প্রথম আলো :

আজ শুটিং বাতিল?

তাসনুভা তিশা: আজ শুটিংয়ের শিডিউল ছিল; কিন্তু আগেই বাতিল হয়েছে। নতুন একটি চ্যানেলের ধারাবাহিক নাটক করছি। পরিচালক বাপ্পী খান। নাম টানাপোড়েন। পারিবারিক গল্প। এটা বাড়তি ব্যস্ততা যোগ করেছে।

প্রথম আলো :

রাতে হাসপাতালে ছিলেন, সন্তানেরা কার কাছে ছিল?

তাসনুভা তিশা: আমি বাইরে গেলে আমার আম্মাই বাচ্চাদের দেখাশোনা করেন। রাতে আম্মার কাছেই ছিল বাচ্চারা। পরিবার থেকেই সাপোর্ট পাই। যে কারণে নিয়মিত পরিবার সামলিয়ে শুটিং করতে পারছি।

প্রথম আলো :

আপনাকে তো ধারাবাহিক নাটকে খুব একটা দেখা যায় না.

..

তাসনুভা তিশা: সর্বশেষ দুই বছর আগে ‘মা বাবা ভাই বোন’ সিরিয়ালে কাজ করেছিলাম। এরপর দীর্ঘদিন ধারাবাহিকে কাজ করি না। এখানে প্রতি মাসে সময় দিতে হয়। শিডিউল মেলানো কঠিন হয়ে যায়। এ ছাড়া ধারাবাহিকে মনমতো গল্প, নির্মাতা না পাওয়াসহ নানা পরিস্থিতির কারণে কম কাজ করেছি। আমি সিঙ্গেল নাটকই বেশি করেছি।

প্রথম আলো :

কিন্তু ধারাবাহিক নাটক এখন তো সেই অর্থে দর্শকপ্রিয়তা পাচ্ছে না?

তাসনুভা তিশা: কিছু ভালো কাজ যে হচ্ছে না, তা নয়। আসলে সিঙ্গেল নাটকে তেমন ভালো গল্প পাচ্ছিলাম না। আর অন্য সময়ের চেয়ে এখন কাজের সংখ্যার অবস্থাও ভালো নয়। এবার যখন ধারাবাহিকের প্রস্তাব পেলাম মনে হলো, পারিবারিক গল্পের নাটকটিতে অভিনয় করা যায়। এটা দারুণ একটি গল্প।

প্রথম আলো :

আরশ খানের সঙ্গে একাধিক নাটক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল, হঠাৎ জুটি ভাঙল কেন?

তাসনুভা তিশা: আরশ খানের সঙ্গে একাধিক নাটকে কাজ করেছি, দর্শকও আমাদের জুটি বেশ পছন্দ করেছেন। গত বছর অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি কাজ করেছি। তবে একসঙ্গে ধারাবাহিকভাবে কাজ করতে গেলে কখনো কখনো বোঝাপড়ার ঘাটতি বা তালমিলের সমস্যা তৈরি হতে পারে। আমার মনে হয়েছিল, অতিরিক্ত একসঙ্গে কাজের কারণে এমন কিছু বিষয় ঘটছিল। কোনো জুটি যদি কোনো সমস্যার মধ্যে থাকে, তাহলে ভালো কাজ সম্ভব হয় না। সে কারণেই আমি নিজেই একটু বিরতি নিয়েছিলাম। মনে হয়েছিল, কিছুটা সময় নিয়ে আবার নতুন করে শুরু করাই ভালো। এখন মনে হচ্ছে, সময় নেওয়াটা ঠিক আছে—এবার হয়তো আবার একসঙ্গে কাজ করব।

প্রথম আলো :

একসঙ্গে কাজ নিয়ে কি আরশ খানের সঙ্গে আপনার কথা হয়?

তাসনুভা তিশা: আমাদের সেভাবে কথা হয় না। আমাদের সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া কেউ একজন তুমি নাটকটি এপ্রিলে শুটিং করা। তারপর দুজন দুজনের মতো অভিনয় নিয়ে ব্যস্ত। একসঙ্গে কাজ করলে তো কথা হবেই। এর মধ্যে কয়েকজন পরিচালক বলেছেন আমাদের জুটি নিয়ে কাজ করার ব্যাপারে। কেউ কেউ জানতেও চেয়েছেন কাজ করব কি না। সরাসরিই বলেছি, আমার কাজ করতে সমস্যা নেই। কদিন আগেও দেখা হলো। আমরা একটা নাটকের জন্য পুরস্কার পেলাম।

প্রথম আলো :

মোশাররফ করিম থেকে পার্থ শেখসহ অনেকের সঙ্গেই অভিনয় করছেন...

