গর্ভধারণের পর একজন নারীর দেহে আমিষ ও অনুপুষ্টির (মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস) চাহিদা বাড়ে। যথাযথ সুষম খাবার ও পুষ্টির অভাবে অনুপুষ্টির ঝুঁকিতে পড়েন অন্তঃসত্ত্বা নারীরা। অন্তঃসত্তা নারী ও তাঁর গর্ভের শিশুর অনুপুষ্টির চাহিদা পূরণ করবে মাল্টিপল নিউট্রিয়েন্ট সাপ্লিমেন্টস (এমএমএস) ট্যাবলেট। এই ট্যাবলেট আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড (আইএফএ) ট্যাবলেটের চেয়ে বেশি কার্যকর। এমএমএস ট্যাবলেটে রয়েছে আয়রন ও ফলিক অ্যাসিডসহ ১৫টি ভিটামিন ও মিনারেল (খনিজ উপাদান)। আজ সোমবার হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের ‘ট্রান্সফরমিং লাইভস থ্রু নিউট্রিশন’ প্রকল্প ও প্রথম আলো আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

রাজধানীর কারওয়ানবাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে ‘মা ও শিশুর অনুপুষ্টির জোগানে এমএমএস: বিদ্যমান অবস্থা ও সম্ভাবনার পথ’ শিরোনামে এই গোলটেবিল বৈঠক হয়। বক্তারা বলেন, মা ও শিশুমৃত্যু, কম ওজনের শিশু জন্ম, মৃত শিশু জন্ম ও অপরিণত শিশু জন্মের হার কমাতে একজন নারী অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর থেকে তাঁর অন্তত চারবার প্রসবপূর্ব সেবা (অ্যান্টিনেটাল কেয়ার বা এএনসি) নিশ্চিতের পাশাপাশি তাঁর অনুপুষ্টির চাহিদা মেটানোর ওপর জোর দিতে হবে। গর্ভধারণের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত একটি করে এমএমএস ট্যাবলেট অনুপুষ্টির চাহিদা মেটাতে পারে। দরিদ্র মায়েদের জন্য বিনা মূল্যের এমএমএস ট্যাবলেট সরবরাহে সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তাঁরা। এ কাজে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগগুলোকে কাজে লাগানোর ওপরও জোর দেওয়া হয়।

গোলটেবিলের শুরুতে গর্ভধারণের সময় পুষ্টির গুরুত্ব বিষয়ে ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের পুষ্টি ও স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান আফসানা হাবিব শিউলী। তিনি বৈশ্বিক তথ্য তুলে ধরে বলেন, গর্ভধারণের পর একজন মায়ের ভিটামিন ও খনিজের (মিনারেল) মতো অনুপুষ্টির (মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস) চাহিদা বাড়ে ৫০ শতাংশ। আইএফএ ট্যাবলেটে শুধু আয়রন আর ফলিক অ্যাসিড থাকে। অন্যদিকে এমএমএসে থাকে আয়রন ও ফলিক অ্যাসিডসহ ১৫টি ভিটামিন ও মিনারেল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এমএমএস সুপারিশ করে ২০২০ সালে নীতিমালা করেছে। স্বাস্থ্য গবেষণাবিষয়ক আন্তর্জাতিক সাময়িকী কোক্রেন লাইব্রেরি এবং ল্যানসেট–এ প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, এমএমএস নেওয়া মায়েদের সন্তানদের কম ওজন নিয়ে জন্ম, খর্বকায় ও শীর্ণকায় হওয়ার ঝুঁকি কমে। কম ওজন ও রক্তশূন্যতায় ভুগছেন এমন মায়েরাও এমএমএস নিলে কম ওজনের শিশুর জন্ম ১৯ শতাংশ এবং অপরিণত শিশুর জন্ম ১৬ শতাংশ কমে। শিশুমৃত্যু কমে ২৯ শতাংশ। আফসানা হাবিব শিউলী বলেন, এখন সময় এসেছে এমএমএস ট্যাবলেটের দিকে স্থানান্তরিত হওয়া। আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড ট্যাবলেটের চেয়ে এমএমএসে খরচ বেশি হলেও দীর্ঘমেয়াদে এটাতে উপকারিতা বেশি। ১ ডলার বিনিয়োগে ফেরত আসবে ৩৭ ডলার। মায়েদের বোঝাতে হবে যে এই ট্যাবলেট গ্রহণ তাঁর জন্য কতটা জরুরি।

