নাফ নদীতে বড়শিতে ধরা পড়ল সাড়ে ৩৪ কেজির ২ কোরাল
Published: 9th, August 2025 GMT
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার নাফ নদীতে এক জেলের বড়শিতে সাড়ে ৩৪ কেজি ওজনের এক জোড়া কোরাল মাছ ধরা পড়েছে। মাছ দুটি ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।
শনিবার (৯ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহ পরীর দ্বীপ দক্ষিণ পাড়ার জেলে নূর মোহাম্মদের বড়শিতে মাছ দুটি ধরা পড়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফের জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন।
নূর মোহাম্মদ জানান, সকালে শাহ পরীর দ্বীপ ঘোলার চর এলাকায় নাফ নদীর মোহনায় বড়শি ফেলেন তিনি। প্রায় তিন ঘণ্টা পর বড়শি টেনে তুলতে গিয়ে ভারী মনে হওয়ায় পাশের এক জেলের সহায়তা নেন। তখন প্রথম কোরাল মাছটি ধরা পড়ে। এটির ওজন সাড়ে ১২ কেজি। এরপর আবার বড়শি ফেললে চতুর্থ প্রচেষ্টায় আরো একটি কোরাল মাছ ওঠে। যার ওজন প্রায় ২২ কেজি।
আরো পড়ুন:
চাঁদপুরে ‘কমেছে’ ইলিশের দাম
টুঙ্গিপাড়ায় বিলের হাজার একর জমি ঘিরে মাছ চাষের ‘পাঁয়তারা’
পরে টেকনাফ পৌরসভার মাছ ব্যবসায়ী আজগর আলীর কাছে প্রতি কেজি ১ হাজার ২০০ টাকা দরে মোট ৪১ হাজার টাকায় মাছ দুটি বিক্রি করেন তিনি।
আজগর আলী বলেন, “সম্প্রতি নাফ নদীতে বড় বড় কোরাল মাছ ধরা পড়ছে। চট্টগ্রামে দেশি বড় কোরালের চাহিদা ও দাম বেশি। বরফে ফ্রিজিং করে মাছগুলো চট্টগ্রাম ফিশারিঘাটে পাঠানো হবে।”
মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন জানান, নাফ নদীর কোরাল মাছ সুস্বাদু এবং দ্রুত বর্ধনশীল। অনুকূল পরিবেশে এর ওজন ৩০ থেকে ৩৫ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। প্রজনন মৌসুমসহ সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনে চলায় এখন নদীতে বড় আকারের কোরাল ধরা পড়ছে।
ঢাকা/তারেকুর/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন ফ নদ র বড়শ
এছাড়াও পড়ুন:
নাফ নদীতে বড়শিতে ধরা পড়ল সাড়ে ৩৪ কেজির ২ কোরাল
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার নাফ নদীতে এক জেলের বড়শিতে সাড়ে ৩৪ কেজি ওজনের এক জোড়া কোরাল মাছ ধরা পড়েছে। মাছ দুটি ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।
শনিবার (৯ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহ পরীর দ্বীপ দক্ষিণ পাড়ার জেলে নূর মোহাম্মদের বড়শিতে মাছ দুটি ধরা পড়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফের জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন।
নূর মোহাম্মদ জানান, সকালে শাহ পরীর দ্বীপ ঘোলার চর এলাকায় নাফ নদীর মোহনায় বড়শি ফেলেন তিনি। প্রায় তিন ঘণ্টা পর বড়শি টেনে তুলতে গিয়ে ভারী মনে হওয়ায় পাশের এক জেলের সহায়তা নেন। তখন প্রথম কোরাল মাছটি ধরা পড়ে। এটির ওজন সাড়ে ১২ কেজি। এরপর আবার বড়শি ফেললে চতুর্থ প্রচেষ্টায় আরো একটি কোরাল মাছ ওঠে। যার ওজন প্রায় ২২ কেজি।
আরো পড়ুন:
চাঁদপুরে ‘কমেছে’ ইলিশের দাম
টুঙ্গিপাড়ায় বিলের হাজার একর জমি ঘিরে মাছ চাষের ‘পাঁয়তারা’
পরে টেকনাফ পৌরসভার মাছ ব্যবসায়ী আজগর আলীর কাছে প্রতি কেজি ১ হাজার ২০০ টাকা দরে মোট ৪১ হাজার টাকায় মাছ দুটি বিক্রি করেন তিনি।
আজগর আলী বলেন, “সম্প্রতি নাফ নদীতে বড় বড় কোরাল মাছ ধরা পড়ছে। চট্টগ্রামে দেশি বড় কোরালের চাহিদা ও দাম বেশি। বরফে ফ্রিজিং করে মাছগুলো চট্টগ্রাম ফিশারিঘাটে পাঠানো হবে।”
মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন জানান, নাফ নদীর কোরাল মাছ সুস্বাদু এবং দ্রুত বর্ধনশীল। অনুকূল পরিবেশে এর ওজন ৩০ থেকে ৩৫ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। প্রজনন মৌসুমসহ সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনে চলায় এখন নদীতে বড় আকারের কোরাল ধরা পড়ছে।
ঢাকা/তারেকুর/বকুল