ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধে ইরানের ৬২৭ জনের প্রাণহানি হয়েছে। ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছেন ৪ হাজার ৮৭০ জন।

আজ বুধবার রাতে ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিহতের একটি আপডেট সংখ্যা প্রকাশ করেছে। সামাজিক মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হোসেইন কারমানপুর বলেছেন, ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৬২৭ জন নিহত এবং ৪ হাজার ৮৭০ জন আহত হয়েছেন। খবর আল জাজিরার

হোসেইন কারমানপুর বলেন, ইসরায়েলের হামলায় তেহরানে সবচেয়ে বেশি হতাহতের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। এরপর রয়েছে কেরমানশাহ, খুজেস্তান, লোরেস্তান ও ইসফাহান।

পোস্টে কারমানপুর লিখেছেন, ‘আমি কোনো বিচার করছি না। হামলায় আহত শিশু, মা ও বেসামরিক নাগরিকদের বেদনাদায়ক দৃশ্য আমি বর্ণনা করছি না, এটি আমি মানুষের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি, তারা বিচার করবে।’

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ইসরায়েলের হামলায় নিহত ইরানের নাগরিকদের প্রায় ৮৬ দশমিক ১ শতাংশ ঘটনাস্থলেই মারা যান। এছাড়া বাকি ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইসর য় ল ইসর য় ল র

এছাড়াও পড়ুন:

চায়ের দোকান থেকে নিউইয়র্ক, পুরস্কার ঘোষণার দিনেই মৃত্যু

কোনো তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা তাঁর প্রথম ছবি দিয়ে ভারতীয় সিনেমার মানচিত্রে আলোড়ন তুললেন; ছবিটি পেল জাতীয় পুরস্কার। আর পুরস্কার ঘোষণার একই দিনে সেই তরুণ চিরতরে চলে গেলেন। এই অবিশ্বাস্য ঘটনাই ঘটেছিল অবতার কৃষ্ণ কৌলের জীবনে।
১৯৩৯ সালে কাশ্মীরের শ্রীনগরে জন্ম নেওয়া কৌলের শৈশবই ছিল বেদনার। বাবার হাতে নির্যাতনের শিকার হয়ে একদিন তিনি ঘর ছেড়ে পালালেন। রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মে দিন কাটত, চায়ের দোকানে কিংবা ছোট হোটেলে কাজ করতেন। অভুক্ত থেকেও বই আর শব্দের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব গড়ে উঠল। এই অপূর্ণ শৈশবই হয়তো পরে তাঁকে সিনেমার ভেতর মানুষ আর সমাজকে ভিন্ন চোখে দেখার শক্তি দিয়েছিল।

নিউইয়র্কে নতুন জীবন
পরবর্তী সময় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকরি পেয়ে পৌঁছে গেলেন নিউইয়র্কে। দিনের চাকরির ফাঁকে রাতগুলো কাটত সিনেমা ও সাহিত্য নিয়ে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস আর পরে ব্রিটিশ ইনফরমেশন সার্ভিসে কাজ করলেও তাঁর আসল পৃথিবী ছিল অন্যত্র। সহকর্মীরা প্রায়ই দেখতেন, হাতে উপন্যাস বা নোটবুক নিয়ে বসে আছেন কৌল। তাঁর চোখে তখন এক স্বপ্ন—চলচ্চিত্র নির্মাণ।

‘২৭ ডাউন’–এর শুটিং চলছে। ইনস্টাগ্রাম থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