চরমোনাই পীরের মহাসমাবেশে জামায়াতে ইসলামী-এনসিপি-হিন্দু মহাজোটের নেতারা
Published: 28th, June 2025 GMT
সংস্কার, বিচার, সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের দাবিতে চরমোনাই পীরের নেতৃত্বাধীন ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, গণ অধিকার পরিষদ, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন দলের নেতারা যোগ দিয়েছেন।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলমান এ মহাসমাবেশ হিন্দু্, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সংগঠনের নেতারাও রয়েছেন। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচানর বিরোধী হওয়ায় বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি ইসলামী আন্দোলন। দুপুর দুইটায় শুরু হয় লাখো মানুষের এ সমাবেশ।
জামায়াত নেতাদের মধ্যে রয়েছেন দলটির নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরোয়ার, সহকারী সেক্রেটার রফিকুল ইসলাম খান। যোগ দিয়েছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণ অধিকার সভাপতি নূরুল হক নূর, এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মূখ্য সংগঠক সারজিস আলম, নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মাওলানা মূসা বিন ইজহার, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমাদ আবদুল কাদের মহাসচিব, ইসলামী ঐক্যজোট মহাসচিব মাওলানা সাখাওয়াত হোসেন রাজি, বাংলাদেশ খেলাফত মহাসচিব জালাল উদ্দীন, খেলাফত আন্দোলন মহসচিব ইউসুফ সাদিক হক্কানি প্রমুখ।
মহাসমাবেশে যোগ দেন জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসবি গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক, বোধিজ্ঞান ভাবনাকেন্ত্রের সভাপতি দয়াল কুমার বড়ুয়া, বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিও।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: এনস প জ ম য় ত ইসল ম ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