প্যানেল আলোচক হিসেবে আইসিডিডিআরবির ইমেরিটাস বিজ্ঞানী শামস এল আরেফিন বলেন, সরকার এমএমএস বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অঙ্গীকার করেছে। এখন কীভাবে বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া শুরু হবে, তা নিয়ে আলোচনা শুরু হওয়া প্রয়োজন। সরকার অত্যাবশ৵কীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করার উদ্যোগ নিয়েছে। ওই তালিকায় এমএমএস অন্তর্ভুক্ত করলে ভালো হয়। তবে অনুপুষ্টির চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি অন্তত চারটি মানসম্মত প্রসবপূর্ব সেবা (এএনসি) নিশ্চিত করতে হবে।

প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ–বিশেষজ্ঞদের সংগঠন অবস্টেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের (ওজিএসবি) সভাপতি অধ্যাপক ফারহানা দেওয়ান বলেন, দেশে এমএমএস সেবন শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি আরও গবেষণা করা দরকার। একজন মা গর্ভধারণের সময় একটি করে এমএমএস ট্যাবলেট খেলে অনুপুষ্টির ঘাটতি হবে না। এটা জানা থাকলে চিকিৎসকেরাও মায়েদের জন্য ব্যবস্থাপত্রে (প্রেসক্রিপশন) এমএমএস ট্যাবলেট খাওয়ার পরামর্শ দিতে পারবেন।

সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানির (এসএমসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তসলিম উদ্দীন খান বলেন, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পেতে চাইলে মাকে সুস্থ রাখতে হবে। দুর্গম এলাকা ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য বিনা মূল্যে এমএমএস দিতে হবে। একইভাবে বাণিজ্যিকভাবেও এমএমএস বিক্রির ব্যবস্থা রাখতে হবে। যাদের সামর্থ্য রয়েছে, এমন পরিবারগুলো কিনে খায়। তিনি বাল্যবিবাহ ও কম বয়সে মা হওয়ার বাস্তবচিত্র বিবেচনায় রেখে কিশোরীদেরও এমএমএস ও ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

পুষ্টি নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংস্থা নিউট্রিশন ইন্টারন্যাশনালের ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর আসফিয়া আজিম বলেন, যে প্রক্রিয়ায় সরকার আইএফএ ট্যাবলেট বিনা মূল্যে বিতরণ করে, সেই প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে এমএমএস বিতরণ করলে নারীরা উপকৃত হবেন। অনেক মা আইএফএ ট্যাবলেট খাচ্ছেন না, এএনসি নিচ্ছেন না। কেন তাঁরা নিচ্ছেন না, সেই সমস্যাগুলো শনাক্ত করতে হবে। তাহলে আইএফএর স্থলে এমএমএস বিতরণ শুরু করলে তা সত্যিকারভাবে কাজে লাগবে।

দ্য হাঙ্গার প্রজেক্টের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও শাসন বিভাগের কারিগরি বিশেষজ্ঞ সুবীর খিয়াং জানান, তাঁদের সংস্থা ‘গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর সাসটেইনেবল নিউট্রিশন (জিএএসএন)’ শিরোনামে দেশের ৮টি উপজেলার ৫০টি ইউনিয়নে মা ও শিশুপুষ্টির বিষয়ে ৫ বছর মেয়াদি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এলাকাভিত্তিক জনগণের অংশগ্রহণে এই প্রকল্পের মাধ্যমে দুই বছর ধরে মায়েদের মধে৵ এমএমএস ট্যাবলেট বিতরণ করা হচ্ছে। শুরুতে এলাকার লোকজনের মধ্যে একটি ভুল ধারণা ছিল যে এমএমএস নিলে গর্ভের সন্তান বেশি বড় হয়ে যাবে, মায়েদের সি সেকশন (অস্ত্রোপচারে শিশু জন্ম) বেড়ে যাবে। তবে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে তাঁরা এ ধারণা অনেকাংশে দূর করতে পেরেছেন।

