মেসোপটেমিয়ায় অন্তত ৩৪০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে শুরু হয়েছিল পপি ফুলের চাষাবাদ। এই ফুল এখনও ঘুম, শান্তি এবং মৃত্যুর প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আর এই ফুল থেকেই তৈরি হয় আফিম। এই ফুল আমাদের দেশে চাষ করা নিষেধ।
যদিও লাল পপি সবচেয়ে পরিচিত, প্রজাতিভেদে পপি ফুল সাদা, গোলাপি, লাল, বেগুনি, হলুদ এবং কমলাসহ বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। কিছু প্রজাতির পপির পরাগ গাঢ় নীল বা গাঢ় সবুজ রঙের হয়।
আরো পড়ুন:
যে রানিকে ‘জীবন্ত দেবী’ হিসেবে গণ্য করা হতো
সঞ্চয় করার কিছু কার্যকর উপায়
এই ফুলের বীজ একবার রোপণ করলে প্রতি বছর সামান্য পরিচর্যাতেই এটি আবার জন্মায়।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ফ্রান্সের যুদ্ধক্ষেত্রে লাল পপি একমাত্র বুনো ফুল হিসেবে প্রস্ফুটিত হয়েছিল। যে কারণে এই ফুল যুদ্ধ ও আত্মত্যাগের স্মারক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
পপি ফুলের পাপড়িগুলো খুব পাতলা এবং রেশমের মতো অনুভূতি দেয়। ফুলের কলি অবস্থায় পাপড়িগুলো কুঁচকানো থাকে এবং ফোটার সময় প্রসারিত হয়ে থাকে। পপি ফুল মৌমাছিদের কাছে পরাগের একটি দারুণ উৎস।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সড়ক বিভাজকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল শিশুর
নোয়াখালীতে অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে ধাক্কা দিলে তানু নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন শিশুটির মা-মামাসহ আরো তিন যাত্রী।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে জেল শহরের উত্তর সোনাপুরের কারামতিয়া আলিয়া মাদ্রাসার সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আরো পড়ুন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রাক চাপায় নিহত ২
কক্সবাজারে বেড়াতে গিয়ে নিহত ৫ নারীর দাফন সম্পন্ন
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সোনাপুর থেকে যাত্রী নিয়ে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা মাইজদীর উদ্দেশে রওয়ানা দেয়। সোনাপুর-মাইজদী সড়কের উত্তর সোনাপুরে কারামতিয়া আলিয়া মাদ্রাসার সামনে পৌঁছলে অটোরিকশাটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজনে ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়ে-মুচড়ে শিশু তানু, তার মা-মামাসহ আরো তিন যাত্রী আহত হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শিশু তানুকে মৃত ঘোষণা করেন।
সুধারাম মডেল থানার ওসি মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ‘‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’
ঢাকা/সুজন/রাজীব