সা‌বেক পররাষ্ট্র ও অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আর নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

আজ শুক্রবার সকালে বনানীতে তাঁকে দাফন করা হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুর-৪ (খানসামা-চিরিরবন্দর) আস‌ন থে‌কে নির্বাচিত সাবেক এই সংসদ সদস্য কিড‌নিসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। মাসখানেক ধরে বেশ অসুস্থ। তিনি ওই হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা বিভাগে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি স্ত্রী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন।

আবুল হাসান মাহমুদ আলী ১৯৪৩ সালের ২ জুন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার ডাক্তারপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬২ সালে অর্থনীতিতে স্নাতক এবং ১৯৬৩ সালে একই বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে প্রভাষক হিসেবেও কর্মরত ছিলেন।

১৯৬৬ সালে তৎকালীন পাকিস্তান ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি জার্মানি ও যুক্তরাজ্যে হাইকমিশনার হিসেবে এবং বিভিন্ন সময়ে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, চীন, ভুটানসহ বিভিন্ন জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সা‌বেক অর্থমন্ত্রী মাহমুদ আলী মারা গেছেন, বনানীতে দাফন

সা‌বেক পররাষ্ট্র ও অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আর নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

আজ শুক্রবার সকালে বনানীতে তাঁকে দাফন করা হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুর-৪ (খানসামা-চিরিরবন্দর) আস‌ন থে‌কে নির্বাচিত সাবেক এই সংসদ সদস্য কিড‌নিসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। মাসখানেক ধরে বেশ অসুস্থ। তিনি ওই হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা বিভাগে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি স্ত্রী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন।

আবুল হাসান মাহমুদ আলী ১৯৪৩ সালের ২ জুন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার ডাক্তারপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬২ সালে অর্থনীতিতে স্নাতক এবং ১৯৬৩ সালে একই বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে প্রভাষক হিসেবেও কর্মরত ছিলেন।

১৯৬৬ সালে তৎকালীন পাকিস্তান ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি জার্মানি ও যুক্তরাজ্যে হাইকমিশনার হিসেবে এবং বিভিন্ন সময়ে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, চীন, ভুটানসহ বিভিন্ন জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