সমাজসেবা কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সাথে হাজীগঞ্জ সমাজকল্যাণ পরিষদের মত বিনিময় সভা
Published: 14th, May 2025 GMT
হাজীগঞ্জ সমাজকল্যাণ পরিষদের সাংগঠনিক অচলাবস্থা নিরসনে হাজিগঞ্জ এম সার্কেসে অবস্থিত সংগঠনের কার্যালয়ে সদস্যদের সাথে সমাজসেবা কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৩ মে বিকেল চার ঘটিকায় সমাজসেবা উপ-পরিচালক সরদার আসাদুজ্জামান শহর সমাজসেবা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জেলা রেজিস্ট্রেশন কর্মকর্তা হামিদুল্লাহ্ মিয়া হাজিগঞ্জ সমাজ কল্যাণ পরিষদ কার্যালয়ে সংগঠনের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন।
উপস্থিত সদস্যরা দীর্ঘ সময় সংগঠনের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি বিলুপ্ত করে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠন করার আহ্বান জানান। সাবেক কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জানান দীর্ঘ সময় সংগঠনের কমিটি না থাকার কারণে সামাজিক কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে তিনি দ্রুত নির্বাচনের তাগিদ দেন।
দপ্তর সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান আরিফ বলেন আমি দপ্তর সম্পাদক হলেও সংগঠনের দপ্তরের কোন ধরনের দায়িত্ব কখনো বুঝে পাইনি। কার্যকরী সদস্য মোঃ হালিম বেপারী এলাকার যুব সমাজকে কল্যাণমুখী কর্মকান্ডে জড়িত করার প্রয়োজনে সংগঠনকে ঢেলে সাজানোর অনুরোধ জানান।
তিনি বলেন বিগত দিনগুলোতে পদ-পদবি কুক্ষিগত করার মাধ্যমে সংগঠনটিকে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে ফলশ্রুতিতে এলাকায় মতবিরোধ দেখা দিয়েছে। তিনি অতি দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের আহবান জানান।
অবশেষে দীর্ঘ সময় মত-বিনিময়ের পর সমাজসেবা উপ-পরিচালক সরদার আসাদুজ্জামান বলেন সংগঠনের কার্যক্রম গতিশীল করার প্রয়োজনে খুব দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করা হবে এবং বিগত কমিটির দপ্তর সম্পাদককে শহর সমাজসেবা কর্মকর্তা কর্তৃক দিকনির্দেশনা প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচনের পথ সুগম করবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন।
এমনি ঘোষণার পর হাজিগঞ্জ সমাজ কল্যাণ পরিষদের সকল সদস্যদের মাঝে নতুনভাবে উদ্দীপনা পরিলক্ষিত হয়েছে। সদস্যদের মাঝ থেকে এমনি উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সমাজসেবা উপ-পরিচালক সরদার আসাদুজ্জামান শহর সমাজসেবা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম এবং রেজিস্ট্রেশন কর্মকর্তা হামিদুল্লাহ্ মিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ কর মকর ত স গঠন র সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবলে বিদেশি ফুটবলাররাও যখন ‘দেশি‘
বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবলে যুক্ত হলো নতুন এক অধ্যায়। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সার্কভুক্ত দেশগুলোর ফুটবলাররা ‘দেশি’ খেলোয়াড় কোটায় খেলতে পারবেন। অর্থাৎ, তাঁরা বিদেশি হিসেবে গণ্য হবেন না। তাতে একদিকে ক্লাবগুলোর শক্তি বাড়বে, অন্যদিকে ফুটবলারদের মধ্যেও তৈরি হবে নতুন প্রতিযোগিতা। তবে শেষ পর্যন্ত কতজন দক্ষিণ এশীয় ফুটবলার নাম লেখাবেন বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবলে, তার হিসাব মিলবে আজ ফুটবলারদের নিবন্ধন শেষ হলে।
গতকাল পর্যন্ত এ মৌসুমের জন্য ছয়জন সার্কভুক্ত ফুটবলারের বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবলে খেলা নিশ্চিত হয়েছে। আজ শেষ দিনে নাটকীয় কিছু না হলে সংখ্যাটা ছয়ই থাকার সম্ভাবনা বেশি। ছয়জনই সংশ্লিষ্ট দেশের জাতীয় দলের ফুটবলার, তাঁদের মধ্যে দুজন গোলকিপার। বাংলাদেশ পুলিশ এফসিতে নেপালের দুজন ও ভুটানের একজন, ফর্টিস এফসিতে শ্রীলঙ্কা ও নেপালের দুজন এবং রহমতগঞ্জ নেপালের একজনকে চূড়ান্ত করেছে।
ফকিরেরপুল ইয়ংমেনস কলকাতার এক গোলকিপারের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও শেষ পর্যন্ত তাঁকে আনার সম্ভাবনা কম। নবাগত পিডব্লিউডি নেপালের এক খেলোয়াড়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, তবে ওই খেলোয়াড় তাঁর সংস্থা থেকে ছাড়পত্র পাননি। আরামবাগ চেষ্টা করছে ভারতে থেকে এক খেলোয়াড়কে আনতে, যদিও তাঁকে পাওয়া অনিশ্চিত।
শ্রীলঙ্কার গোলকিপার সুজান পেরেরা