ারম্যান ও শিক্ষিত বেকার কেন্দ্রীয় সঞ্চয় ঋণদান সমবায় সমিতির ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি। এছাড়া দেবব্রত সরকার চান্দ্রা শিক্ষিত বেকার যুব বহুমূখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক। আর মো. মাসুদুর রহমান শেখ ও মো. শাহজালাল আল সাফী চান্দ্রা শিক্ষিত বেকার যুব বহুমুখী সমবায় সমিতির পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন। এই চান্দ্রা শিক্ষিত বেকার যুব বহুমুখী সমবায় সমিতির বেশ কিছু সহযোগী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে বিও হিসাব খুলে কোম্পানির শেয়ার কারসাজিতে সহযোগিতা করা হয়। এর মধ্যে এসবিসিএল আমাদের পণ্য আমাদের বাজার লিমিটেড, এসবিসিএল হাউজিং লিমিটেড ও শিক্ষিত বেকার কো-অপারেটিভ লিমিটেড।

এর আগে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার কারসাজিতে জড়িত থাকার অভিযোগে বিনিয়োগকারী মো. জসিম উদ্দিনসহ তার সহযোগীদের ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জসিম উদ্দিন ও তার সহযোগিরা ২০২১ সালের ২৮ জুন থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ আড়াই মাসে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার কারসাজি করে দাম বাড়ায়। তার আগে ওই বছরের অক্টোবরে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার কারসাজির অভিযোগে মো. জসিম উদ্দিনকে ১ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। তার আগে ওই বছরের সেপ্টেম্বরে প্রভাতি ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার যোগসাজশের মাধ্যমে কারসাজির অভিযোগে মো. জসিম উদ্দিনকে ৭৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

বিএসইসির তদন্ত কার্যক্রম
মো. জসিম উদ্দিন, দেব্রত সরকার, মো. মাসুদুর রহমান শেখ, মো. শাহজালাল আল সাফী এবং তার সহযোগীদের একটি গোষ্ঠি ২৮টি বিও হিসাব ব্যবহার করে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার নিজেদের মধ্যে সিরিজ লেনদেন করে মূল্য বৃদ্ধি ঘটিয়েছে। কাসজাজিকারীরা ২০২১ সালের ১৭ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ২২ মার্চ পর্যন্ত সময়ে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দাম বাড়ানো হয়। ওই সময়ের মধ্যে কোম্পানির শেয়ারের দাম ১৫.৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৯.১০ টাকায় নিয়ে যাওয়া যায়। এক্ষেত্রে কোম্পানির শেয়ারের দাম ১৩.৬০ টাকা বা ৮৭.৭৪ শতাংশ বাড়ে।

বিএসইসির সিদ্ধান্ত
সিকিউরিটিজ সংক্রান্ত উল্লিখিত আইন ও তার অধীন জারিকৃত বিধি-বিধান পরিপালনে বিও হিসাবধারীদের ব্যর্থতা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিনেন্স, ১৯৬৯ এর সেকশন ২২ এর অধীন শাস্তিযোগ্য অপরাধ। যেহেতু, কমিশনের বিবেচনায়, সিকিউরিটিজ আইন পরিপালনে উল্লিখিত ব্যর্থতার জন্য, তথা পুঁজিবাজারের উন্নয়নের পাশাপাশি বাজারের শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা রক্ষার স্বার্থে জসীম উদ্দিন, দেবব্রত সরকার, মো. মাসুদুর রহমান শেখ, মো. শাহজালাল আল সাফী এবং তার সহযোহিদের জরিমানা করা প্রয়োজন ও সমীচীন। কমিশন উল্লিখিত যাবতীয় বিষয় বিবেচনাপূর্বক সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিনেন্স, ১৯৬৯ এর সেকশন ১৭(ই)(২) এবং ১৭(ই)(৫) লঙ্ঘন করা জন্য সেকশন ২২ এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে উক্ত বিও হিসাধারীদের জরিমানা ধার্য করলো।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে চান্দ্রা শিক্ষিত বেকার যুব বহুমুখী সমবায় সমিতির চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “এটা অনেক পুরোনো বিষয়। আমরা ইচ্ছাকৃতভাবে বা অসৎ উদ্দেশ্যে নিয়ে কোনো লেনদেন করা বা আইন লঙ্ঘন করিনি বলে বিএসইসিকে জানিয়েছি। কেন আমাকেই বারবার বিএসইসি জরিমানা করছে তা বুঝতে পারছি না। ওই সময় তো সবাই ব্যবসা করেছে। তাদেরকে তো বিএসইসি ধরছে না। এ বিষয়ে আমরা বিএসইসির সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।”

