ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্যের চান্দেল জেলায় গতকাল বুধবার আসাম রাইফেলসের সদস্যদের গুলিতে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। তাঁদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে বলে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড দাবি করেছে।

সেনাবাহিনী দাবি করেছে, ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ওই ১০ জন নিহত হয়েছেন। যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁরা ‘জঙ্গি’ ছিলেন। নিহত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তাঁদের পরিবার বা আইনজীবীদের তরফে এখনো গণমাধ্যমে কিছু জানানো হয়নি।

সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাবি করেছে, দক্ষিণ মণিপুরের ভারত-মিয়ানমার সীমান্তের চান্দেল জেলার নতুন সামতাল গ্রামের কাছে এই সংঘর্ষ হয়েছে। জঙ্গিরা প্রথমে গুলি চালালে সেনাবাহিনী পাল্টা গুলি চালায়। এই বন্দুকযুদ্ধে ১০ জন নিহত হয়েছেন।

অবশ্য জঙ্গিদের পাল্টা গুলি চালানো নিয়ে বা এই সংঘর্ষ নিয়ে কোনো জঙ্গি গোষ্ঠীর তরফে এখনো কোনো বিবৃতি দেওয়া হয়নি।

সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড এক্সের বিবৃতি বলেছে, ‘ভারত-মিয়ানমার সীমান্তের কাছে নিউ সামতাল গ্রামের কাছে সশস্ত্র ক্যাডারদের গতিবিধির খবর সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পাওয়া গিয়েছিল। আসাম রাইফেলস ১৪ মে সেখানে অভিযান চালায়।’

এ অভিযানেই ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়ে সামাজিক যোগাযোমাধ্যমে সেনাবাহিনীর তরফে দাবি করা হয়েছে, ওই অঞ্চল থেকে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

চান্দেল জেলা প্রধানত কুকি, জো, নাগাসহ অন্যান্য আদিবাসী সমাজের মানুষ বসবাস করেন। তবে কোন জঙ্গি গোষ্ঠীর সদস্যদের হত্যা করা হয়েছে এবং তাঁরা কারা, সে সম্পর্কে সেনাবাহিনী বা সরকার এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।

মণিপুরে ধারাবাহিক গ্রেপ্তার, হত্যা

২০২৩ সালের মে মাস থেকে মণিপুরে মেইতেই ও আদিবাসীদের মধ্যে সংঘর্ষে ২৫০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। এরপর ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয়। কেন্দ্রীয় সরকার এবং কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি হাতে নেয়।

এরপর ধারাবাহিকভাবে রাজ্যে জঙ্গিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে এবং বিভিন্ন সংঘর্ষে বেশ কয়েকজনের মৃত্যুও হয়েছে। ১০ মে মণিপুরে নিরাপত্তা বাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে কমপক্ষে ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল বলে রাজ্য পুলিশ জানিয়েছিল। তাঁদের জঙ্গি হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ।

মণিপুরে স্বাধীনতাকামী পুরোনো জঙ্গিদের এখনো বেশ কিছু গোষ্ঠী যথেষ্ট সক্রিয়। এর মধ্যে অন্যতম নিষিদ্ধ সশস্ত্র সংগঠন কাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টি। ১৯৮০ সালে গঠিত এই মার্ক্সসিস্ট-লেনিনিস্ট-মাওবাদী ভাবধারার সশস্ত্র সংগঠন মণিপুরের অন্যতম পুরোনো সংগঠন। কাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টি ভেঙে আরও অন্তত ২০টি সংগঠন গঠিত হয়েছে। কাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টির অধীনও একাধিক সশস্ত্র সামরিক গেরিলা বাহিনী রয়েছে।

তবে কাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান সংগঠন কতটা শক্তিশালী বা তার শাখা সংগঠনগুলো কতটা মজবুত, তা জোর দিয়ে বলা মুশকিল। গোয়েন্দা তথ্য অনুসারে, এদের অধিকাংশই অত্যন্ত ছোট ও অসংগঠিত।

তবে রাষ্ট্রপতি শাসন জারির সময়ে রাজ্য পুলিশের এক উচ্চপদস্থ এক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানিয়েছিলেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাদের হাতে অত্যাধুনিক স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র রয়েছে, যেটা বেশ উদ্বেগের বিষয়।

ওই কর্মকর্তা আরও বলেছিলেন, এই সংগঠনগুলোর নেতৃত্ব প্রধানত হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতেই সম্প্রদায়ের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। যে কারণে তাদের পক্ষে আন্দোলন চলাকালে আরামবাই টেঙ্গোল নামে তাদের একটি অস্বীকৃত নিরাপত্তা প্রদানকারী সংগঠনের হাতে প্রভূত অস্ত্র তুলে দেওয়া সম্ভব হয়েছিল।

