অনলাইনে হয়রানি, পুলিশে অভিযোগ করলেন অভিনেত্রী
Published: 9th, November 2025 GMT
দক্ষিণ ভারতীয় অভিনেত্রী অনুপমা পরমেশ্বরন অনলাইনে হয়রানির বিরুদ্ধে কড়া অবস্থান নিয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও অশালীন কনটেন্ট ছড়ানোর অভিযোগে তামিলনাড়ুর ২০ বছরের এক তরুণীর বিরুদ্ধে কেরালা সাইবার ক্রাইম পুলিশে লিখিত অভিযোগ করেছেন তিনি। খবর ইন্ডিয়াডটকমের
ইনস্টাগ্রামে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে অনুপমা লিখেছেন, ‘কিছুদিন আগে জানতে পারি, একটি ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকে আমার ও আমার পরিবারের সম্পর্কে ভয়াবহভাবে মিথ্যা ও অনুচিত বিষয় পোস্ট করা হচ্ছে। এমনকি আমার বন্ধুবান্ধব ও সহশিল্পীদের ট্যাগ করে বিকৃত ছবি ও ভিত্তিহীন অভিযোগ ছড়ানো হচ্ছিল। এমন লক্ষ্য করে অপমান করা সত্যিই মানসিকভাবে কষ্টদায়ক।’
অনুপমা পরমেশ্বরন। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
যশোরে বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা
যশোর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী রাশিদা রহমান।
রবিবার (৯ নভেম্বর) আদালতে তিনি মামলা দায়ের করলে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শান্তনু কুমার মণ্ডল অভিযোগটি আমলে নিয়ে ডিবি পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইনজীবী মো. আব্দুল্লাহ।
আরো পড়ুন:
সিদ্ধিরগঞ্জে মাইক্রোবাসে তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ
জঙ্গলে নবজাতকের মরদেহ, যুবকের বিরুদ্ধে মামলা
মামলায় বাদী উল্লেখ করেছেন, রাশিদা রহমান দলীয় সভানেত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। দেলোয়ার হোসেন খোকন রাজনৈতিকভাবে বাদীকে হেয় করার জন্য বিভিন্ন সময় অপমান, অপদস্ত ও মানহানিকর বক্তব্য দিয়ে আসছেন। বাদী তা মুখ বুজে সহ্য করে আসছিলেন।
এর মধ্যে শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে যশোর রেড ক্রিসেন্ট অফিসের দ্বিতীয় তলায় আয়োজিত সভা শুরুর আগে কথাবার্তার এক পর্যায়ে সবার সামনে অকথ্য ভাষা ব্যবহার করেন দেলোয়ার হোসেন খোকন। এ সময় তিনি বাদীর ছেলেকে নিয়েও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন এবং নানা ধরনের হুমকি ধামকি দেন।
পরে আশপাশের লোকজন এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ সময় বাদী সবার সামনে লজ্জিত হয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। এতে তার মানহানি হয়েছে উল্লেখ করে দেলোয়ার হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে আদালতে এ মামলা করেন তিনি।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন বলেন, “তিনি বড় বোন। হয়তো মেজাজ হারিয়ে মামলাটি করেছেন। মামলা করার অধিকার সবার রয়েছে। তিনি আইনের আশ্রয় নিয়েছেন, আমিও আইনি উপায়ে বিষয়টির সমাধান চাই।”
ঢাকা/রিটন/মেহেদী