তাসনুভা তিশা: আমার একটাই চাওয়া—ভালো কাজ। সহশিল্পী যে প্রজন্মেরই হোন না কেন, কোনো সমস্যা নয়। সবার সঙ্গেই মানিয়ে নিতে পারি। ভালো চিত্রনাট্য পেলে নিজেকে ফিট মনে করি। কাজের জায়গায় কমফোর্ট জোনটা সবার আগে চাই। ভালো মানের কাজের জন্য এটা জরুরি। যে কারণে মোশাররফ করিম ভাই, নিলয় ভাই; তরুণদের মধ্যে পার্থসহ অনেকের সঙ্গে কাজ করা হয়েছে।

অভিনেত্রী তাসনুভা তিশা। ছবি: ফেসবুক থেকে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রথম আল ক জ কর ছ একসঙ গ আম দ র ক ন টক ত সন ভ সমস য

এছাড়াও পড়ুন:

ইসলামে ভিন্ন ধর্মের মানুষের সঙ্গে সহাবস্থানের সংস্কৃতি

ইসলামে “সহাবস্থান” বা “তাআয়ুশ” হল এক বিশাল সমুদ্রের শান্ত স্রোতের মতো, যা বিভিন্ন ধর্ম, জাতি, সংস্কৃতির মানুষকে একসঙ্গে বয়ে নিয়ে যায়। প্রাচীন ইসলামি গ্রন্থগুলো “সহাবস্থান” শব্দটা সচরাচর পাওয়া যায় না, কারণ তখন ভিন্নতা নিয়ে উদ্বেগ ছিল না। ধর্মে জোর খাটানোর কোনো প্রশ্নই ওঠেনি।

কোরআনের স্পষ্ট নির্দেশনা, “ধর্মে কোনো জোরজবরদস্তি নেই” (সুরা বাকারা, আয়াত: ২৫৬); “যে চায় ইমান আনুক, যে চায় কুফর করুক” (সুরা কাহফ, আয়াত: ২৯)। এই স্বাধীনতা ইসলামের মূল ভিত্তি। তবে জুলম বা নিপীড়ন যেই ধর্মের মানুষই করুক, ইসলাম সেখানে ছাড় দিতে রাজি নয়।

ভিন্নতা তো আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ম। কোরআন বলে, “তাঁর নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে আসমান-জমিনের সৃষ্টি, তোমাদের ভাষা ও রঙের ভিন্নতা—এতে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।” (সুরা রূম, আয়াত: ২২)

এই আয়াতটা যেন একটা জানালা খুলে দেয় বিশ্বের সৌন্দর্যের দিকে। খ্যাতিমান তাফসিরকার তাহের ইবনে আশুর এর ব্যাখ্যায় বলেন, মানুষ একই প্রজাতি হয়েও ভাষার ভিন্নতা একটা মহান নিদর্শন। এটি দেখায় আল্লাহ মানুষের স্বভাবে কত রকমের চিন্তা, অভিব্যক্তি দিয়েছেন—লেহাজ, সংক্ষেপণ, যোগ-বিয়োগ করে একই মূল থেকে হাজারো ভাষা গড়ে উঠেছে। (আত-তাহরির ওয়াত তানভির, ২১/১৪৫-১৪৭, দার আল-মাআরিফ, তিউনিস, ১৯৮৪)

তাঁর নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে আসমান-জমিনের সৃষ্টি, তোমাদের ভাষা ও রঙের ভিন্নতা—এতে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।কোরআন, সুরা রূম, আয়াত: ২২

এই ভিন্নতা কোনো অভিশাপ নয়, বরং আল্লাহর রহমত—যা মানুষকে একে অপরের কাছাকাছি নিয়ে আসে, শেখায় সহনশীলতা।

সহাবস্থানের সংজ্ঞা খুব সহজ: মুসলিম ও অমুসলিমের মধ্যে সব ধরনের ভালো সম্পর্ক—সহযোগিতা, সমন্বয়, দয়া, যত্ন, পরিচর্যা। এটি ব্যক্তি থেকে সমাজ পর্যন্ত ছড়িয়ে থাকে। আজকের বিশ্বে এর জন্য দরকার পারস্পরিক সম্মানের সংস্কৃতি। বিভিন্ন জাতি, ধর্ম, মত, রাজনৈতিক ধারার মধ্যে এই সম্মান না থাকলে সহাবস্থান অসম্ভব। কোরআনের নির্দেশ, “তিনি তোমাদের মনোনীত করেছেন, ধর্মের ব্যাপারে তিনি তোমাদের উপর কোন কঠোরতা আরোপ করেননি... যাতে রাসুল তোমাদের সাক্ষী হন, তোমরা মানুষের সাক্ষী হও।” (সুরা হজ, আয়াত: ৭৮)