চান্দ্রা শিক্ষিত বেকার যুব বহুমুখী সমবায় সমিতির পরিচালক মো. শাহজালাল আল সাফী রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “এ বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই। তাই কিছুই বলতে পারছি না।”

চান্দ্রা শিক্ষিত বেকার যুব বহুমুখী সমবায় সমিতির পরিচালক মো. মাসুদুর রহমান শেখ রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “বিএসইসির জরিমানা করার বিষয়টি আমার জানা নেই। এ বিষয়ে পরে আপনার সঙ্গে কথা বলব।”

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স এসই ড এসই ম স দ র রহম ন শ খ ব এসইস র ত র সহয র পর চ আম দ র সহয গ

এছাড়াও পড়ুন:

৪ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে অনিয়ম: ৭ অডিটর নিষিদ্ধ

‎পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চারটি কোম্পানির সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদনে গুরুতর আর্থিক অনিয়ম ও আইনের লঙ্ঘন থাকা সত্ত্বেও তা নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উত্থাপন না করায় সাত নিরীক্ষক (অডিটর) প্রতিষ্ঠানকে পাঁচ বছরের জন্য অডিট এবং অ্যাসিউর‍্যান্স কার্যক্রমে অংশগ্রহণের উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সেইসঙ্গে ওই নিরীক্ষা ফার্ম এবং নিরীক্ষকদের কেন অযোগ্য ঘোষণা করা হবে না, সেই মর্মে ব্যাখ্যা তলব করে তাদের শুনানিতে ডাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।

আরো পড়ুন:

সোনালী পেপারের শেয়ার কারসাজি: ১১ কোটি ৮২ লাখ টাকা জরিমানা

পুঁজিবাজার উন্নয়নে ডিএসই ও ডিসিসিআইয়ের যৌথ সভা

‎গত মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে ৯৭৩তম কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ‎বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র আবুল কালাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

‎সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ৩০ জুন, ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষা ফার্ম ও নিরীক্ষক এ হক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড এ্যকাউন্ট্যান্টস; রিংসাইন টেক্সটাইল লিমিটেডের ৩০ জুন, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯ এবং ২০২০ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষা ফার্ম ও নিরীক্ষক যথাক্রমে: আহমেদ অ্যান্ড আক্তার, মাহফেল হক অ্যান্ড কোং, আতা খান অ্যান্ড কোং এবং সিরাজ খান বসাক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড এ্যকাউন্ট্যান্টস; আমান কটন ফাইব্রাস লিমিটেডের ৩০ জুন, ২০২০ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষা ফার্ম ও নিরীক্ষক ইসলাম কাজী শফিক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড এ্যকাউন্ট্যান্টস এবং ফারইষ্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৩০ জুন, ২০১৮ ও ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষা ফার্ম ও নিরীক্ষক মাহফেল হক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড এ্যকাউন্ট্যান্টস আর্থিক প্রতিবেদনে গুরুতর আর্থিক অনিয়ম ও সিকিউরিটিজ আইনের লঙ্ঘন থাকা সত্ত্বেও নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উত্থাপন করেনি। 

এ সকল নিরীক্ষা ফার্ম এবং নিরীক্ষককে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানি, সকল ধরনের বিনিয়োগ স্কিম (যথা- মিউচ্যুয়াল ফান্ড, অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড ও এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড) এবং পুঁজিবাজারে মধ্যস্থতাকারী সকল প্রতিষ্ঠানের অডিট ও অ্যাসিউর‍্যান্স কার্যক্রম পরিচালনার উপর নিষেধাজ্ঞা তথা পাঁচ বছরের জন্য অডিট ও অ্যাসিউর‍্যান্স কার্যক্রমে অংশগ্রহণে কেন অযোগ্য ঘোষণা করা হবে না এই মর্মে ব্যাখ্যা তলব করে শুনানি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

‎ঢাকা/এনটি/বকুল 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিনিয়োগকারীদের সচেতনতায় নির্দেশিত প্রোগ্রাম প্রচারের অনুরোধ
  • ৪ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে অনিয়ম: ৭ অডিটর নিষিদ্ধ
  • সোনালী পেপারের শেয়ার কারসাজি: ১১ কোটি ৮২ লাখ টাকা জরিমানা
  • ২২ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ দেবে বিএসইসি
  • পুঁজিবাজার উন্নয়নে ডিএসই ও ডিসিসিআইয়ের যৌথ সভা
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে আবেদন আজ বিকেলে, ক্লাস ১৩ নভেম্বর
  • বিএসইসির তদন্তের মুখে ভ্যানগার্ড ও ক্যাপিটেক অ্যাসেট