বন্দরে বিভিন্ন মামলার ২ ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী ও গভীর রাতে রাস্তায় অযথা ঘুরাফেরা অপরাধে ৫ যুবকসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ধৃত ওয়ারেন্টভূক্তরা হলো বন্দর থানার তিনগাও এলাকার মৃত জহর আলী মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী জাকির হোসেন (৫০) ও একই এলাকার মৃত সুধিরাম বিশ্বাসের ছেলে অপর জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী প্রান বিশ্বাস (৩৮)।

এ ছাড়াও আটককৃত যুবকরা হলো বন্দর থানার নবীগঞ্জ কদম রসুল এলাকার আলিফ উদ্দিন মিয়ার ছেলে দোলন আহাম্মেদ সজিব (৩০) একই এলাকার ইছাক ভূইয়া ছেলে রিফাত ভূঁইয়া (২৭) উল্লেখিত এলাকার দেলোয়ার হোসেন মিঠু মিয়ার ছেলে জোবায়ের হোসেন জয় (২৮) ও বন্দর ২২ নং ওয়ার্ডের রেলী আবাসিক এলাকার দেলোয়ার হোসেন মিয়ার ছেলে রাজু (৩০) ও ২০ নং ওয়ার্ডের সোনাকান্দা এলাকার মামুন মিয়ার ছেলে ইমন (২১)।

ধৃতদের মধ্য জাকির ও প্রান বিশ্বাসকে পৃথক ওয়ারেন্টে ও বাকী ৫ যুবককে পুলিশ আইনের ৩৪ ধারায় রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত শনিবার (৮ নভেম্বর) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। 


 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ অপর ধ এল ক র

এছাড়াও পড়ুন:

যশোরে বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা

যশোর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী রাশিদা রহমান।

রবিবার (৯ নভেম্বর) আদালতে তিনি মামলা দায়ের করলে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শান্তনু কুমার মণ্ডল অভিযোগটি আমলে নিয়ে ডিবি পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদী পক্ষের আইনজীবী মো. আব্দুল্লাহ।

আরো পড়ুন:

সিদ্ধিরগঞ্জে মাইক্রোবাসে তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

জঙ্গলে নবজাতকের মরদেহ, যুবকের বিরুদ্ধে মামলা

মামলায় বাদী উল্লেখ করেছেন, রাশিদা রহমান দলীয় সভানেত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। দেলোয়ার হোসেন খোকন রাজনৈতিকভাবে বাদীকে হেয় করার জন্য বিভিন্ন সময় অপমান, অপদস্ত ও মানহানিকর বক্তব্য দিয়ে আসছেন। বাদী তা মুখ বুজে সহ্য করে আসছিলেন।

এর মধ্যে শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে যশোর রেড ক্রিসেন্ট অফিসের দ্বিতীয় তলায় আয়োজিত সভা শুরুর আগে কথাবার্তার এক পর্যায়ে সবার সামনে অকথ্য ভাষা ব্যবহার করেন দেলোয়ার হোসেন খোকন। এ সময় তিনি বাদীর ছেলেকে নিয়েও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন এবং নানা ধরনের হুমকি ধামকি দেন।

পরে আশপাশের লোকজন এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ সময় বাদী সবার সামনে লজ্জিত হয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। এতে তার মানহানি হয়েছে উল্লেখ করে দেলোয়ার হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে আদালতে এ মামলা করেন তিনি।

এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন বলেন, “তিনি  বড় বোন। হয়তো মেজাজ হারিয়ে মামলাটি করেছেন। মামলা করার অধিকার সবার রয়েছে। তিনি আইনের আশ্রয় নিয়েছেন, আমিও আইনি উপায়ে বিষয়টির সমাধান চাই।”

ঢাকা/রিটন/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