রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রভাষক ও সহকারী অধ্যাপক পদে নেবে ৫৫ জন
Published: 10th, May 2025 GMT
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন বিভাগে প্রভাষক এবং সহকারী অধ্যাপক পদে ৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেবে। ৩০ এপ্রিল প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে ছয় সেট আবেদনপত্র পাঠাতে হবে। ২৫ মে বিকেল পাঁচটার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর পাঠাতে হবে আবেদনপত্র।
পদের বিবরণ১.
পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক/প্রভাষক (২টি), প্রভাষক (২টি)
বিভাগ: রসায়ন
পদসংখ্যা: ৪টি
বেতন স্কেল: সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা এবং প্রভাষক ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
২. পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক/প্রভাষক (১০টি)বিভাগ: ইতিহাস
পদসংখ্যা: ১০টি
বেতন স্কেল: সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা এবং প্রভাষক ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
৩. পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক/প্রভাষক (৮টি)বিভাগ: সমাজকর্ম
পদসংখ্যা: ৮টি
বেতন স্কেল: সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা এবং প্রভাষক ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
আরও পড়ুনবেসরকারি ব্যাংকে এমটি পদে চাকরি, বেতন ৭৫০০০ টাকা০৯ মে ২০২৫৪. পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক/প্রভাষক (২টি), প্রভাষক (৩টি)বিভাগ: ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং
পদসংখ্যা: ৫টি
বেতন স্কেল: সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা এবং প্রভাষক ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
৫. পদের নাম: প্রভাষকবিভাগ: ফারসি ভাষা ও সাহিত্য
পদসংখ্যা: ২টি
বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
৬. পদের নাম: প্রভাষকবিভাগ: উর্দু
পদসংখ্যা: ৩টি
বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
৭. পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক/প্রভাষক (৩টি), প্রভাষক (৬টি)বিভাগ: হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যব্যবস্থা
পদসংখ্যা: ৯টি
বেতন স্কেল: সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা এবং প্রভাষক ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
আরও পড়ুনরংপুর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটে নিয়োগ, ৭৬ পদের আবেদন অনলাইনে৩ ঘণ্টা আগে৮. পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক/প্রভাষক (২টি), প্রভাষক (২টি)বিভাগ: ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং
পদসংখ্যা: ৪টি
বেতন স্কেল: সহকারী অধ্যাপক পদের জন্য ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা এবং প্রভাষক ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
৯. পদের নাম: প্রভাষকবিভাগ: অ্যাগ্রিকালচারাল কেমিস্ট্রি (১টি), জেনেটিক অ্যান্ড প্ল্যান্ট ব্রিডিং (১টি), অ্যাগ্রোনমি (১টি), অ্যাগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন (১টি), প্ল্যান্ট প্যাথলজি (১টি), সয়েল সায়েন্স (১টি), হর্টিকালচার (১টি), এন্টোমোলজি (১টি)
পদসংখ্যা: ৮টি
বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
১০. পদের নাম: প্রভাষকবিভাগ: কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং
পদসংখ্যা: ২টি
বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা
আবেদনপত্র পাঠাবেন যে ঠিকানায়—প্রফেসর ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়;
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ২৫ মে ২০২৫, বিকেল ৫টা
*আবেদনের পদ্ধতিসহ যেকোনো বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পদ র ন ম পদস খ য সহক র
এছাড়াও পড়ুন:
শাপলা প্রতীক চাইল এনসিপি
নির্বাচন কমিশনে দলের নিবন্ধন আবেদন জমা দিয়ে দলের প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ চেয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। সেই সঙ্গে এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশনের পুনর্গঠনও দাবি করেছে দলটি।
রোববার আগারগাঁওস্থ নির্বাচন ভবনে নিবন্ধন আবেদনের শেষ দিনে প্রয়োজনীয় দলিলাদিসহ দলের আবেদন জমা দেন সদস্য সচিব আখতার হোসেন। এ সময় দলের মূখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটোয়ারী, উত্তরাঞ্চল সমন্বয়ক সারজিস আলম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্থা শারমিন, যুগ্ম মূখ্য সমন্বয়ক আরিফুর রহমান তুহিনসহ একটি প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিলেন।
বিকেল চারটার দিকে প্রায় পঞ্চাশ জন নেতাকর্মীসহ এনসিপি প্রতিনিধি দল নির্বাচন ভবনে আসে। পরে নির্বাচন ভবনের দ্বিতীয় তলায় ডেস্কপ্যাচে গিয়ে আবেদনপত্র জমা দেন তারা।
আবেদনপত্র জমা দিয়ে সাড়ে চারটার দিকে ব্রিফিংয়ে এসে সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা ইসি কর্মকর্তাদের কাছে আবেদনপত্র জমা দিয়েছি। নিবন্ধন শর্তপূরণ করে এমন সব কাগজপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। আমরা এনসিপির দলীয় প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ প্রতীক চেয়েছি।’
তিনটি প্রতীক আবেদনে উল্লেখ করলেও শাপলা প্রতীককে এনসিপির প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ দেবে বলে প্রত্যাশা রাখেন তিনি।
মূখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দিন পাটোওয়ারী জানান, শাপলা ছাড়াও ‘কলম’ ও ‘মোবাইল’ প্রতীক হিসেবে চেয়েছে এনসিপি। এর মধ্যে শাপলাই বরাদ্দ পাবেন বলে প্রত্যয় রাখেন তিনি।
এনসিপি নিবন্ধন পাবে এবং শাপলা প্রতীকে জয় জয়কর হবে আগামী নির্বাচনে বলেন তিনি।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত ৪০০ আসনের মধ্যে ৩০০ আসনে এনসিপি জয়ী হয়ে সরকার গঠন করতে পারবে বলে দাবি করেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, ‘আমরা এখনও দাবি করছি বর্তমান ইসির পুনর্গঠন করতে হবে। এ ইসি পুনর্গঠন হতে হবে এবং পুনর্গঠন হবেই। আমরা বি অপশনে যাচ্ছি না। আর কোনো বিকল্প নেই।