এই আয়াতটা একটা দায়িত্ব বাতলে দেয়—মুসলিমরা হবেন সারা বিশ্বের জন্য সাক্ষী, ন্যায়ের প্রতীক।

আরও পড়ুনধর্ম ও বিজ্ঞানের সম্পর্ক: পশ্চিমা অনুকরণ থেকে মুক্তির পথ২২ আগস্ট ২০২৫

ইসলাম আকিদা (বিশ্বাস) ও সহাবস্থান (সামাজিক জীবন) আলাদা করে দেখে। আকিদা শরিয়াহর ভিত্তি এবং সহাবস্থান সমাজের বাস্তবতা। রাসুল (সা.)-এর হাদিস, “যে কোনো অঙ্গীকারভুক্ত লোককে জুলুম করে, তার অধিকার কমায়, তার সাধ্যের বাইরে কাজ চাপায় বা তার সম্মতি ছাড়া কিছু নেয়—কিয়ামতে আমি তার বিরুদ্ধে দাঁড়াব।” (সুনান আবু দাউদ, হাদিস: ৩০৫২)

এই হাদিস অমুসলিমদের অধিকার রক্ষার জন্য একটি ঢালস্বরূপ। অনেক ভুল বোঝাবুঝি আসে ধর্মীয় নির্দেশের ভুল ব্যাখ্যা থেকে। যা অকাট্য বিধান নয়, তাতে ইজতিহাদের জায়গা থাকে, দ্বিমত থাকে। ভিন্নতা গ্রহণ করা হলে অতিরিক্ত কঠোরতা এড়ানো যায়।

ইসলামি ঐতিহ্যে সহাবস্থানের বহু উদাহরণ রয়েছে। ফিকহ, কালামের গ্রন্থগুলো অন্যদের সঙ্গে সম্পর্কের আলোচনায় ভরপুর। এই চিন্তা ইতিহাসে প্রতিফলিত হয়েছে। প্রথম দিকের ফিকহে এই বিষয় “সিয়ার” নামে পরিচিত—যা মুসলিমদের সঙ্গে অন্যদের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করে থাকে।

যারা ধর্মে তোমাদের সঙ্গে লড়েনি, তোমাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেনি—তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে, ন্যায় করতে আল্লাহ বারণ করেন না। আল্লাহ ন্যায়কারীদের ভালোবাসেন।কোরআন, সুরা মুমতাহিনা, আয়াত: ৮

সারাখসি (মৃ. ৪৯০ হি.) শাইবানির (মৃ. ১৮৯ হি.) আস-সিয়ার আস-সাগির বইয়ের ব্যাখ্যায় বলেন, এটা মুসলিমদের সঙ্গে যুদ্ধরত মুশরিক, চুক্তিবদ্ধ, জিম্মি, বিদ্রোহীদের সম্পর্ক তুলে ধরেছে। এমনকি বিদ্রোহীরা মুসলিম হলেও তাদের সঙ্গে আচরণ করা হবে মুশরিকদের মতো, কারণ তারা ভুল তাফসির করছে। (শারহ কিতাব আস-সিয়ার আল-কাবির, ১/৫-১০, দার আল-কুতুব আল-ইলমিয়্যাহ, বৈরুত, ১৯৯৩)

এই সম্পর্কের মূল কথা “আদল” বা ন্যায়। কোরআনের নির্দেশ, “যখন কথা বলো, ন্যায় বলো—যদি আত্মীয়ও হয়... এটা আমার সরল পথ, এটি অনুসরণ করো, অন্য পথে যেও না।” (সুরা আনআম, আয়াত: ১৫২-১৫৩)

ন্যায় মানে অন্যের বিশ্বাস নিয়ে ঠাট্টা নয়, জুলুম নয়। একই সঙ্গে যত্রতত্র কোনো মুসলিমকে কাফির বলে জাহান্নামের ফয়সালা করাও নয়। মুসলিমের কাজ সবার প্রতি ইহসান—রঙ, জাতি, বিশ্বাস যাই হোক না কেন। কোরআন বলে, “যারা দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের সঙ্গে লড়েনি, তোমাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেনি—তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে, ন্যায় করতে আল্লাহ বারণ করেন না। আল্লাহ ন্যায়কারীদের ভালোবাসেন।” (সুরা মুমতাহিনা, আয়াত: ৮)

হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, “ন্যায়নুগ আচরণকারীরা কিয়ামতে আলোর অধিষ্ঠানে (নুরের মিম্বরে) থাকবে, আল্লাহর আরশের ডানে। এরা হল তারা, যারা বিধানের ক্ষেত্রে এবং পরিবার ও দায়িত্ব পালনে ন্যায় বজায় রাখে।” (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ১৮২)

আরও পড়ুনইসলাম কি কোনো ধর্ম নাকি জীবনবিধান?১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

ইসলামের সহাবস্থান সংস্কৃতির চারটি মূল বৈশিষ্ট্য রয়েছে:

প্রথম, মানবিকতা: সহাবস্থান সকল মানুষের জন্য—শুধু মুসলিমদের জন্য নয়। কোরআন বলে, “তোমার প্রতিপালক চাইলে সবাইকে এক উম্মত বানাতেন, কিন্তু তারা ভিন্ন থাকবে—যাদের প্রতি রহমত করা হয়েছে, তারা ছাড়া। এজন্যই তাদের সৃষ্টি।” (সুরা হুদ, আয়াত: ১১৮-১১৯)

এই আয়াত বলছে, ভিন্নতা আল্লাহর ইচ্ছা—যা মানুষকে শেখায় সহনশীলতা, একতা।

দ্বিতীয়, পারস্পরিকতা: সহাবস্থান একতরফা নয়, দুই পক্ষের আদান-প্রদান। কোরআন বলে, “হে মানুষ, আমরা তোমাদের পুরুষ-নারী থেকে সৃষ্টি করেছি, জাতি-উপজাতি বানিয়েছি যাতে তোমরা একে অপরকে চিনতে পারে। আল্লাহর কাছে সবচেয়ে সম্মানিত সে, যে সবচেয়ে খোদাভীরু।” (সুরা হুজুরাত, আয়াত: ১৩)

এখানে “তাআরুফ” বা পরিচয়ের কথা বলা হয়েছে—যা সম্মান, সহযোগিতার ভিত্তি।

তৃতীয়, বাস্তব অভিজ্ঞতা: সহাবস্থান কেবল কথায় নয়, কাজে প্রমাণিত। কোরআন বলে, “মহান তিনি, যার হাতে রাজত্ব, তিনি সবকিছুর ওপর ক্ষমতাবান। যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন যাতে পরীক্ষা করেন কে সবচেয়ে ভালো কাজ করে।” (সুরা মুলক, আয়াত: ১-২)

জীবন একটা পরীক্ষা—যেখানে ভালো কাজ দিয়ে সহাবস্থানের পরিবেশ গড়তে হয়।

চতুর্থ, সর্বজনীনতা: একই দেশে, একই সমাজে সবার জন্য সমান সুযোগ। যতক্ষণ মানুষ একসঙ্গে থাকে, সহাবস্থান তাদের সকলের দায়িত্ব। এটি কোনো সীমানায় বাঁধা থাকতে পারে না।

ইতিহাসে এই নীতি কত সুন্দরভাবে প্রয়োগ হয়েছে দেখুন। মদিনায় গিয়েই রাসুল (সা.) ইহুদিসহ সকলের সঙ্গে চুক্তি করেন, তাদের যার যা ধর্ম তা রক্ষার প্রতিশ্রুতি দেন। ওমর (রা.) জেরুজালেম জয়ের পর গির্জায় নামাজ পড়তে অস্বীকার করেন, যাতে পরে মুসলিমরা তা দখল না করে। এই ঘটনাগুলো দেখায়, সহাবস্থান কেবল কথায় নয়, কাজের প্রমাণিত হয়েছে মুসলিম সভ্যতায়।

আজকের বিশ্বে বিভেদ, ঘৃণা বাড়ছে। ফলে আমাদের ইসলামের শিক্ষার দিকেই ফিরতে হবে। ভিন্নতা মানেই বিভেদ নয়, সৌন্দর্য। ন্যায়, দয়া, সম্মান দিয়ে গড়ে তুলতে পারি আমরা একটি শান্তির সমাজ।

সূত্র: ইসলাম অনলাইন ডটনেট

আরও পড়ুনইসলাম বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল ধর্ম২৪ জুলাই ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বান্দরবানের বিএনপির ঐক্য কেবল মুখে মুখে
  • একসঙ্গে জন্মানো পাঁচ সন্তান লালন–পালনের খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় মা–বাবা
  • বিএনপির মুখে আগের রেজিমের সুর: জামায়াত নেতা হামিদুর
  • একসঙ্গে খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস গড়লেন বাবা–ছেলে
  • ইসলামে ভিন্ন ধর্মের মানুষের সঙ্গে সহাবস্থানের সংস্কৃতি