এমএমএস বিতরণের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইমপ্রুভড নিউট্রিশনের (গেইন) প্রকল্প সমন্বয়কারী নীলিমা আজাদ বলেন, তাঁদের প্রকল্প এলাকায় ৫৪ শতাংশ মা এমএমএস ট্যাবলেট কিনে নিচ্ছে। উপকারিতা বোঝাতে পারলে পরিবারগুলো কিনেও খাবে। চিকিৎসকদের উচিত এখন ব্যবস্থাপত্রে এমএমএস খাওয়ার বিষয়ে বেশি বেশি পরামর্শ দেওয়া। দেশে স্থানীয়ভাবে এমএমএস উৎপাদন করা গেলে খরচও কমে আসবে।

হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক যতন ভৌমিক বলেন, সরকারের অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকায় এমএমএস অন্তর্ভুক্ত করে বিতরণের কৌশল নির্ধারণ করা উচিত। সরকারের সেবাকেন্দ্রগুলো ব্যবহারের সুযোগ দিয়ে কীভাবে এই কার্যক্রমে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে যুক্ত করা যেতে পারে, সেটা নিয়ে ভাবা দরকার। সরকারি ও বেসরকারি সম্মিলিত উদ্যোগে এমএমএস বাস্তবায়নে সফলতা আসবে।

গোলটেবিল বৈঠকটি সঞ্চালনা করেন প্রথম আলোর সহকারী সম্পাদক ফিরোজ চৌধুরী।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অন প ষ ট র চ হ দ র অন প ষ ট র ট য বল ট খ ব যবস থ প রকল প কম ওজন র জন য ক ত কর ন বল ন ব তরণ সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

সূর্যের সামনে স্কাইডাইভার, তৈরি হয়েছে এক অলীক আলোকচিত্র

প্রাচীন গল্পে আছে, ইকারাস মোমের ডানা নিয়ে সূর্যের খুব কাছে উড়ে গিয়েছিল। তখন মোম গলে গেলে ইকারাস নিচে পড়ে যায়। সৃজনশীল এক ফটোগ্রাফার সম্প্রতি সূর্যের দারুণ এক ছবি তুলে সেই দৃশ্যের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় একজন স্কাইডাইভার মাত্র এক সেকেন্ডের ভগ্নাংশের জন্য সূর্যের সামনে দিয়ে নেমে যান। ঠিক তখনই তাঁকে ক্যামেরাবন্দী করেন অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার অ্যান্ড্রু ম্যাককার্থি। জ্বলন্ত সূর্যের মুখের ওপর দিয়ে যেন এক মানব প্রতিকৃতি নিচে নেমে গেল, এমন দৃশ্য ধরা পড়ে ক্যামেরা লেন্সে। দৃষ্টিবিভ্রমের এক অসাধারণ কীর্তি তৈরি করেছেন অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার অ্যান্ড্রু ম্যাককার্থি।

অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার অ্যান্ড্রু ম্যাককার্থি নিখুঁতভাবে তাঁর ক্যামেরা দিয়ে একজন স্কাইডাইভারকে ক্যামেরার সংকীর্ণ ফিল্ড অব ভিউয়ের মধ্য দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় ধারণ করেন। ছবিটি বেশ পরাবাস্তব এক অনুভূতি তৈরি করেছে। ইকারাসকে নিয়ে প্রাচীন মিথের সঙ্গে ছবিটি তুলনা করেছেন অনেকেই।

অ্যান্ড্রু ম্যাককার্থি চাঁদ ও সূর্যের অত্যন্ত সূক্ষ্ম ছবি তোলার জন্য পরিচিত। তিনি সূর্যের সামনে স্কাইডাইভারের এই একটি মাত্র ছবির জন্য কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। সূর্যের ছবি তোলা এমনিতেই কঠিন কাজ। সেখানে সূর্যের সামনে গতিশীল একটি বিমান বা একজন পতিত মানবকে একই ফ্রেমে আনা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন চ্যালেঞ্জ। বিমানটির গতিপথ, সূর্যের কোণ, ক্যামেরার অবস্থান ও স্কাইডাইভারের অবতরণের মতো সব বিষয়কে মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে এক করে কাজটি হয়েছে।

অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার অ্যান্ড্রু ম্যাককার্থি বলেন, ‘বলা যায়, একেবারে অযৌক্তিক একটি কাজ করেছি। যদিও চূড়ান্ত ছবিটি দারুণ এক অনুভূতি দেয়। স্কাইডাইভার ছিলেন ইউটিউবার ও সংগীতজ্ঞ গ্যাব্রিয়েল সি ব্রাউন। সে সূর্যের উত্তাল হলুদ পৃষ্ঠের বিপরীতে একটি কালো সিলুয়েট বা ছায়ামূর্তি হিসেবে ছবিতে চলে এসেছে। সূর্যের অবস্থান ৯ কোটি ৩০ লাখ মাইল দূরে হলেও ক্যামেরায় দারুণভাবে দেখা যাচ্ছে সব। ইকারাসের সঙ্গে তুলনা করা ছবি অসম্ভব বলে মনে হয়। আগুনের মতো সৌর ক্রোমোস্ফিয়ারের আবহের বিপরীতে একটি সত্যিকারের মানব চিহ্ন আমাদের মুগ্ধ করে। দেখে মনে হবে যেন, মহাকাশে কেউ নিচে পড়ে যাচ্ছে।’

স্কাইডাইভাররা ব্রাউনের ৩ হাজার ৫০০ ফুট উচ্চতা থেকে পতন শুরু করলে প্রায় ১০ সেকেন্ড সময় ব্যয় করে প্যারাসুট খোলার আগে ছবি তোলার সুযোগ মেলে। ম্যাককার্থি একটি লুন্ট ৬০ মিলিমিটার এইচ–আলফা ক্যামেরায় তার ফ্রি ফলের ছবি তোলেন। একটি এএসআই ১ হাজার ৬০০ মিলিমিটারে একক এক্সপোজার ধারণ করা হয়। আসলে এই বিভ্রমের মূল কারণ হচ্ছে দূরত্বের সামঞ্জস্য। ব্রাউন একটি ছোট বিমান থেকে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ ফুট ওপর থেকে লাফ দেন। আর ম্যাককার্থি প্রায় আট হাজার ফুট দূরে অবস্থান করেছিলেন। স্কাইডাইভার অবশ্যই সূর্যের কাছে ছিলেন না। শুধু ক্যামেরার দৃষ্টিকোণ থেকে নিখুঁত অবস্থানের কারণে স্কাইডাইভারকে অসম্ভব কাছাকাছি দেখাচ্ছিল। আসলে লাফ দেওয়ার আগে বিমানটিকে সঠিক অবস্থানে আনার জন্য ছয়বার চেষ্টা করতে হয়েছে। স্কাইডাইভারকে ফ্রেমে ধরার জন্য মাত্র একবারের সুযোগ ছিল। ম্যাককার্থি তাঁর মনিটরে সেই ক্ষুদ্র অবয়বটিকে সূর্যের আলোর সঙ্গে মিলিয়ে একটি নিখুঁত অবয়ব ধারণ করেন।

এই ছবিকে অনেকেই পৌরাণিক রূপকথার সঙ্গে তুলনা করছেন। গ্রিক মিথের ইকারাসের সঙ্গে তুলনা করেছেন। ম্যাককার্থির এ ছবিটি সেই আখ্যানকেই একটি আধুনিক ও স্পষ্ট রূপে যেন তুলে ধরছে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এপস্টেইনের নথি প্রকাশের পক্ষে হঠাৎ কেন অবস্থান নিলেন ট্রাম্প
  • এশিয়ার প্রভাবশালী নারী ব্যবসায়ী কারা, কীসের ব্যবসা তাঁদের
  • করদাতা মারা গেলেও যে কারণে কর দিতে হয়, কীভাবে দেওয়া হয়
  • ৩ কোটি টাকা, ব্যক্তিগত উড়োজাহাজসহ আরও যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
  • গায়িকা থেকে বিধায়ক, মৈথিলীর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারী চমকে ওঠার মতো
  • সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিলেন উপদেষ্টার এপিএস
  • বিএনপি নেতা খুন: অভিযুক্ত ছাত্রদল কর্মী ফেসবুকে লিখলেন ‘আউট’
  • সাজা হলে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘কনভিকশন ওয়ারেন্টের’ আবেদন করা হবে
  • সূর্যের সামনে স্কাইডাইভার, তৈরি হয়েছে এক অলীক আলোকচিত্র
  • সুস্বাস্থ্যের জন্য কৈশোরে সঠিক পুষ্টি