ওই কর্মকর্তার বক্তব্য অনুসারে, সরকারের লক্ষ্য ছিল এই পুরোনো মাওবাদী ভাবধারার সংগঠনগুলোকে কুকি বা নাগা বিদ্রোহী সংগঠনের পাশাপাশি নিষ্ক্রিয় করা। সেই কাজ সেনাবাহিনী শুরু করে। এর ফলেই মণিপুরে নতুন করে শুরু হয় বন্দুকযুদ্ধ, যাতে গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও তাঁদের মধ্যে কতজন আসলেই জঙ্গি, সে সম্পর্কে সার্বিক তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি।

১০ মে যাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, পুলিশ তাঁদের পরিচয় জানিয়েছে। পুলিশের তরফে বলা হয়েছিল, ওই দিন গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের মধ্যে কাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টি (পিপলস ওয়ার গ্রুপ) নামে এক উপদলের দুই সক্রিয় সদস্য ছিলেন। তাঁদের নামও প্রকাশ করা হয়েছিল। তাঁরা হলেন নিংথৌজাম কিরণ মেইতেই ওরফে বোইনাও (২৯) এবং সোরোখাইবাম ইনাওচা সিং (৪৫) নামে দুজন জ্যেষ্ঠ কমান্ডার।

এই বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো গত দেড় বছরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল। সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দেওয়ার নামে তারা জোর করে টাকা তুলতে শুরু করেছিল বলে পুলিশের অভিযোগ।

তবে এই মুহূর্তে মণিপুরে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা এবং কর্মীরা যথেষ্ট সক্রিয় না থাকায় ‘জঙ্গি’ বলে যাঁদের পরিচয় দেওয়া হচ্ছে, তাঁদের সম্পর্কে বিশেষ কোনো তথ্য স্থানীয় বা জাতীয় প্রচারমাধ্যমে আসছে না।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর সশস ত র কম ন ড স ঘর ষ ন ন হত মণ প র স গঠন র তরফ

এছাড়াও পড়ুন:

‘তোকে গুলি করে মারব না, ব্লেড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারব’

প্রকাশ্যে গুলি করে চট্টগ্রামে একের পর এক খুনের ঘটনায় উঠে আসছে তাঁর নাম। হত্যা মামলায় তাঁকে আসামিও করেছে নিহত ব্যক্তিদের পরিবার। পুলিশ তাঁকে হন্য হয়ে খুঁজলেও থেমে নেই তাঁর অপরাধ। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার রাতে চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ীকে মুঠোফোনে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ‘সন্ত্রাসী’ মোহাম্মদ রায়হানের বিরুদ্ধে। ওই ব্যবসায়ীকে রায়হান বলেন, ‘তোকে গুলি করে মারব না, ব্লেড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারব।’

হুমকি পাওয়া ওই ব্যবসায়ীর নাম মো. একরাম। তিনি পাথরের ব্যবসা করেন। আজ সকালে প্রথম আলোকে তিনি বলেন, গতকাল রাত আটটার দিকে তাঁকে ফোন করেন সন্ত্রাসী রায়হান। পরে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো খুদে বার্তায় তাঁকে ব্লেড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারার হুমকি দেন।

কেন হুমকি দেওয়া হচ্ছে, তা জানতে চাইলে ব্যবসায়ী একরাম বলেন, গত ১৫ মার্চ ঢাকার একটি শপিং মলে ঘুরতে দেখে চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন তিনি। এরপর সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না এবং বিদেশে পলাতক সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ তাঁকে হুমকি দেন। ওই হুমকির ঘটনায় তিনি পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেছিলেন। এরপর মামলা তুলে নিতে তাঁকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। নতুন করে হুমকির বিষয়ে থানায় মামলা কিংবা জিডি করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান ব্যবসায়ী একরাম।

নগর ও জেলার বেশ কয়েকটি হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী রায়হানের নাম উঠে এসেছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। —আমিনুর রশিদ, সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম), চট্টগ্রাম নগর পুলিশ।

একরামের স্ত্রী রুমা আক্তার দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, ‘হুমকির পর রাতে বিষয়টি পুলিশ কমিশনারকে বলার সঙ্গে সঙ্গে সোয়াত টিমসহ পুলিশের দল বাসার সামনে পাহারায় রয়েছে। ভয়ে আমার স্বামী এখন বাসা থেকে বের হচ্ছেন না। বের হলে সঙ্গে পুলিশ থাকবে বলে জানানো হয়েছে।’

আরও পড়ুনরাউজানে যুবদলকর্মী আলম খুনেও আলোচনায় ‘সন্ত্রাসী’ রায়হানের নাম২৬ অক্টোবর ২০২৫

বেপরোয়া ছোট সাজ্জাদকে ধরিয়ে দিতে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কমিশনার পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছিলেন। ছোট সাজ্জাদ ১৫ মার্চ গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে যাওয়ার পর তাঁর বাহিনীর দেখভাল করছেন রায়হান।

