পছন্দ করুন বা না করুন, কেনাকাটা জীবনেরই একটি অংশ। আপনি হয়তো ঘণ্টার পর ঘণ্টা দোকানে ঘুরে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম তুলনা করেন বা সেরা পণ্যটি খুঁজে বের করেন। আবার হয়তো অনলাইনে মুদিপণ্য, পোশাক বা অন্যান্য জিনিস কেনাকাটাই বেশি পছন্দ করেন। তবে অনেক সময় শুধু প্রয়োজনের জন্য নয়, বরং মন ভালো করার জন্যও কেনাকাটা করে থাকেন অনেকে। দুশ্চিন্তা বা চাপ থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই নতুন কিছু কেনেন বা শপিং মলে ঘুরে বেড়ান, যা সাময়িক সময়ের হলেও আনন্দ দেয়। এই অভ্যাসকে বলা হয় ‘রিটেইল থেরাপি’। এই থেরাপির ভালো-মন্দ দিকগুলো জেনে রাখুন।

কখনো যদি মন খারাপ বা স্ট্রেসের সময় কেনাকাটা করে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই দেখেছেন, নতুন কিছু কিনলে বা শুধু শপিং মলে ঘুরে বেড়ালেও মন ভালো লাগে। এটিই মূলত রিটেইল থেরাপি। এটা সত্যিই মনে সুখ এনে দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, কেনাকাটা তাৎক্ষণিক আনন্দ দেয়, যা সাময়িকভাবে মন ভালো করতে সহায়ক।

আরও পড়ুনকম দামে কেনাকাটা করতে পারবেন মোহাম্মদপুরের এই মার্কেটে২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

‘জার্নাল অব কনজ্যুমার সাইকোলজি’-এর গবেষণায় দেখা গেছে, কেনাকাটা করলে দুঃখ বা কষ্ট দূর হয়। আনন্দের অনুভূতি হতে পারে। গবেষণাটি আরও জানিয়েছে, কেনাকাটা করলে মানুষের মধ্যে ‘নিয়ন্ত্রণের অনুভূতি’ তৈরি করে, যেটা নেতিবাচক আবেগ বা অনুভূতি লাঘবে ভূমিকা রাখে। ২০১৪ সালে ‘জার্নাল অব কনজ্যুমার সাইকোলজি’–তে প্রকাশিত আরেক গবেষণায় বলা হয়েছে, কেনাকাটার মাধ্যমে পছন্দ করার ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার সুযোগ তৈরি হয়। এসব মনের দুঃখ বা কষ্টের অনুভূতি কমাতে সহায়তা করতে পারে।

রিটেইল থেরাপির সাধারণত কোনো নেতিবাচক প্রভাব থাকে না.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: মন ভ ল অন ভ ত

এছাড়াও পড়ুন:

মাত্র দেড় মাসে কীভাবে ১৭ কেজি ওজন কমালেন ক্রিকেটার সরফরাজ খান?

শুরুটা যেভাবে করেছিলেন

সরফরাজ খান ১৭ কেজি ওজন কমিয়েছেন ভাত, রুটি, চিনি, ময়দা ও বেকড খাবার একেবারে বাদ দিয়ে। এর পরিবর্তে খাদ্যতালিকায় তৃপ্তির জন্য রেখেছিলেন বেশি আঁশসমৃদ্ধ ফল ও সবজির সালাদ, ব্রকলি, শসা। প্রোটিনের জন্য রেখেছিলেন গ্রিল করা মাছ ও মুরগি, সেদ্ধ ডিম আর গুড ফ্যাটের জন্য রেখেছিলেন অ্যাভোকাডো। চা ও কফির পরিবর্তে খেয়েছেন গ্রিন টি ও গ্রিন কফি।

৮০ শতাংশ ওজন কমে সঠিক ডায়েটে

ভারতের হলিস্টিক হেলথ এক্সপার্ট ড. মিকি মেহতা বলেন, ‘আপনি যত কঠোর ব্যায়ামই করুন না কেন, ওজন কমানোর ক্ষেত্রে প্রায় ৮০ শতাংশ ভূমিকা রাখে খাদ্যনিয়ন্ত্রণ, আর বাকি ২০ শতাংশ ব্যায়াম। প্রতিদিন কী খাবেন, সেটাই ঠিক করে দেবে শরীর কত দ্রুত বদলাবে।’

সরফরাজ খান ১৭ কেজি ওজন কমিয়েছেন ভাত, রুটি, চিনি, ময়দা ও বেকড খাবার একেবারে বাদ দিয়ে

সম্পর্কিত নিবন্ধ