রাকিবুল হাসানের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিংয়ের বিপক্ষে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ ইমার্জিং দল। স্কোরবোর্ডে কম পুঁজি হলেও দারুণ ক্যামিও ইনিংস খেলে এবং ঘূর্ণি জাদুতে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন রাকিবুল।

রাজশাহীতে শুক্রবার (১৬ মে) আগে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ২২৫ রানে থেমে যায় বাংলাদেশ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৯১ রানের বেশি করতে পারেনি সফরকারী প্রোটিয়ারা। ৩৪ রানের জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ নিশ্চিত করে স্বাগতিক শিবির।

ব্যাট হাতে ৪২ রানের পাশাপাশি বল হাতে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন রাকিবুল।

আরো পড়ুন:

মিলল ছাড়পত্র, গ্রুপ পর্বের সব ম্যাচেই মোস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের চ্যাম্পিয়ন দল ৪৪ কোটি, বাংলাদেশ পাবে কত?

জবাবে ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা ২১ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে। এরপর ঘুরে দাঁড়ায় তারা। তবে দলীয় ৬৭ রানে তৃতীয় উইকেট হারানোর পর থেকে শুরু হয় পতনের ধারা। সর্বোচ্চ ৪০ রান আসে তিয়ান মিচেলের ব্যাট থেকে।

এ ছাড়া হ্যান্ডসম মোকেনা ৩৭, অ্যান্ডিল চার্লস ৩৫ এবং অধিনায়ক জর্জ মার্টিনাস ৩৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন। থিতু হওয়ার পরও লম্বা ইনিংস খেলতে না পারাই কাল হয় প্রোটিয়া শিবিরের জন্য।

বাংলাদেশের হয়ে রাকিবুল একাই নেন ৪ উইকেট। ১০ ওভারে মাত্র ২৬ রান দিয়ে উইকেটগুলো শিকার করেন তিনি। মাহফুজুর রাব্বি ও ওয়াসি সিদ্দিকি ২টি করে উইকেট নেন।

এর আগে বাংলাদেশ শুরু থেকেই নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে। সর্বোচ্চ ৫৮ রান আসে মাহফুজুরের ব্যাট থেকে। ৪০ বলে ৪২ রান করে দুইশ ছাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন রাকিবুল। অধিনায়ক আকবরের ব্যাট থেকে আসে ৩৮ রান এবং মাহফিজুল ইসলাম রবিন করেন ২৬ রান।

প্রোটিয়াদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন সেসোনা। তিয়ান মিচেল নেন ২টি উইকেট।

ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

কোলন ক্যানসার প্রতিরোধে যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন

কোন খাবার কীভাবে খাবেন

মাছ-মাংস উচ্চ তাপমাত্রায় রান্নার সময় হেটেরোসাইক্লিক অ্যামাইনস ও পলিসাইক্লিক অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন নামের যৌগ তৈরি হয়। বিশেষ করে গ্রিল, আগুনে ঝলসানো কাবাব বা উচ্চ তাপে কিছু ভাজার সময় এসব যৌগ বেশি তৈরি হয়। এসব যৌগ ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই মাছ-মাংস পুড়িয়ে, ঝলসিয়ে বা ফ্রাই করে না খেয়ে ঝোল করে রান্না করে খেতে হবে।

উচ্চ তাপমাত্রায় ভাজা বা বেক করা খাবার যেমন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, ক্র্যাকার, চিপস ও তেলে ভাজা বিস্কুটে অ্যাক্রিলামাইড তৈরি হয়। যেসব খাবার দুইবারের বেশি ভাজা হয়, তাতে অ্যাক্রিলামাইড তৈরির হার বেশি। এমন খাবার নিয়মিত খেলে পরিপাকতন্ত্রের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন

সম্পর্কিত নিবন্ধ