পুলিশ জানায়, হত্যাচেষ্টার একটি মামলায় কারাগারে গিয়ে চট্টগ্রামের আলোচিত সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে পরিচয় হয় রায়হানের। গত বছরের ৫ আগস্টের পর দুজন কারাগার থেকে জামিনে বের হন। এরপর ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন রায়হান। সাজ্জাদ সম্প্রতি আবারও কারাগারে গেলে রায়হান তাঁর অস্ত্রভান্ডারের দেখভাল করছেন।

জানতে চাইলে পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। এর আগেও হুমকির বিষয়ে মামলা করেছিলেন ওই ব্যবসায়ী।’

নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম) আমিনুর রশিদ বলেন, নগর ও জেলার বেশ কয়েকটি হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী রায়হানের নাম উঠে এসেছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে।

আরও পড়ুন‘আমি রায়হান, মাথার খুলি উড়ায় ফেলব’০৮ আগস্ট ২০২৫একের পর এক খুনে রায়হানের নাম

চট্টগ্রামে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী জনসংযোগে অংশ নেওয়া ‘সন্ত্রাসী’ সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলাকে (৪৩) গুলি করে হত্যা করা হয় ৫ নভেম্বর। এর তিন দিন আগে সরোয়ারকে ফোন করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে রায়হানের বিরুদ্ধে। নিহত সরোয়ারের বাবা জানান, রায়হান সরোয়ারকে ফোন দিয়ে বলেন, ‘তোর সময় শেষ, যা খাওয়ার খেয়ে নে।’

এর আগে গত ২৫ অক্টোবর মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফেরার সময় রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতলে গুলি করে হত্যা করা হয় যুবদল কর্মী আলমগীর আলমকে। এই হত্যা মামলায় রায়হানকে আসামি করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, রাজনৈতিক এই হত্যাকাণ্ডে রায়হান ভাড়াটে হিসেবে কাজ করেছেন। জীবিত অবস্থায় মুঠোফোনে আলমগীর আলমের কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে আলমগীরকেও রায়হানের নাম উল্লেখ করে শঙ্কা প্রকাশ করতে দেখা যায়।

আরও পড়ুন‘তোর সময় শেষ, যা খাওয়ার খেয়ে নে’—তিন দিন আগে হুমকি পেয়েছিলেন সরোয়ার০৬ নভেম্বর ২০২৫

পুলিশ জানায়, হত্যাচেষ্টার একটি মামলায় কারাগারে গিয়ে চট্টগ্রামের আলোচিত সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে পরিচয় হয় রায়হানের। গত বছরের ৫ আগস্টের পর দুজন কারাগার থেকে জামিনে বের হন। এরপর ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন রায়হান। সাজ্জাদ সম্প্রতি আবারও কারাগারে গেলে রায়হান তাঁর অস্ত্রভান্ডারের দেখভাল করছেন।

গত ২৫ জুলাই চট্টগ্রাম নগরের কালুরঘাট এলাকার এক ওষুধের দোকানিকেও মুঠোফোনে হুমকি দেন রায়হান। তিনি ওই দোকানিকে বলেন, ‘আমি ঢাকাইয়া আকবর খুনের মামলার ২ নম্বর আসামি রায়হান, মাথার খুলি উড়ায় ফেলব। ...আকবর সি বিচে কীভাবে পড়ে ছিল তুই দেখছস? তুইও পড়ে থাকবি।’

চাঁদা না পেয়ে গত ১ আগস্ট চান্দগাঁও থানার মোহরা এলাকার এক ব্যবসায়ীকেও গুলি করার অভিযোগ ওঠে রায়হানের বিরুদ্ধে। মো. ইউনুস নামের ওই ব্যবসায়ী নদী থেকে বালু তোলার কাজে ব্যবহৃত খননযন্ত্রের ব্যবসা করেন। পুলিশ জানায়, রায়হানের নামে গত বছরের ৫ আগস্টের পর চট্টগ্রাম নগর ও জেলায় জোড়া খুনসহ বিভিন্ন অভিযোগে ১৫টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে সাতটি হত্যা মামলা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাস ধুয়েমুছে চালকের সহকারী ওয়াশরুমে গিয়েছিলেন, ফিরে দেখেন আগুন জ্বলছে
  • ‘বাসটির সঙ্গে একটি ট্রাকের ধাক্কা লাগে, এরপর আর কিছু মনে নেই’
  • বিধিমালা সংশোধন এক দিনেই করা যায় 
  • রেলের ৭ লাখ টাকার যন্ত্র ২৭ হাজারে বানালেন তিনি
  • রাতে এক ঘণ্টার ব্যবধানে সাভার-ধামরাইয়ে দুই বাসে আগুন
  • জনস্বাস্থ্য নিয়ে গবেষণাই তাঁর নেশা 
  • ইডেনে স্পিন বিষ, ১৫ উইকেটের দিনে উড়ছে ভারত
  • বিচারকের ছেলে হত্যা মামলার আসামি লিমন পাঁচ দিনের রিমান্ডে
  • বিচারকের ছেলে হত্যা: লিমন ৫ দিনের রিমান্ডে
  • ‘তোকে গুলি করে মারব না, ব্লেড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারব’