ভারতীয় বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়ের বোন মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সকালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন ঝুমা রায়। একসময় কলকাতায় বুকে রুমকি-ঝুমকি নামে পরিচিত ছিলেন এই দুই বোন। দারুণ জনপ্রিয় ছিল তাদের নৃত্যশৈলী।
দক্ষিণ কলকাতায় দেবশ্রী রায়ের বাড়ির পাশেই থাকতেন ঝুমা রায়। তার মৃত্যুর খবর পেয়ে কলকাতায় যাচ্ছেন তাদের ভাই রাজা। দেবশ্রী-ঝুমা বলিউড অভিনেত্রী রানী মুখার্জি ও রাজা মুখার্জির সম্পর্কে খালা হন।
কিছু দিন আগে ঘরোয়া একটি অনুষ্ঠানে দুই বোনকে অন্য মেজাজে দেখা যায় তাদের। সারা বাড়ি সাজানো হয়েছিল লাল-সাদা বেলুনে। সম্ভবত কোনো পারিবারিক অনুষ্ঠানে এক হয়েছিলেন তারা। সেখানে মাইক নিয়ে দুই বোনকে গান গাইতে দেখা যায়।
আরো পড়ুন:
ট্রলের মুখে প্রসেনজিতের দুঃখ প্রকাশ
এপ্রিলে বিয়ে, জুলাইয়ে বিচ্ছেদ?
একসময় কলকাতায় রুমকি-ঝুমকির অনুষ্ঠান খুবই জনপ্রিয় ছিল। সেই জুটি এবার ভেঙে গেল। আর কখনো দুই বোনকে একসঙ্গে দেখা যাবে না। এখন পর্যন্ত বোনের মৃত্যু নিয়ে অভিনেত্রী দেবশ্রীর কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র কলক ত য়
এছাড়াও পড়ুন:
অকারণে মানুষ আপনাকে আঘাত করে? এর পেছনেও থাকতে পারে এই ৪ কারণ
আলো যত উজ্জ্বল, ছায়া তত গভীর।কার্ল ইয়ুং (১৮৭৫-১৯৬১), সুইস মনোবিজ্ঞানী ও মনোচিকিৎসক১. মনের ভেতরের ছায়া
প্রত্যেক মানুষের মধ্যে এমন একটি অংশ আছে, যেখানে লুকিয়ে থাকে রাগ, ভয়, লজ্জা, হিংসা আর অনিরাপত্তা। কেউ কেউ এই অংশকে বোঝেন, মেনে নেন। আবার কেউ ভেতরেই চেপে রাখেন। আর সেই দমন করা আবেগ একসময় ফেটে পড়ে অন্যের প্রতি নেতিবাচক আচরণ হিসেবে।
কার্ল ইয়ুং এ প্রক্রিয়াকে বলেছিলেন ‘প্রজেকশন’। বাংলায় বললে অভিক্ষেপ। মানে নিজের ভেতরের কষ্ট বা দুর্বলতাকে অন্যের ওপর চাপিয়ে দেন অনেকেই। যেমন কেউ নিজের অযোগ্যতা মেনে নিতে না পেরে আরেকজনকে দুর্বল হিসেবে চালিয়ে দেন। এভাবে তিনি নিজের কষ্ট থেকে বাঁচতে চান। কিন্তু এতে বাস্তব চিত্রটা অকৃত্রিম থাকে না, সম্পর্ক ভাঙে আর অকারণ সংঘাত তৈরি হয়।
এই ধারণা বুঝতে পারলে উপলব্ধি করতে পারবেন, যিনি আঘাতটা করলেন, তিনি আদতে তাঁর সমস্যারই বহিঃপ্রকাশ করলেন। তখন আমরা প্রতিশোধ নয়, সহমর্মিতা বেছে নিতে পারি।
দমন করা আবেগ একসময় ফেটে পড়ে অন্যের প্রতি নেতিবাচক আচরণ হিসেবে