চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হয়েছে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ফৌজদারহাট স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে দুর্ঘটনার প্রভাবে ট্রেন চলাচলে কোনো অসুবিধা হচ্ছে না বলে জানিয়েছে রেল পুলিশ।

রেল পুলিশের ফৌজদারহাট ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) তাপস কুমার মিত্র বলেন, স্টেশনে চট্টগ্রাম বন্দরমুখী মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন পেছন থেকে ঘুরিয়ে সামনের দিকে লাগানোর কথা। ইঞ্জিনটি সামনে আনার পর বগির সঙ্গে সংযুক্ত করার আগে একটি চাকা লাইনচ্যুত হয়।

তিনি আরও বলেন, দুর্ঘটনার কারণে ট্রেন চলাচলে কোনো অসুবিধা হচ্ছে না। চট্টগ্রাম থেকে উদ্ধারকারী ট্রেন এসে লাইনচ্যুত ইঞ্জিনটি উদ্ধার করবে। এরপর তা মালবাহী ট্রেনটির বগির সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ল ইনচ য ত

এছাড়াও পড়ুন:

পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা

দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। 

আরো পড়ুন:

চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন

১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা

পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।  

বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”

ঢাকা/ইমরান/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