ছিনতাইকারীকে ধরে পুলিশে দিলেন মাইক্রোবাস চালক
Published: 21st, June 2025 GMT
চট্টগ্রামে ছিনতাইকালে একজনকে ধরে পুলিশে দিয়েছেন রিপন নামে এক মাইক্রোবাসের চালক। শনিবার ভোরে আসকারদীঘির পশ্চিম পাড়ে এ ঘটনা ঘটে। ওই চালকের গলায় ছুরি ধরা হলেও তিনি তা ধরে ধস্তাধস্তি শুরু করেন। আঘাতপ্রাপ্ত হয়েও একজনকে ধরে ফেলেন। অন্য দুই ছিনতাইকারী পালিয়ে যায়।
জানা গেছে, জিইসি এলাকায় মাইক্রোবাস রেখে অটোরিকশায় করে বাসায় ফিরছিলেন রিপন। ভোররাত ৪টায় রিমা কমিউনিটি সেন্টারের সামনে আরেকটি অটোরিকশায় করে আসা তিন দুর্বৃত্ত তাঁর গতিরোধ করে। তারা ছুরি দিয়ে রিপনের হাত ও কানে আঘাত করে মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনিয়ে নেয়। গলায় ছুরিকাঘাতের সময় তিনি সেটি ধরে ফেলেন।
রিপনের ভাষ্য, ‘গলায় ছুরি ঠেকিয়ে ওরা ভয় দেখাচ্ছিল। তখন ভেবেছিলাম, চুপ থাকলে হয়তো আমাকে খুন করে ফেলবে। তখনই আমি ছুরিটা ধরে ফেলি। এ সময় তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এক পর্যায়ে দুইজন ছিনতাইকারী পালিয়ে যায়। মাটিতে ফেলে রাখা একজনকে ধরে রাখি।’
ওই সড়কে টহলরত পুলিশের একটি দল সেখানে পৌঁছে জানতে পারে। এ সময় ওই ছিনতাইকারীকে একটি অটোরিকশাসহ আটক করা হয়।
কোতোয়ালি থানার এসআই মো.
এদিকে লোহাগাড়ায় বিশেষ অভিযানে ডাকাতি মামলায় অভিযুক্ত এক দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তারা হলো বাঁশখালীর গুলুল্যাখালী মাইজপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মনজুর আলম (৫২) ও তার স্ত্রী হাছিনা বেগম (৪০)। মনজুর এখন বান্দরবানের লামা উপজেলার আজিজনগর হিমছড়িপাড়ায় বাস করে।
শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের আধুনগর ইউনিয়নের খাসমহল এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। দু’জনের কাছে দুটি দেশীয় তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র, পাঁচ রাউন্ড গুলি, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা ও মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বলে জানান লোহাগাড়া থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান। তিনি বলেন, অস্ত্র আইনে মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে শনিবার সকালে আদালতে পাঠানো হয়।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ছিনতাইকারীকে ধরে পুলিশে দিলেন মাইক্রোবাস চালক
চট্টগ্রামে ছিনতাইকালে একজনকে ধরে পুলিশে দিয়েছেন রিপন নামে এক মাইক্রোবাসের চালক। শনিবার ভোরে আসকারদীঘির পশ্চিম পাড়ে এ ঘটনা ঘটে। ওই চালকের গলায় ছুরি ধরা হলেও তিনি তা ধরে ধস্তাধস্তি শুরু করেন। আঘাতপ্রাপ্ত হয়েও একজনকে ধরে ফেলেন। অন্য দুই ছিনতাইকারী পালিয়ে যায়।
জানা গেছে, জিইসি এলাকায় মাইক্রোবাস রেখে অটোরিকশায় করে বাসায় ফিরছিলেন রিপন। ভোররাত ৪টায় রিমা কমিউনিটি সেন্টারের সামনে আরেকটি অটোরিকশায় করে আসা তিন দুর্বৃত্ত তাঁর গতিরোধ করে। তারা ছুরি দিয়ে রিপনের হাত ও কানে আঘাত করে মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনিয়ে নেয়। গলায় ছুরিকাঘাতের সময় তিনি সেটি ধরে ফেলেন।
রিপনের ভাষ্য, ‘গলায় ছুরি ঠেকিয়ে ওরা ভয় দেখাচ্ছিল। তখন ভেবেছিলাম, চুপ থাকলে হয়তো আমাকে খুন করে ফেলবে। তখনই আমি ছুরিটা ধরে ফেলি। এ সময় তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এক পর্যায়ে দুইজন ছিনতাইকারী পালিয়ে যায়। মাটিতে ফেলে রাখা একজনকে ধরে রাখি।’
ওই সড়কে টহলরত পুলিশের একটি দল সেখানে পৌঁছে জানতে পারে। এ সময় ওই ছিনতাইকারীকে একটি অটোরিকশাসহ আটক করা হয়।
কোতোয়ালি থানার এসআই মো. আশরাফুল জানান, এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। চালক রিপনের সাহসিকতায় ছিনতাইকারী ধরা পড়ে।
এদিকে লোহাগাড়ায় বিশেষ অভিযানে ডাকাতি মামলায় অভিযুক্ত এক দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তারা হলো বাঁশখালীর গুলুল্যাখালী মাইজপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মনজুর আলম (৫২) ও তার স্ত্রী হাছিনা বেগম (৪০)। মনজুর এখন বান্দরবানের লামা উপজেলার আজিজনগর হিমছড়িপাড়ায় বাস করে।
শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের আধুনগর ইউনিয়নের খাসমহল এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। দু’জনের কাছে দুটি দেশীয় তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র, পাঁচ রাউন্ড গুলি, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা ও মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বলে জানান লোহাগাড়া থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান। তিনি বলেন, অস্ত্র আইনে মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে শনিবার সকালে আদালতে পাঠানো হয়।